# গোলাম রব্বানী, স্টাফ রিপোর্টার, গোপালগঞ্জ………………………………
জেলার সদর উপজেলার পাইককান্দি ইউনিয়নের সুলতানশাহী গ্রামের মোন্তাজ মোল্লার সম্পত্তির ওয়ারিশ মূলে সম্পত্তির আট আনা ভগিদার একমাত্র ছেলে বানু মোল্লার নাম জালিয়াতী করে মুছে ফেলে ক্ষমতার দাপটে জোর করে ভোগ দখল করছে এএসপি মোঃ আবুল কাশেম ও তার পরিবারের সদস্যরা। অভিযোগ করেন বানু মোল্লার ছেলে ইলাহাক মোল্লার ছেলে খায়ের মোল্লা।
সরেজমিনে গেলে জানা যায়, বহু বছর আগে থেকেই বানু মোল্লা ও তার ওয়ারিশ গণের সম্পত্তির অবৈধ ভাবে জালিয়াতী করে ভোগ দখল করে আসছে আবুল কাশেমের পরিবারের লোকজনেরা ।বানু মোল্লার পরিবারের লোকজন সম্পত্তির ভাগ নিতে আসলে নানা কৌশলে ভয়ভিতী প্রদর্শন করে তাড়িয়ে দেয় তাদের। ক্ষমতার জোরে বানু মোল্লার নাম বাদ দিয়ে নিজেদের নামে রেকর্ড করিয়ে নিয়েছে তারা।
কাগজাদি ঘাটলে দেখা যায় মোন্তাজ মোল্লার আট আনা অংশের ভাগিদার তার একমাত্র ছেলে বানু মোল্লা ও ৪ মেয়ে আজিজুন নেশা, জহুরা খাতুন, সবেজান নেছা, ও আমিরুন নেছা। এখানে সুস্পষ্ট দেখা যায় মোন্তাজ মোল্লার একমাত্র ছেলের কোন নাম নেই, শুধু মেয়েদের নাম আছে। এ ব্যপারে সুলতানশাহি এলাকার বার বার শালিশ বিচার হলেও কোন সুফল পায়নি বানু মোল্লার ওয়ারিশগণ।
এ ব্যপারে ভুক্তভোগী বানু মোল্লার নাতি খায়ের মোল্লা এক ভিডিও সাক্ষাতকারে বলেন, আমার দাদার জমি জাল জালিয়াতী করে দাদার নাম বাদ দিয়ে তিন তিনবার রেকর্ড করিয়ে নিয়েছে ওরা। এ ব্যপারে আমি গ্রামে বার বার সালিশি বসিয়ে সমাধান করতে চাইলেও তারা সমাধান করতে আসেনি।তারা আমাকে বলে এই জমি তাদেরকে আমার দাদা লিখে দিয়ে গেছে, দলিল দেখতে চাইলে তার নয়ছয় করছে।এ,এস,পি সাহেবকে বারবার বললেও তার কোন সমাধান দেয় না উল্টো তার আমাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তাড়িয়ে দেয়। আমি আমার বাপদাদার সম্পত্তি ফেরত পেতে চাই।
এ ব্যপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাহাতে আমি আমার সম্পত্তি ফেরত পাই। এ ব্যাপারে অভিযোগকারীর অভিযুক্ত এ,এস,পি আবুল কাশেম কে তার ০১৭১৭২১৫০১০ নাম্বারে বার বার ফোন করে কথা বলার চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে তার স্ত্রীর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, মোন্তাজ মোল্লা ছেলে বানু মোল্লা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ছিল সে কিভাবে সম্পত্তি পায়।#