ফজলার রহমান, গাইবান্ধা থেকে : গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর),গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পের কাজ শতভাগ সম্পর্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সুত্রে যানাযায় ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে পলাশবাড়ী উপজেলার গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ টিআর ১ম,২য় ও ৩য় পর্যায়ে ১০০ টি প্রকল্পের বিপরীতে ২ কোটি ১৪ লক্ষ ৮৫ হাজার ৩শ’ ৬১ টাকা, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কাবিটা ১ম, ২য় ও ৩য় কিস্তিতে মোট ৬৩ টি প্রকল্পের বিপরীতে মোট ২ কোটি ২৩ লক্ষ ৭০ হাজার ৯ শ’ ৮৯ টাকা, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) ১ম ২য় ও ৩য় খাদ্যশস্য চাল ২০ টি প্রকল্পের বিপরীতে ১ শ’ ৪৯, মে: টন ও ১ম, ২য় ৩য় ২১ টি প্রকল্পের বিপরীতে ১শ’ ৪৯ মে: টন গম বরাদ্দ প্রদান করা হয়। ৮ ইউনিয়ন এসব প্রকল্প দৃশ্যমান হওয়ায় জনদুর্ভোগ অনেকটাই কমেছে।ফলে কাবিখা-কাবিটা টি আর প্রকল্পের মাধ্যমে ইউনিয়ন গুলোর গ্রামগঞ্জে এখন উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।
টিআর, কাবিখা-কাবিটা প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে নির্মাণ, পুনর্নির্মাণ ও সংস্কারের কাজের মাধ্যমে বিভিন্ন রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মন্দির, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান দিনদিন উন্নত হচ্ছে। সংস্কারের মাধ্যমে রাস্তাগুলো হয়ে উঠেছে চলাচলের উপযোগী। স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মন্দির, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠাগুলো ধারণ করেছে এক নতুন রূপ।
কিশোরগাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্কর ছিদ্দিক বলেন টিআর, কাবিখা-কাবিটার মাধ্যমে আমাদের সদরের গ্রামীণ কাচা রাস্তাগুলোর দৃশ্য পাল্টে গেছে, গ্রাম এখন শহরের রূপ নিচ্ছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুস ছালাম বলেন, সকলের চেষ্টায় সুষ্ঠু সুন্দরভাবে প্রায় শতভাগ কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছি। সকলের প্রচেষ্টায় তদারকির মাধ্যমে কাজগুলো বাস্তবায়িত হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল আলম বলেন, আমি বেশ কয়েকটি প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে গিয়েছি। অনেক সুন্দরভাবে কাজগুলো হয়েছে।#