1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ১২:০০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘায় মায়ের ঈদুল ফিতরে আর কোরবানির ঈদে কন্যার জন্ম রাজশাহী অঞ্চলবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র – কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ও রাজশাহী অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরান ইমন ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি’র নেতা মোঃ পারভেজ ভালোবাসলেই সবার সাথে ঘর বাঁধা যায়না, হাজার বছর পাশে থাকলেও কেউ কেউ আপন হয়না…… পঞ্চগড়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চেকপোষ্ট বসিয়ে তল্লাশি  ভূরুঙ্গামারীতে বিয়ের ৩ সপ্তাহের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে শিবগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহা আব্দুল বাতেন বাঘায় গরু কেনা প্রায় শেষ, এখন ছাগলে তোড়জোড়, সরকারি রেটে খাজনা আদায়ে স্বস্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতা বাঘায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বাপার বৃক্ষরোপণ

বীরভূমের হিন্দু যুবকের সৎকারের ভার কাঁধে তুলে নিলেন গ্রামের মুসলমান ভাইয়েরা! নানুরে সম্প্রীতির নজির

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৬৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

ক্যাপশন: মৃত যুবক সোমনাথ ঘোষের (বাঁ দিকে) শেষকৃত্যের বন্দোবস্ত করছেন মুসলিম গ্রামবাসীরা (ডান দিকে)। 

সবুজনগর অনলাইন ডেস্ক
অশান্ত বাংলাদেশ। সংখ্যালঘুদের উপর হামলার নানা অভিযোগ প্রকাশ্যে আসছে। কোথাও সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ভাঙচুর, কোথাও ধর্মীয় স্থানে হামলার অভিযোগও উঠছে। তার প্রতিবাদে সরব এ পার বাংলার অনেকেই। সেই আবহে বীরভূমের নানুরে সম্প্রীতির নজির গড়লেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষেরা। মৃত হিন্দু যুবকের সৎকারে এগিয়ে এলেন তাঁরা। চাঁদা তুলে শেষকৃত্যের বন্দোবস্ত করলেন। ও পার বাংলায় চলমান অশান্তির মাঝে তাঁরা আরও এক বার প্রমাণ করলেন কবি চণ্ডীদাসের সেই উক্তি, ‘সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই!’

নানুর থেকে কিছুটা দূরে আগরতর গ্রামে কবি চণ্ডীদাসের ভিটে। সেই গ্রামে মূলত মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষই বেশি বসবাস করেন। সেখানকারই বাসিন্দা সোমনাথ হাজরা। বছর কুড়ির যুবক শনিবার রাতে কীর্ণাহার থানার বলরামপুর গ্রামে বন্ধুর বাড়িতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু মিরাটির কাছে পথ দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন তিনি। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। গ্রামে সোমনাথের পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভাল নয়। পুত্রের শেষকৃত্য করার মতো সামর্থ্যও ছিল না তাদের।

সোমনাথের মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে আগরতর গ্রামে। গ্রামের ছেলের সৎকারের জন্য এগিয়ে আসেন গ্রামের মুসলিমরা। চাঁদা তুলে সৎকারের সমস্ত রকম ব্যবস্থা করেন তাঁরা। নিজেদের হাতে খাটিয়া তৈরি করে, তাতে চাপিয়েই সোমনাথকে শ্মশানে নিয়ে যান গ্রামের মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকেরাই।#  আনন্দবাজার পত্রিকা/কলকাতা

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট