এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।তিনি জানান, বিমানে পাইলটসহ চারজন ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিধ্বস্ত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে কার্গো বিমানটি ভেসে ওঠে। মহেশখালীর সোনাদিয়ার জেলে দুদু মিয়া বলেন, সকালে গভীর সাগর থেকে তাঁরা কক্সবাজার শহরে ফিরছিলেন। সোনাদিয়া এলাকায় এসে দেখেন, একটি বিমান পানিতে পড়ে গেছে। এরপর তাঁরা বিমানের পাশ থেকে ভাসমান অবস্থায় দুই বিদেশীকে (গুফারেড ও প্যাট্রো বিবান) উদ্ধার করে নাজিরারটেক উপকূলে নিয়ে আসেন। সেখান থেকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যান।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রতন চৌধুরী জানান, হাসপাতালে আনার আগেই গুফারেডের মৃত্যু হয়। আঘাতে তাঁর মাথা ফেটে গেছে। ফ্লাইট নেভিগেটর প্যাট্রো বিবানকে প্রথমে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিবান মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত পেয়েছেন।