বিশেষ প্রতিনিধি………………………………………………………….
কাঁচা মরিচ ৩৬০ টাকা আর আদা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি দরে। বুধবার(৬-৭-২০২৩)বিকেল পর্যন্ত বাঘা উপজেলার বাজারে এই দামে বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ-আদা। তবে আগের তুলনায় কাঁচা মরিচের দাম কমলেও আদার দাম কমেনি । আর কেজিতে আলুর দাম বেড়েছে ৫টাকা। প্রতিকেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজি দরে। গত ২দিন আগে বিক্রি হয়েছে ৩৫ টাকা কেজি ।
ক্রেতারা বলছেন, বাজারে তদারকি না থাকায় ইচ্ছা মত দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। বিক্রেতার দাবি, বাজারে আমদানি কম কাঁচা মরিচের । তবে কাঁচা মরিচের দাম কমলেও আলুর দাম আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা ব্যবসায়ীর।
সরেজমিনে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রতিকেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি। কাঁচা মরিচ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ টাকা কেজি। আগের দিন ১ কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে ৪০০ টাকা কেজি দরে। জানা যায় ,বেশিরভাগ কাঁচা মরিচ-আলু বাজারে আসে বগুড়ার হাট থেকে। পাইকারি ব্যবসায়ীরা সেখান থেকে কিনে উপজেলায় বিক্রি করেন। হাত ঘুরে সেই মরিচ-আলু খুচরা বাজারে বিক্রি হয়। বাঘা বাজারের জহুরুল নামে এক বিক্রেতা বলেন, বাজারে এখন প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ টাকা। আগের তুলনায় কেজিতে কমেছে ২৪০ টাকা। আদা বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ৪০০ টাকা।
রান্টু হোসেন নামের এক ক্রেতা জানান, বাজারে কোন তদারকি নেই। একেক দোকানে একেক দাম। কাঁচা মরিচ আর আদা এখন গলার কাঁটা হয়ে গিয়েছে। আদা-মরিচ কিনতে গেলে পেঁয়াজ-রসুন,ূআলু কেনা যায় না। বাঘা বাজার কমিটির সভাপতি সহিদুল ইসলাম বলনে, আমদানি কমের অজুহাতে ঈদের আগের দিন থেকে কাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। মরিচের দাম কিছুটা কমলেও দাম কমেনি আদার,বেড়েছে আলুর দামও।
উপজেলা নির্বাহি অফিসার (চলতি দায়িত্বে) সহকারি কমিশনার (ভ’মি) জুয়েল আহমেদ বলেন,গত মঙলবার আমি নিজেও ৪০০ টাকা কেজি হিসেবে কাঁচা মরিচ কিনেছি। তার ভাষ্য, বাজার তদারকি করেও সুফল মিলছেনা। এর মূল কারণ বড় ব্যবসায়ীরা। #