গাইবান্ধা জলো প্রতনিধি………………………………………………………………….
সুন্দরগঞ্জরে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফজল হক আজও মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পাইনি। প্রায় সকল মুক্তেিযাদ্ধাদরে ভাতা চালু হলে ফজল হক দনেদরবার করওে ভাতা চালু করতে পারছে না তা সে বা এলাকার কউে জাননো। একজন প্রকৃত মুক্তেিযাদ্ধা ভাতা না পেেয় অভাবরে তাড়নায় পথে পথে ঘুরবে এটা হতে দয়ো যায়না, এসমস্যা জাতরি জন্য কলংকরে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফজল হক, পিতাঃ মৃত আব্দুস সালামত ব্যাপারী, গ্রামঃ তালুক সর্বানন্দ, ডাকঘরঃ নলডাঙ্গা, উপজেলাঃ সুন্দরগঞ্জ, জেলাঃ গাইবান্ধা। বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজল হক জানায়, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম জাতরি পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডাকে সাড়া দিয়ে তিিন ১৯৭১ সনে বাংলাদেশে মহান স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সক্রিয় ভাবে ৬ নং সেক্টরের অধীনে কুচবিহার কাকরীপাড়া থেকে রায়গঞ্জে ট্রেনিং করেন। তার ট্রেনিং ছিল ভারতের রায়গঞ্জ ৬নং সেক্টরের অধীনে ক্যাম্প কমান্ডার আক্কেল আলী অধীন।ে কোম্পানী কমান্ডার মশিউর রহমান তারেক ট্রেনিং করান। দেশের বিভিন্ন সময় মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই হলে মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ফজল হক এর নাম জাতীয় তালিকা ভুক্ত হয়ন।ি মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে তার ভারতের ইন্দ্রাগান্ধি সার্টিফিকেট আছে।
মুক্তিযুদ্ধ থেকে আসার পর গাইবান্ধায় পিটিআই ট্রেনিং ও আজিজুল ইসলাম ক্যাপ্টেইন ট্রেনিং করান স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও মুক্তিযোদ্ধা ফজল হক ভাতার টাকা পায়নি। কাগজ পত্রাদী মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করা হলেও কোন প্রতিকার পাওয়া যায়নি। এব্যাপারে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী ও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছেন মুক্তিযোদ্ধা ফজল হক।#