1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
সাইটসেভার্স এর সহযোগিতায়,ব্র্যাকের উদ্যোগে দাকোপে উপজেলা পর্যায়ে অবহিতকরণ সভা  কালীগঞ্জে গাজীপুরের নবাগত ডিসির মতবিনিময় আত্রাইয়ে জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান উদ্বোধন পত্নীতলায় আশা শিক্ষা কর্মসূচির অভিভাবক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে রাজশাহীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ খুব তাড়াতাড়ি সকল পুলিশ ফাঁড়ির কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হবে: রাজশাহীতে স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা রূপসা বর্নমালা শিক্ষালয়ে ফলাফল প্রকাশ ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত তানোরে আমণের বাম্পার ফলনের সম্ভবনা তানোরে বিদ্যুৎ শাটডাউনে জড়িতরা বহাল তবিয়তে রকমারি সবজি চাষে ঝুঁকে পড়েছেন আত্রাই উপজেলার কৃষকরা

বিস্তর অভিযোগ বাঘার সোনাদহ উচ্চ বিদ্যালয়ে র প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৬ মে, ২০২৪
  • ৫৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি : বাঘা উপজেলার সোনাদহ উচ্চ বিদ্যালয়ে-এফডিয়ার,সঞ্চয় একাউন্ড তহবিল,টিউশন ফি, অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রতিষ্ঠানের নবায়ন না থাকা, পাঠদানে অনিয়মসহ ম্যানেজিং কমিটির মতামতের ভিত্তিতে বিদ্যালয় পরিচালনা না করার অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সদস্যসহ ৫জনের স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগে ও প্রধান শিক্ষকসহ শুন্যেপদে নিয়োগের আবেদন করা হয়েছে।

অভিযোগ করা হয়, বিদায়ী প্রধান শিক্ষক মকবুল হোসেন নবাব, অবসর ভাতা উত্তোলন ও কল্যাণ ফান্ডের টাকা উত্তোলনের জন্য বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির কাছ থেকে কোন স্বাক্ষর গ্রহন করেননি। এছাড়াও ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মোঃ সেলিম উপজেলা নির্বাহি অফিসার বরাবর ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন,বিদ্যালয়টির বিভিন্ন খাতের টাকা বিদ্যালয় ফান্ডে জমা না দিয়ে এসব টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

জানা গেছে, বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক মকবুল হোসেন নবাব গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর অবসর যান। পরে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব গ্রহন করেন বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামানের দায়িত্ব পালনকালে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির সাথে কোন আলোচনা না করেই তার একক সিদ্ধান্তে বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন।

ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিদ্যালয় পরিচালনার জন্য সঞ্চয় একাউন্ট এবং এফডিয়ার বাধ্যতা মূলক হলেও দুই ব্যাংক একাউন্ডে কোন অর্থ নেই। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির ভবন সংস্কার বাবদ সরকারী ভাবে ১২ লক্ষ টাকা অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। টেন্ডারের মাধ্যমে কাজটি পেয়েছেন নিমনি এন্টারপ্রাইজ। আধাপাকা ঘরের ছাউনির পুরাতন টিন ও অসবাব পত্র খুলে একক সিদ্ধান্তে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজের অনুমতি দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। শূন্যে পদে নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে মিটিং ডেকেও অজুহাত দেখিয়ে উপস্থিত হননি।

ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান দাবি করেছেন, ঘর ভাঙ্গার বিষয়ে একটি মিটিং করেছি। সভাপতি উপস্থিত হয়ৌ তিনি সহ ২জন অভিভাবক সদস্য রেজুলেশন খাতায় স্বাক্ষর করেননি। সংখ্যা গরিষ্ঠর ভিত্তিতে কাজ করার অনুমতি দিয়েছেন। হিসাব সংক্রান্ত বিষয়ে বলেন,তার দায়িত্ব পালনকালে এমন কোন অর্থ আদায় হয়নি, যা আত্মসাৎ করেছেন। সম্ভবতঃ কারণেই নিয়োগ সংক্রান্ত মিটিংয়ে উপস্থিত হতে পারেননি। আগের প্রধান শিক্ষককের দায়িত্ব পালনকালে কি হয়েছে আর কি হয়নি,সেই দায়ভার আমার নয়। প্রধান শিক্ষক অবসরে যাওয়ার আগে থেকেই বর্তমান সভাপতি দায়িত্ব পালন করছেন। সে সময় এসব বিষয় নিয়ে আলোচনায় আসেনি!

শনিবার (২৫ মে) এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা গেল ১১ জন শিক্ষকের মধ্যে ৫জন উপস্থিত ছিলেন। কেউ কেউ ছুটি নিয়ে বিদ্যালয়ে আসেননি। শিক্ষার্থীও নজরে আসেনি। অভিযোগ অস্বিকার করে বিদায়ী প্রধান শিক্ষক মকবুল হোসেন নবাব বলেন, তার বিদায় অনুষ্ঠানে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও সভাপতি সহ শিক্ষক-শিক্ষার্শীরা উপস্থিত ছিলেন। সেই অনুষ্ঠানে সবকিছু বুঝে দিয়েছেন। এছাড়াও বর্তমান সভাপতি তার বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক ছিলেন। পরে তার সময়েই সভাপতি হয়েছেন। তাই তার জানার বাইরে কিছু আছে বলে মনে হয়না।

বাঘা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তরিকুল ইসলাম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। #

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট