1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:২১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোরে আলুর বীজ নিয়ে মহা সিন্ডিকেট দিশেহারা চাষীরা! খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়  বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া মডেল প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাংলাদেশ জার্নালিস্ট প্রটেক্ট কমিটির সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য অ্যাডভোকেসি কর্মশালা  সিংড়ায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত বটিয়াঘাটা প্রেস ক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন কম্পিউটার কী বোর্ডের মাধ্যমে রাজশাহীতে পাহাড়িয়াদের মাতৃভাষার লিখন পঠন কার্যক্রম উদ্বোধন সিংড়ায় মাদরাসা দারুস সুন্নাহ বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ সি ইউ সি সংগঠনের সামাজিক কর্মকান্ডে অবদান রাখায়  রোটারিয়ান ইফতেখার আলী বাবুকে সংবর্ধনা ডুমুরিয়ায় শওকত মোল্যা স্মৃতি উন্মুক্ত পাঠাগারের আয়োজনে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতি  অনুষ্ঠান 

নওগাঁর আত্রাইয়ে কালবৈশাখীর তান্ডব, ঝড়ে পড়ে গেল কাঁচা আম

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২১ মে, ২০২২
  • ২৩৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# মোঃ ফিরোজ আহমেদ, আত্রাই থেকে………………

নওগাঁর আত্রাইয়ে কালবৈশাখী ঝরে পরে গেল হাজার হাজার মন কাঁচা আম৷

আমের রাজধানীখ্যাত নওগাঁ জেলা, আজ রাতে কালবৈশাখী  ঝড়ে পড়েগিয়েছে বাগানের হাজার হাজার মণ আম। ঝড়ে পড়া এসব অপরিপক্ব আম ব্যবসায়ীরা কিনে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাট বাজারে ও বিভিন্ন জুস কোম্পানিকে সরবরাহ করতিছে৷ শুক্রবার (২০ মে) দিবাগত রাত ৩টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়ে শনিবার (২১ মে) ভোর পর্যন্ত চলে কালবৈশাখী ঝড়তুফান চলে। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতেও প্রচণ্ড ঝড়ে আম ঝরে পড়েছে। দুই রাতে জেলার বিভিন্ন গ্রাম গঞ্জে বাগানের আম ঝরে পড়েছে হাজার হাজার মণ।

এসব আম বাগান মালিকরা বস্তাভর্তি করে কেউ ভ্যান করে আবার কেউ ভটভটিতে করে

বিভিন্ন বাজারে বিক্রির জন্য নিয়ে আসেন। ৫০ কেজির প্রতি বস্তা আম ১০০ থেকে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি করেন তারা, যার প্রতি কেজি আম বিক্রি হয় দুই থেকে তিন টাকা দরে।

আত্রাই উপজেলার মিলন হোসেন  বলেন, আমি প্রায় ৩০ বিঘা জমিতে বিভিন্ন জাতের আমের বাগান কিনেছিলাম। এসব গাছ হলো আম্রপালি, বারি-৪, ক্ষিরসাপাত,গোপাল ভোগ,নেংড়া সহ বিভিন্ন জাতের আম। বৃহস্পতিবার রাতে কালবৈশাখী ঝড়ে গাছ থেকে বেশির ভাগ আম ঝরে পড়েছে। আমগুলো এখনো পাকেনি। সকালে এসব আম বিক্রির জন্য বাজারে নিয়ে গেলে৷ ৩টাকা থেকে ৫টাকা কেজি দরে বিক্রি

কালবৈশাখী ঝড়ে আমার প্রায় ৩০ থেকে ৪০ মণ আম ঝরে পড়েছে। এত কাঁচা আম নিয়ে খুব দুশ্চিন্তায় আছি। কিছু আম দুই থেকে তিন টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। লাভ তো দূরে থাক, খরচও উঠবে না ।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট