আজ রোববার পুলিশ সদর দফতরের মিডিয়া বিভাগ থেকে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।
এতে জানানো হয়, বিভিন্ন পদমর্যাদার ৪৪ জন পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে তিনজন পরিদর্শক, ১১ জন এসআই, ৭ জন এএসআই, একজন এটিএসআই, একজন নায়েক ও ২১ জন কনস্টেবল রয়েছেন।
পুলিশের নিহত তিন পরিদর্শক হচ্ছেন, মো. আব্দুর রাজ্জাক, রাশেদুল ইসলাম ও মো. মাসুদ পারভেজ ভূইয়া। নিহত ১১জন সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই) হচ্ছেন, সুজন চন্দ্র দে, খগেন্দ্র চন্দ্র সরকার, রেজাউল করিম, মো. মামুনুর রশিদ সরকার, বাছির উদ্দিন, রইস উদ্দিন খান, তহছেনুজ্জামান, প্রণবেশ কুমার বিশ্বাস, মো. নাজমুল হোসাইন, আনিসুর রহমান মোল্লা ও সন্তোষ চৌধুরী। নিহত ৭জন এএসআই হচ্ছেন সঞ্জয় কুমার দাস, ফিরোজ হোসেন, সোহেল রানা, রাজু আহমেদ, ওবায়দুর রহমান, রফিকুল ইসলাম, মো. মোক্তাদির। নিহত টিএসআই আলী হোসেন চৌধুরী ও নিহত নায়েক মো. গিয়াস উদ্দিন। এছাড়াও পুলিশের নিহত ২১ কনস্টেবল হচ্ছেন, মো. আব্দুল মজিদ, রেজাউল করিম, মাহফুজুর রহমান, শাহিদুল আলম, মো. আবু হাসনাত রনি, মীর মোনতাজ আলী, সুমন কুমার ঘরামী, মোহাম্মদ আব্দুল মালেক, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, মো. আব্দুস সালেক, মো. হাফিজুল ইসলাম, মো. রবিউল আলীম শাহ, মো. হুমায়ুন কবীর, মো. আরিফুল আযম, মো. রিয়াজুল ইসলাম, মো. শাহিন উদ্দিন, মো. এরশাদ আলী, মাইনুদ্দিন লিটন, মো. সুজন মিয়া, মো. খলিলুর রহমান ও মো. হানিফ আলী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিহত পুলিশ সদস্যদের মধ্যে ৫ আগস্ট ২৪ জন, ৪ আগস্ট ১৪ জন নিহত হয়েছেন এবং বাকি সদস্যরা বিভিন্ন সময় নিহত হন।
নিহত পুলিশ সদস্যদের মধ্যে ডিএমপির ১৪ জন, এনায়েতপুর থানার ১৫ জন, সোনাইমুড়ী থানার ২ জন, তিতাস থানার ২ জন, কচুয়া থানার একজন, বানিয়াচং থানার একজন, ঢাকা এসবির একজন, নারায়ণগঞ্জ পিবিআইয়ের একজন, ট্যুরিস্ট পুলিশ সদর দপ্তরের একজন, কুমিল্লা হাইওয়ে পুলিশের একজন, কসবা থানার একজন, খুলনা মহানগর পুলিশের একজন, গাজীপুর মহানগর পুলিশের একজন এবং ঢাকা জেলার ২ জন পুলিশ সদস্য রয়েছেন।#