মোছাঃ শাহরিন সুলতানা সুমা,গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জে কাপাসিয়া চরের ভূমিদস্যুদের হাতে হাজার হাজার মানুষের জমি বেদখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, মোছাঃ আছিরন বেগম আরো এলাকায় অসহায় ব্যাক্তিবক্ত গ্রাম কাপাসিয়া কাজিয়াচর বোচাগাড়িমৌজাপোষ্ট সিচা উপজেলা সুন্দরগঞ্জ জেলা গাইবান্ধা ১৯৪৭ সালে নদীর পানিতে জমিগুলো বিলীন হয়ে যায়। এইজমি গুলো সিএস খতিয়ান ও আর এস খতিয়ান ভুক্ত হয়। এই কারণে এক নং খতিয়ানভুক্ত হয় ২০১৮ সালে জমিগুলো ভরাট হয় কিন্তু প্রকৃত মালিকগণ জমিগুলো ভোগ করতে পারছে না সম্পুর্ন জমি ভূমি দস্যুরা খাচ্ছে। কাপাসিয়া কাজিয়াচর সুন্দরগন্জ বোসাগারি মৌজা ১ নম্বর ২ নং সিট তিন নম্বর সিট চার নম্বর সিট ৫ নম্বর সিট ৬ নম্বর সিট ৭ নম্বর সিট আট নম্বর সিট সম্পূর্ণ জমি ভরাট করে খাচ্ছে।৬০০ঘর ভূমি দস্যুরা খাচ্ছে। এই ৬০০ ঘরকে আশ্রয় দেন মজনু চেয়ারম্যান এদের আশ্রয় দিয়ে ৬০০ঘর বিক্রি করেন মজনু চেয়ারম্যান টাকার বিনিময়ে ঘরের বাড়িতে বর্তমান সরকার কারেন্ট দিয়েছে তাদের জমির কোন কাগজপত্র নেই মালিকরা মজনু চেয়ারম্যান কে বিচার দিলে তিনি ভূমিদস্যুদের পক্ষে টাকা খেয়ে তাদের পক্ষে কাজ করছেন। ভুট্টা চাষ করার সময় মজনু চেয়ারম্যান ভূমিদস্যুদের কাছে টাকা খেয়ে মোটা অংকের জমি আলাদের জমি দখল করে দিচ্ছে না। আছিরন বেগম সুন্দরগঞ্জ থানা,ধুপনি কঞ্চি বাড়ি থানা মামলা চলমান রয়েছে।
জমি গুলো সরকার জমি আলাদের নামে ডি সি আর কেটে দিলে জমি আলারা জমি ফেরত পাবে জমির মালিক আচিরন বেগম পিতা কছর ব্যাপারী , জমির মালিক আছিরন বেগম পিতা কছর উদ্দিন ব্যাপারি,মিজু, পিতা মৃত মজিবর রহমান হাসিনা ,খালেক পিতা মৃত হোসেন পিতা ৪ জন এরা প্রকৃত জমিরমালিক লাল চান বেপারী ১০০ বিঘা জমি অবৈধভাবে দখল করে খাচ্ছেমৌজা বোচা গাড়ি জেএল নং ১০৭ জে এল খতিয়ান নং -২১৬১,২১৬২ ২১৬৩ , ২১৬৬ , ২১৬৯ ,২৩২৬ মোট জমি ২.৮৪ শতাংশ ও ২০৫০ ২০৬২ ২১৩৩ ২১৩৪ ২১৩৫ ২৮৬০ ২০৬৫ ২০৬৬ ২০৬৭ মোট জমি ২.৮৮ + ২.৮০ ৫১৭২ লাল চান বেপারী চেয়ারম্যান মজনু কে ভোটের ব্যাপারে ২ লক্ষ টাকা উৎকোচ প্রদান করেন মজনু চেয়ারম্যান। আব্দুর রশিদকে ২০০ বিঘা জমি অবৈধ ভাবে দেয়। আব্দুর রশিদের কোন জমি নেই, তিনি বর্তমানে দুইটি কাকরা গাড়ির মালিক কাকরা গাড়ি গুলো বন্ধ করলে অবশ্যই জমির মালিকগণ জমিগুলো পাবে। চেয়ারম্যান ১০ বিঘা জমি লাল মিয়াকে দিয়ে বাড়ি করে দেয় নান্টু মিয়া চেয়ারম্যানের পক্ষপাতিত্ব করে। সেওই এলাকার গডফাদার ৩০ ঘরের ৫০০ বিঘাজমি খায় ১৫ ঘরের জমি খাচ্ছে ২০০ বিঘা৩০ ঘর আফসার আলী মন্ডল ৩০০ বিঘা জমি অবৈধভাবে খাচ্ছে মনজু চেয়ারম্যান অবৈধভাবে আফসার আলীকে বাড়ি করে দেয়।
এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও গডফাদার ১২ ভাই মিলে ১২০০ বিঘা জমি খায় ময়েদউদ্দিন অবৈধভাবে সম্পদ বিক্রি করে দিনাজপুরে ২০ বিঘা জমি ক্রয় করেছেন। দুই মেয়ের জামাইকে অবৈধভাবে বাড়ি করে দেয় ২ মেয়ের জামাইয়ের নাম হায়দার আলী জিয়াউর রহমান ভূমি দস্যুর তালিকা মহম্মদ জালাল ফকির কামাল ফকির আসাদ আলী তাহের আলী আশরাফ আলী ময়েজ আলী মোহন পাগলা মোন্নাফ আলী কাসেম আলী মোঃ কোমেদ ফকির আলী আকবর এরশাদুল আলী ফজলা মিয়া এদের পিতা কোরমান সরকার উভয়ের সাং কাপাসিয়া কাজিয়াচর ডাকঘর সিচা থানা সুন্দরগঞ্জ জেলা গাইবান্ধা বিভাগ রংপুর এদের সবাইকে আইনের আওতায় এনে কাঁপাসিয়া কাজিয়াচর এই জমিগুলো বীর মুক্তিযোদ্ধা মহির উদ্দিন সহ সকল প্রকৃত মালিককে জমিগুলো ফেরত দেওয়া প্রয়োজন।
জমিগুলো উদ্ধারের জন্য সাংবাদিক মোছাঃ শাহরিন সুলতানা সুমা বীর মুক্তিযোদ্ধা মহির উদ্দিন এর পক্ষে লিখিত অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগীয় কমিশনার, রংপুর ও জেলা প্রশাসক গাইবান্ধা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুন্দরগঞ্জ, সহকারী কমিশনার ভূমি, সুন্দরগঞ্জ ও ভূমি সংস্কার বোর্ড ঢাকা ।#্যাব ১৩ রংপুবগাইবান্ধা আইজিপি পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ঢাকা সিআইডি ঢাকা হেডকোয়ার্টার্স পিবি আই হেডকোয়ার্টার্স পিবি আই গাইবান্ধা পুলিশ সুপার গাইবান্ধা ডি আইজি রংপুর রেন্জ রংপুর সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে জমিগুলো উদ্ধারের জন্য লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শুধু শুধু তদন্ত চলছে কাজের কাজ কিছুই হয়নি বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদেবাদী নচল্লিল জোড়া জুতা ক্ষয় করলে সমাজের বিভিন্ন দাড়ে দাড়ে ঘুরে সে এখোন দিশাহারা মোছাঃ আছিরনবেগমকাপাসিয়া কাজিয়াচর জমি গুলো উদ্ধার চায় মজনু চেয়ারম্যান সহ আশরাফ আলী গং সহ ভূমিদস্যদের গ্রেপ্তার চায় জমিআলারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন কাঁপাসিয়া কাজিয়াচড় জমি আলারা