ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: পাকশী এলাকার তৃতীয় শ্রেণীর এক আওয়ামীলীগ নেতার নানা প্রকার অশুভ ও অনৈতিক চাপে রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় অফিসের একাধিক দপ্তরে দায়িত্বরত কর্মকর্তা কর্মচারিরা অতীষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে ঐ নেতা বিভিন্ন কর্মকর্তার ওপর অনৈতিক চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট রেলওয়েকে চলমান স্মার্ট রেলওয়েতে উন্নীত করণ কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। পাকশী রেলওয়ের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারি ও এলাকাবাসীদের দেওয়া অভিযোগ সূত্রে এসব তথ্য জানাগেছে।
সূত্রমতে,সাবেক ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ যখন ইশ্বরদী ও পাকশীর উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছিলেন। ঠিক তখনই ঐ নেতা কয়েকজনকে সাথে নিয়ে অশুভ শক্তি বলে রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় অফিস,অফিসার্স কলোনী ও পদ্মানদীর গাইডবাধ এলাকাস্থ রেলওয়ের প্রায় একশ’ একর জমি দখল করে। পরে ঐ জমিতে প্লট করে বহিরাগতদের নিকট বিক্রি করে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। ফলে রেলওয়ের জমিতে প্রায় সাতশ’ বাড়ি নির্মাণ করায় গোটা পাকশী বিভাগীয় অফিস ও রেলওয়ের সাথে সমৃক্ত সকলকেই নানা সংশয়ের মধ্যে দিন কাটাতে হয়। শুধুকি তাই ? সে সময় ঐ নেতা যেমন সুকৌশলে প্রধানমন্ত্রী ও সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করেছে টেন্ডারবাজীসহ নানা কর্মকান্ডের মাধ্যমে।
বর্তমানেও প্রধান মন্ত্রীর টেন্ডারবাজী বন্ধে চালু করা ইজিপি সিষ্টেমকেও বাধাগ্রস্থ করতে এবং প্রধানমন্ত্রী মনোনীত ও জনগনের ভোটে নির্বাচিত পাবনা-৪ আসনের ক্লিনইমেজের তরুণ নেতা গালিবুর রহমান শরীফ এমপিরও ভাবমূর্তি নষ্ঠ করতে তৎপর রয়েছে। তার নানা কর্মকান্ডের কারণে রেলওয়ের প্রায় তিনশ’ ঠিকাদার,বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা,কর্মচারি ও এলাকাবাসী অতীষ্ঠ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন।#