1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
ড. ইউনূস কাল কপ২৯-এ ওয়ার্ল্ড লিডারস অ্যাকশন সামিটে ভাষণ দেবেন গণমাধ্যমের ওপর সরকারের কোনো চাপ নেই : নাহিদ ইসলাম শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড এলার্ট জারি করতে ইন্টারপোলকে চিঠি দেয়া হয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর গোমস্তাপুরে ধান ক্ষেতের ক্যানেল থেকে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধর মরদেহ উদ্ধার  ফারুকীসহ তিন নতুন উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে রাজশাহীর রাস্তায় বিক্ষোভ করলেন মহিলা দলনেত্রী বাঘায় দিন দুপুরে মারপিট করে মাংস ব্যবসায়ীর লেবারের টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ রাজশাহী মহানগরীতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে গ্ৰেফতার ৫ ধামইরহাটে পলিথিনের ব্যবহার রোধে বণিক সমিতির সদস্যদের সাথে ইউএনওর মত বিনিময় চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮ কোটি টাকার সিটি গোল্ডের অলংকার উদ্ধার, আটক ট্রাক চালক নওগাঁর আত্রাই উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা

রাজশাহীর বিভিন্ন হাট বাজার গুলোতে পড়েছে খৈলশুন বিক্রির ধুম

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৮৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# নাজিম হাসান,রাজশাহী …………………………………………………..

বর্ষার পানিতে বড় বড় নদি থেকে ছুটে আসে গ্রামের খালবিলে নানা প্রজাতির ছোট মাছ। তাই গ্রামাঞ্চলে নানা কৌশলে মাছ শিকার করা হয় এই সময়। বর্ষা মৌসুম শুরুর সাথে সাথে রাজশাহী জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে ছোট মাছ ধরার উপকরণ খৈলশুন বিক্রির ধুম পড়ে যায়।

বাঁশের তৈরী কুটির শিল্পের কাজ করে সারা বছর জীবিকা নির্বাহ করে থাকতেন এখানকার শিল্পিরা। অনেকেই এ পেশা করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। লাভ খুব বেশি না হলেও বর্ষা মৌসুমে এর চাহিদা থাকায় রাত দিন পরিশ্রমের মাধ্যমে মাছ ধরার বেশীরভাগ খলশানি তৈরি করে থাকেন। এক দিকে যেমন সময় কাটে অন্য দিকে লাভের আশায় বাড়ির সকল সদস্যরা মিলে খৈলশনি তৈরির কাজ করে অভাব অনঠন দুর্করেন। তবে কর্তমানে অধিকাংশই বাঁশের তৈরী কুটির শিল্প আজ বিলুপ্তির পথে চলেগেছে প্রায়।

এলাকা সুত্রে জানাগেছে,রাজশাহী জেলার তাহেরপুর পৌরসভা হাট,মোহনগঞ্জ হাট,উপলোর সদও ভবানীগঞ্জসহ বিভিন্ন হাট-বাজার থেকে খৈলশন ও ভাড় কিনে গ্রামের খাল, বল,নদিনালা ও উন্মুক্ত জলাশয়ে এ ফাঁদ পেতে মাছ ধরেন গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষরা। তাই এখানকার হাট-বাজারগুলোতে এখন মাছ ধরার ফাঁদ কেনাবেচার ধুম পড়েছে।

প্রতিবছর বাড়ির পাশে খালে বা নালায় এগুলো ব্যবহার করে চিংড়ি, পুঁটি, চান্দা,খৈলশা, মোয়াা,বাইম,গুচি,চেং, শিং কানুচ,মাগুড়, টেংরা, ছোট টাকি ইত্যাদি মাছ ধরেন তারা। এতে বাজার থেকে আর মাছ কিনতে হয় না তাদের। তাই এ সময় দেশীয় বাঁশ দিয়ে মাছ ধরার খৈলশুন তৈরির কারিগররা এবং বাড়ির মহিলারা অবসরে এসব উপকরণ তৈরী করে আয় করছে বাড়তি অর্থ।

এছাড়া মাছ ধরার উপকরণ তৈরীর কারিগরা জানান, বিভিন্ন পেশার উপর আধুনিক প্রযুক্তির প্রভাব পড়ায় অধিকাংশই বাঁশের তৈরী কুটির শিল্প আজ বিলুপ্তির পথে প্রায়। বাঁশ বেতের কুটির শিল্পের উপরও প্রযুক্তির প্রভাবের ফলে পেশাদার কর্মীরা অবহেলিত হয়ে অন্য পেশা জড়িয়ে পড়েছেন তারা। কিন্তু বাঁশ বেতের ক্ষুদ্র কুটির শিল্প এখনো কোন রকমে টিকে আছে।

বর্ষা ঋতুতে যখন নদী-নালা, খাল-বিল, পানিতে ভরে উঠে। তখন গ্রামের সাধারণ মানুষ ও মৎস্যজীবিরা মাছ ধরায় মেতে উঠেন এবং বাজারে খৈলশুন বিক্রির ধুম পড়ে যায়।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট