1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ধামইরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে নাশকতা মামলায় আ’লীগ নেতার ছেলে গ্রেফতার বাঘার আড়ানি স্টেশনে আন্তঃ নগর ট্রেন স্টপেজের দাবি এলাকাবাসির তানোরে গলায় ফাঁস দিয়ে গৃহবধুর আত্নহত্যা, অভিযোগের তীর স্বামীর দিকে শিবগঞ্জের শাহবাজপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত ১৯ বছর পর শ্যামনগরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন রূপসায় ৫’ম অধ্যক্ষ খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ১৮ নভেম্বর খুলনায়  পীর সাহেব চরমোনাইর গণসমাবেশ, দাকোপ উপজেলায় প্রস্তুতি  সভা পোরশায় দিনব্যাপী বাংলাদেশ লুথারেন মিশন এর জনসচেতনতা মুলক বিভন্ন  খেলা  সেনাবাহিনীর আর্টিলারি রেজিমেন্ট কোরের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

নওগাঁর আত্রাইয়ের  নদ-নদী, খাল-বিলে পানি নেই, চাহিদাও নেই দেশীয় মাছ ধরার যন্ত্রপাতি

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৫৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# কামাল উদ্দিন টগর, নওগাঁ প্রতিনিধি……………………………………………

 

চলতি ভরা বর্ষা মৌসুমে আষাঢের শুরুতে পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় নওগাঁর আত্রাই উপজেলা সহ বেশকিছু উপজেলার নদ-নদী, খাল-বিলে আশানুরুপ পানি জমেনি। নেই কোন স্রোতধারাও, ফলে বাজারে মাছ ধরার জন্য দেশীয় পদ্ধতিতে বাঁশের তৈরি বিভিন্ন ধরনের ফাঁদ ও চাই বা খলসানি ক্রয়-বিক্রয়ে নেই তেমন সাড়া। এ ছাড়া এসব মাছ ধরার যন্ত্র তৈরিতে ব্যবহারকৃত বাঁশ সুতাসহ প্রয়োজনীয় উপবরণের মূ্ল্য বেশি হওয়ার কারণেও ক্রেতারা কিনছে সীমিত পরিমানে এতে করে হতাশায় পড়ছে বাজারে নিয়ে আসা এসব যত্রের বিক্রেতারা।

 

উপজেলার আহসানগঞ্জ, সমসপাড়া, মির্জাপুর বাজারসহ কয়েকটি বাজারের আহসানগঞ্জ হাটের কয়েকজন বিক্রেতা উপজেলার জয়সাড়া গ্রামের ইয়াসিন আলী, ইয়াকুব আলীর সাথে কথা বলে এমন তথ্য জানান তারা। বগুড়া জেলার একজন কুন্দগ্রামের ক্রেতা সামসুদ্দিনএর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আগে বর্ষার শুরুতে আকাশের পানিতে নদ-নদী, খাল-বিলে পানি থৈ থৈ করত। আর শ্রোতের বিপরীতে দেশীয় প্রজাতির বিভিন্ন প্রকার মাছ দেখা যেত। বাজারে দেশিয় তৈরি এসব যন্ত্র কেনার ধুম পড়ে যেত। হাট-বারের দিন ছাড়াও তাড়া বাড়ী থেকে গিয়ে কিনে নিয়ে আসত। এখন আর সেই দিন নেই।

 

তারা আরো বলেন, বাঁশ, সুতাসহ প্রয়োজনীয় উপকরণের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এগুলো আর তৈরি হয় না। বিত্রেতারা জানান, মাছ ধরার চাই বা খলসানী এসব দেশি যন্ত্রের এলাকা ভেদে বিভিন্ন নাম রয়েছে এবং খুচরা বিক্রি ও আলাদা আলাদা, বর্তমানে বাজারে প্রতিটি ভরং তিন শত পঞ্চাশ টাকা, খলসা চারশত টেপা দুই শত পঞ্চাশ টাকা,পলাই একশত পঞ্চাশ টাকা,বৃত্তি একশত সত্তর টাকা, ক্যাসেট আশি টাকা, দিরু দুইশত বিশ টাকা ও খলসানী দুই শত পঞ্চাশ টাকা দরে বিক্রি করছেন। তবে বাজারে এসব মাছ ধরার যন্ত্রের চাহিদা কম হলেও আকাশের পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হলেই এগুলোর চাহিদা বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছেন তারা।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট