1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
আলেম সমাজ ঐক্যবদ্ধ থাকলে ইসলামের বিজয় কেউ রুখে দিতে পারবেনা: মুফতি ফয়জুল করিম রূপসায় আবু বক্কার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত বাগমারা ইসলামীয়া চক্ষু হাসপাতালের শুভ উদ্বোধন চাঁপাইনবাবগঞ্জ -২ আসনের ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী ইঞ্জি: মাসুদের গণসংযোগ বাংলার আধ্যাত্মিক ইতিহাসের উজ্জ্বল নক্ষত্র শাহ নিয়ামতউল্লাহ (র:) রাজশাহীতে ফ্লাইওভারের নিচ থেকে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার রাজশাহীর পবা থেকে সংঘবদ্ধ মাদকচক্রের ৩ সদস্যকে ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার সাঘাটায় হলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ডেভিল হান্ট তালিকা ভুক্ত হলেও প্রকাশ্যে ত্রাণ বিতরণ ‌ পুঠিয়ায় জবাইকৃত গাভীর পেট থেকে বাছুর , এলাকায় চাঞ্চল্য পুঠিয়ায় সপ্তাহব্যাপী মশকনিধন কর্মসূচি শুরু পৌর প্রশাসক শিবু দাসের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিশেষ পদক্ষেপ

রাজশাহীর বিভিন্ন হাট বাজার গুলোতে পড়েছে খৈলশুন বিক্রির ধুম

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৪৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# নাজিম হাসান,রাজশাহী …………………………………………………..

বর্ষার পানিতে বড় বড় নদি থেকে ছুটে আসে গ্রামের খালবিলে নানা প্রজাতির ছোট মাছ। তাই গ্রামাঞ্চলে নানা কৌশলে মাছ শিকার করা হয় এই সময়। বর্ষা মৌসুম শুরুর সাথে সাথে রাজশাহী জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে ছোট মাছ ধরার উপকরণ খৈলশুন বিক্রির ধুম পড়ে যায়।

বাঁশের তৈরী কুটির শিল্পের কাজ করে সারা বছর জীবিকা নির্বাহ করে থাকতেন এখানকার শিল্পিরা। অনেকেই এ পেশা করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। লাভ খুব বেশি না হলেও বর্ষা মৌসুমে এর চাহিদা থাকায় রাত দিন পরিশ্রমের মাধ্যমে মাছ ধরার বেশীরভাগ খলশানি তৈরি করে থাকেন। এক দিকে যেমন সময় কাটে অন্য দিকে লাভের আশায় বাড়ির সকল সদস্যরা মিলে খৈলশনি তৈরির কাজ করে অভাব অনঠন দুর্করেন। তবে কর্তমানে অধিকাংশই বাঁশের তৈরী কুটির শিল্প আজ বিলুপ্তির পথে চলেগেছে প্রায়।

এলাকা সুত্রে জানাগেছে,রাজশাহী জেলার তাহেরপুর পৌরসভা হাট,মোহনগঞ্জ হাট,উপলোর সদও ভবানীগঞ্জসহ বিভিন্ন হাট-বাজার থেকে খৈলশন ও ভাড় কিনে গ্রামের খাল, বল,নদিনালা ও উন্মুক্ত জলাশয়ে এ ফাঁদ পেতে মাছ ধরেন গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষরা। তাই এখানকার হাট-বাজারগুলোতে এখন মাছ ধরার ফাঁদ কেনাবেচার ধুম পড়েছে।

প্রতিবছর বাড়ির পাশে খালে বা নালায় এগুলো ব্যবহার করে চিংড়ি, পুঁটি, চান্দা,খৈলশা, মোয়াা,বাইম,গুচি,চেং, শিং কানুচ,মাগুড়, টেংরা, ছোট টাকি ইত্যাদি মাছ ধরেন তারা। এতে বাজার থেকে আর মাছ কিনতে হয় না তাদের। তাই এ সময় দেশীয় বাঁশ দিয়ে মাছ ধরার খৈলশুন তৈরির কারিগররা এবং বাড়ির মহিলারা অবসরে এসব উপকরণ তৈরী করে আয় করছে বাড়তি অর্থ।

এছাড়া মাছ ধরার উপকরণ তৈরীর কারিগরা জানান, বিভিন্ন পেশার উপর আধুনিক প্রযুক্তির প্রভাব পড়ায় অধিকাংশই বাঁশের তৈরী কুটির শিল্প আজ বিলুপ্তির পথে প্রায়। বাঁশ বেতের কুটির শিল্পের উপরও প্রযুক্তির প্রভাবের ফলে পেশাদার কর্মীরা অবহেলিত হয়ে অন্য পেশা জড়িয়ে পড়েছেন তারা। কিন্তু বাঁশ বেতের ক্ষুদ্র কুটির শিল্প এখনো কোন রকমে টিকে আছে।

বর্ষা ঋতুতে যখন নদী-নালা, খাল-বিল, পানিতে ভরে উঠে। তখন গ্রামের সাধারণ মানুষ ও মৎস্যজীবিরা মাছ ধরায় মেতে উঠেন এবং বাজারে খৈলশুন বিক্রির ধুম পড়ে যায়।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট