1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
রাজশাহী অঞ্চলবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র – কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ও রাজশাহী অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরান ইমন ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি’র নেতা মোঃ পারভেজ ভালোবাসলেই সবার সাথে ঘর বাঁধা যায়না, হাজার বছর পাশে থাকলেও কেউ কেউ আপন হয়না…… পঞ্চগড়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চেকপোষ্ট বসিয়ে তল্লাশি  ভূরুঙ্গামারীতে বিয়ের ৩ সপ্তাহের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে শিবগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহা আব্দুল বাতেন বাঘায় গরু কেনা প্রায় শেষ, এখন ছাগলে তোড়জোড়, সরকারি রেটে খাজনা আদায়ে স্বস্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতা বাঘায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বাপার বৃক্ষরোপণ পলাশবাড়ীতে এলজিইডি’র (GRRIIP) প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত কমিটি গঠন

ফেরি করে হরেক রকম পণ্য বিক্রি করেন রাজিব

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৮৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# কামাল উদ্দিন টগর, নওগাঁ……………………………………………………………

এই মাল নিবেন, হরেক রকমের মেয়ে ও ছোট বাচ্চাদের খেলনা ও খোপার টুপি আছে। সকাল হলেই প্রতিদিন নাওয়া খাওয়া সেরে কখনো বা না খেয়েই নাটোর আব্দুলপুর থেকে ট্রেন যোগে আত্রাই আসে। আত্রাই এসে শুরু হয় বিভিন্ন স্কুল- মাদ্রাসা, বাজার গুলোতে নিজে পায়ে হেঁটে ছুটে চলেন রাজিব মিঞা। হাতের উপর একটি ডালাতে সাজিয়ে তার হাতের তৈরি করা ভ্রাম্যমান দোকানে ভিন্য প্রয়োজনীয়, হরেক রকমের মেয়েদের খোঁপার টুপি ও ছোট বাচ্চাদের খেলনা ফেরি করে বিক্রি করেন তিনি। তার ভ্রাম্যমান দোকানে পাওয়া যায় ঐসব জিনিষপত্র প্রায় দশ প্রকারের জিনিস। তিনি ঢাকা চকবাজার থেকে মেয়েদের খোঁপার টুপি, কানের দুল,ছোট বাচ্চাদের খেলনার সরমঞ্জাদি কিনে থাকেন এবং নিজে ও পরিবারের সদস্যরা তৈরি করেন।

রাজিব মিঞা জানান, বছর পাঁচেক আগে কৃষিকাজে শ্রমিকের কাজ করতেন তিনি। এত তিনি পুঁশিয়ে ওঠতে না পেরে ছেড়ে দেন কৃষি শ্রমিকের কাজ। বসে না থেকে আরম্ভ করেন নতুন ব্যবসা। তার কথায়“ হরেক রকমের মেয়ে ও ছোট বাচ্চাদের খেলনা ও খোপার টুপি” তিনি বিক্রি করেন। তিনি পার্শ্ববতী নাটোর জেলার আব্দুলপুর উপজেলায় তার বাড়ি। দুই মেয়ে দুই ছেলে স্থানীয় সররকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে। কিছুদিন কৃষি কাজের দিন মজুরের কাজ করেছি, তার বিভিন্ন তরিতরকারি বেচা –বিক্রি করি, সেখানে পুষাতে না পেরে পাঁচ বছর ধরে আত্রাই উপজেলায় বিভিন্ন হাট –বাজারে ফেরি করে বেড়াই।

তিনি আরো জানান, এ ব্যবসয় বেচাকেনা ভালোই হয়। তার অধিকাংশ ক্রেতাই গ্রামের মহিলা, যারা কেনাকাটার জন্য বাজারে যায় না তারাই তার কাছ থেকে নানা প্রকার মেয়েদের সাজনির ও বাচ্চাদের খেলনাপত্র কিনে থাকেন। অন্যন্য ব্যবসার মতো তাকেউ খরিদ্দারদের বাঁকি দিতে হয়। তবে তিনি পরিচিত খরিদ্দারদের চিনে বাঁকি দেন। যাদের লেনদেন ভালো দাদেরকে বাঁকি দিতে তিনি কার্পণ্য করেন না। তিনি আত্রাই উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে স্কুল কলেজে ফেরি করতে যান। একই গ্রামে বা একই বাজারে প্রতিদিন যান না। অন্তত এক সপ্তাহ পর পর এক স্থানে যান না। এত বিক্রি ভালো হয়। বাড়ি থেকে সকালে খাবার সঙ্গে নিয়ে যান। বেলা হলেই কোথাও একটু বসে জিরিয়ে নিয়ে দুপুরের খাবার সেরে নেন।

এ ব্যবসায় তার প্রতিদিন চারশত থেকে পাঁচ শত টাকা আয় হয়। বিশেষ করে দুই ঈদ ও পূজার সময় তার বেচাকেনা সব চেয়ে বেশি হয়। তিনি জানালেন সংসারে মা-বাবা,স্ত্রী ও চার সন্তান নিয়ে এখন তার দিন ভালোই কাটছে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট