1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৪:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
৫৯ মহানন্দা বিজিবি’র মাদক বিরোধী লিফলেট বিতরণ ও জনসভায়  বাসা বাড়ির উঠানে শাক,সবজি করে সফল হয়েছে বাঁশবাড়িয়ার রাজিয়া সুলতানা রূপসায় কাজদিয়া সরকারি হাইস্কুল আন্তব্যাচ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ রহনপুরে  সাংবাদিকদের প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ওলামা দল দুর্লভপুর ইউনিয়ন কমিটি আত্মপ্রকাশ গোদাগাড়ী থানার অভিযানে ৫০০ গ্রাম হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার গাঁজা পাচারকালে রাজশাহীর বেলপুকুর বাইপাস মোড়ে  ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব গোদাগাড়ীতে ওয়ার্ডভিত্তিক স্পোর্টিং ক্লাবে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করলেন ইউএনও রাজশাহীতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন আত্রাইয়ে ছাত্রদল ও যুবদলের উদ্যোগে মশাল মিছিল 

খুলনার হালিমা ক্লিনিকে ভুল চিকিৎসায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৬ আগস্ট, ২০২৩
  • ২১১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. ব্যুরো খুলনা…………………………………………………

খুলনা জেলায় ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর বাজারে অবস্থিত আলোচিত হালিমা ক্লিনিকে আবারও ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে, ইতিপূর্বে একাধিক রোগী ভুল অপারেশনে মৃত্যুবরণ করেছে এই আলোচিত ক্লিনিকেটিতে। এবার ফাতেমা খাতুন নামে ১১ বছর বয়সের এক স্কুলছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। সে বাদুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রী।

 

এঘটনায় ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ আত্মগোপনে রয়েছে বলে জানা যায়। উক্ত বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা চলছে বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে।

 

উক্ত বিষয়ে স্কুল ছাত্রীর পারিবারিক সূত্রে ছাত্রীর চাচা আলামিন মৌলঙ্গী জানান, গত ৩১ জুলাই সকালে উপজেলার বাদুড়িয়া গ্রামের ভাই আলামিন মৌলঙ্গীর মেয়ে ফতেমা খাতুন পেটে ব্যথা নিয়ে হালিমা মেমোরিয়াল নার্সিং হোম এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের স্বত্বাধিকারী মোঃকামাল হোসেনের ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। এদিকে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা নিরিক্ষা করে অ্যাপেন ডিসাইডিস হয়েছে বলে জানান এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপারেশন করানোর পরামর্শ দেন। ওই দিন সন্ধ্যায় ফাতেমা খাতুনের অ্যাপেনডিসাইডিস অপারেশনের জন্য অস্ত্রোপচার করা হয়। উক্ত অস্ত্রোপচারের সময় ভুলবশত মূত্রথলির নাড়ি কেটে ফেলায় প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। এর ৪ দিন পর ৪ আগস্ট শুক্রবার সকালে ক্লিনিক মালিক কামাল হোসেন ফাতেমা খাতুনকে আবারও ওটিতে নিয়ে যায়। ঘন্টা দুয়েক পরে ওটি থেকে বের করে রোগীর স্বজনদের কাছে ফাতেমা খাতুন গুরুতর অসুস্থ বলে অ্যাম্বুলেন্স ঠিক করে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক ফাতেমাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পরামর্শ দেয়। স্বজনরা তখন দিশেহারা হয়ে খুলনা গাজী মেডিকেল হাসপাতালে ফাতেমাকে ভর্তি করেন। কর্তৃপক্ষ ফাতেমার অবস্থার অবনতি দেখে আইসিউতে নিবিড় পর্যেবক্ষণে রাখে এবং একই দিন বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

 

স্কুলছাত্রী ফাতেমা খাতুনের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে স্থানীয় লোকজন ক্লিনিকে ছুটে আসলে ক্লিনিক মালিক কামাল হোসেন সহ স্টাফরা মেইন গেট বাদে প্রতিটা কক্ষ তালাবন্ধ করে সুকৌশলে। নিহত শিশুর আত্মীয় স্বজনরা জানান, ক্লিনিক এর সত্ত্বা ধিকারী মোঃ কামাল হোসেন এমবিবিএস সার্জারি অপারেশনের ডাক্তার পরিচয় দিয়ে অপারেশন করেন। সে রোগীদেরকে এই ভাবেই পরিচয় দিয়ে অপারেশন করান। জানা গেছে, সার্বক্ষণিক অপারেশন করানোর জন্য ঐ ক্লিনিকে এমবিবিএস কোন ডাক্তার নেই।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট