1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
ভোলাহাটে ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব, সংহতি ও হাঁরঘে পদ্মা বাঁচাও এর দাবীতে বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে সাংবাদিক জুয়েল আহমেদের  রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া মাহফিল নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে দেশের মানুষ শহীদ জিয়ার দলকে বিজয়ী করবে: এডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল পত্নীতলায় ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত পত্নীতলা ব্যাটালিয়ন ১৪ বিজিবির অভিযানে মাদকদ্রব্যসহ আটক-৩ রূপসায় প্রিমিয়ার ফুটবল লীগের প্রথম পর্বের শেষ খেলা অনুষ্ঠিত চলো জি ভাই, হাঁরঘে পদ্মা বাঁচাই” নাচোলে বিএনপির গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত গোদাগাড়ীর কাকনহাটে সিএনজি চালক অপহরণ ও চাঁদার অভিযোগ, সিএনজি চলাচল বন্ধ তানোরে উদযাপিত হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন দিবস ২০২৫ তানোরে ইউনিয়ন ভূমি অফিস পরিদর্শন করলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার

তানোরে আমণের বাম্পার ফলনের সম্ভবনা

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৪১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মোঃ মমিনুল ইসলাম মুন, বিশেষ প্রতিনিধি: রাজশাহীর বরেন্দ্র অঞ্চলের তানোর উপজেলা সাতটি ইউনিয়ন (ইউপি) ও দুটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত।এই উপজেলা কৃষি নির্ভর। সবচেয়ে বেশি চাষ হয় রোপা-আমণ। এবার প্রতিটি মাঠে শোভা পাচ্ছে রোপা-আমণের  শীষ।মাঠের পর মাঠ, গ্রামের পর গ্রাম এক কথায় পুরো উপজেলা জুড়ে হিমেল হাওয়ায় দোল খাচ্ছে হাজারো কৃষকের স্বপ্ন। প্রতিটি শীষে যেন কৃষকের জীবনের স্বপ্ন ভবিষৎ নির্ভর করছে।

বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষি ভান্ডার তানোর।অনেক এলাকায় ধানে পাক ধরেছে। দু’এক জায়গায়  ধান কাটাও শুরু হয়েছে।অল্প কিছু দিনের মধ্যেই পুরোদমে আমণ কাটা-মাড়াই শুরু হবে উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা গেছে,  উপজেলায় চলতি মৌসুমে আমণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৪  হাজার ৬৩৫ হেক্টর। এর মধ্য হাইব্রিড ২৮ হেক্টর, উফশী জাত ২৩ হাজার ১১৭ হেক্টর এবং স্থানীয় জাতের চাষ হয়েছে ৫৫০ হেক্টর। চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬০ হাজার ২৯৮ মেট্রিক টন।

উপজেলার স্বর্ণপদক প্রাপ্ত স্বশিক্ষিত কৃষি বিজ্ঞানী নুর মোহাম্মাদ জানান, রোপা-আমণ রোপণের শুরুর দিকে কৃষকদের প্রচুর বেগ পেতে হয়েছে। বৃষ্টির পানি সময় মত পায়নি। সার নিয়ে ছিল অসহীয় সিন্ডিকেট। তবে আশার কথা রোপণের পর বৃষ্টি হওয়ার কারনে রোগ-বালাই অনেক কম। এবার কৃষি কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মত। বরাবরের মত এবারো ফলন ভালো হবে বলে আশাবাদি তিনি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহমেদ জানান, রোপনের সময় বৃষ্টির দেখা না পাওয়ায় কিছুটা দেরিতে হয়েছে রোপনের কাজ। অবশ্য রোপণের পরপরই বৃষ্টি হয় যা কৃষকদের মনে স্বস্তি এনে দেয়। এবারে ধানখেতে রোগ বালাই কম। যেখানেই রোগের কথা শোনা গেছে সেখানেই দ্রুত পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। একাধিক মাঠ দিবস এবং অভিযোগ আশার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিকারের সুব্যবস্থা করা হয়েছে। এজন্য ফলন ভালো হবে।

তিনি বলেন, হেক্টর প্রতি ৮ দশমিক ৫০ মে:টন ফলন ধরা হয়েছে। এর চেয়ে বেশি হবে কিন্তু কমবে না। উপজেলায় ধানের চাহিদা প্রায় ৩০৫ মে:টন এবং উদ্বৃত্ত থাকবে প্রায় ৫৬ হাজার ৬৭৫ মে:টন। তিনি আরো বলেন,অনুকুল আবহাওয়া ও সময়োপযোগী বৃষ্টি হওয়ায় এবার অনেক জমিতে আমণ চাষ হচ্ছে। এছাড়াও সরকারীভাবে বীজ সারসহ বেশ কিছু সহায়তা দেয়া হয়েছে। কৃষকরা বলেন শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার আমনের বাম্পার ফলন হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট