1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৯:২২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
মাসিক সভায় বাঘার আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নকারি অপরাধ বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা রূপসা উপজেলা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফুটবল বিতরণ ট্রাম্পের বিতর্কিত ব্যয় বিলের ওপর মার্কিন সিনেটে বিতর্ক শুরু কাস্টমস সদস্যদের কর্মবিরতির কারণে বাংলাবান্ধা স্থল বন্দরে ১৫১ টি ট্রাক আটকা পড়েছে রাজশাহীর তানোরে পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয় ঘেরাও তোপের মুখে ডিজিএমের পলায়ন পেশাদারিত্ব ও মানবিকতার সমন্বয়ে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান আরএমপি’র পুলিশ কমিশনারের বাগমারার গ্রাম-বাংলা থেকে হারিয়ে যাচ্ছে শত শত বাঁশঝাড় পঞ্চগড়ের হাবিবা এক বছরে কোরআনের হাফেজা, রাজকীয় বিদায়  আত্রাইয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে কৃষক দলের বৃক্ষ রোপণ অপরাধঃ গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে গণপিটুনিতে ধর্ষক নিহত

ট্রেনের পাশে দাড়িয়ে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রাণ হারালো শাওন

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৭৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# বিশেষ প্রতিনিধি…………………………………………..

ট্রেনের সাথে সেলফি তুলতে গিয়ে সুদীপ্ত হালদার শাওন নামের এসএসসি এক পরীক্ষার্থী মারা গেছে। সে রাজশাহীর আড়ানী পৌরসভার চকসিংগা মহল্লার শুকুমার হালদারের ছেলে। সোমবার (৩০ জানুয়ারী) আড়ানী শ্মশানে তাকে দাহ করা হয়েছে। আগের দিন রোববার রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎধীন অবস্থায় মারা যায় সুদীপ্ত হালদার শাওন।

 

পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, আগামী এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অংশ নেওয়ার কথা ছিল তার। উপজেলার আড়ানী সরকারি মনোমোহীনি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল সুদীপ্ত হালদার শাওন। জানা যায়, রোববার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে মামার বিয়ের দাওয়াত খেয়ে আবদুলপুরের তারাপুর গ্রাম থেকে করিমপুর রেলগেটে আসে। এ সময় পঞ্চগড় থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী বাংলাবান্দা চলন্ত ট্রেনের পাশে দাঁড়িয়ে সেলফি তোলার সময়ে ট্রেনের ধাক্কায় পড়ে গুরুতর আহত হয়।

 

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে সুদীপ্ত হালদার শাওনের বাবা শুকুমার হালদার বলেন, স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়ার পর রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতেই মারা যায়। মা শান্তনা হালদার বলেন, আমার ভাই সেতু কুমার হালদারের বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলেন একসঙ্গে। ফেরার কথা ছিল একসঙ্গেই। কিন্তু সেখানে তাদের রেখে ফোনের ইন্টারনেটের প্যাকেজ কিনবে বলে করিমপুর রেলগেটে যায়। পরে আর একসঙ্গে বাড়ি ফেরা হয়নি। আব্দুলপুর পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক হীরেন্দ্রনাথ সরকার জানান, রাজশাহীতে ছিলাম। মৃত্যুর বিষয়টি জানেন না। #

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট