1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০২:২৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বদরগঞ্জে ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি জাহাঙ্গীর গ্রেফতার    বাঘার কমিউনিটি  ক্লিনিকে আবারো তালা ভেঙে ঔষধসহ আসবাব পত্র চুরি আত্রাইয়ে বান্দাইখাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ভোলাহাট ফিলিং স্টেশনের বিরুদ্ধে মামলা, এলাকাবাসীর নিন্দা ও তীব্র প্রতিবাদ  গাইবান্ধায় সাংবাদিক সুমার নির্যাতন মামলার আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিএনপির মঞ্চে শ্রমিক লীগ নেতা! রাজশাহীতে তৃণমূলে ক্ষোভের বিস্ফোরণ সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ৭ নং রামজীবন ওয়ার্ড মেম্বর মোছাঃ জরিনা বেগম বিরুদ্ধে  অনিয়মের অভিযোগ আত্রাইয়ে বিএনপি‘র ৩১ দফা বাস্তবায়নে উঠান বৈঠক গোদাগাড়ীতে মাদকবিরোধী অভিযানে ৯ জনকে ২ বছর  কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ৯৬ এরমধ্যেও ৮০ জন জিপিএ -৫ প্রাপ্ত

নারী নির্যাতন মামলায় লালপুরের ৫ জনের ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩১ জুলাই, ২০২৩
  • ১৬৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# মেহেরুল ইসলাম মোহন(লালপুর)নাটোর………………………………….

নাটোরের লালপুরে শ্লীলতাহানি এবং মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলায় আনোয়ার হোসেন ওরফে আনার আলী, আমিরুল ইসলাম, সাজদার রহমান, আনছার আলী, শাবান আলী নামের ৫ জনের প্রত্যেককে ১০ বছর সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে আদালত। সোমবার(৩১শে জুলাই-২৩)দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই রায় ঘোষণা করেন। আসামিদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। অপর আসামী আশরাফুল ইসলাম দোষী সাব্যস্ত না হওয়ায় আদালত তাকে বেকসুর খালাস দেন।

 

মামলা সূত্রে জানা যায়,২০১০ সালের ১৫ জুলাই সকাল ১০ টার দিকে লালপুর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের কাবিল হোসেনের স্ত্রী রিতা খাতুনকে জাপটে ধরে একই এলাকার আকবর মিস্ত্রির ছেলে আনোয়ার হোসেন আনার। তাকে সহযোগিতা করে একই এলাকার আমিরুল ইসলাম, সাজদার রহমান, আনছার আলী এবং শাবান আলী। এই ঘটনায় রিতা খাতুন চিৎকার করলে লোকজন এগিয়ে আসলে আসামিরা পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে এই ঘটনায় এলাকায় একটি শালিশ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। শালিসে আসামিদের শাসন গর্জন করে ছেড়ে দেওয়া হয়।

 

পরবর্তীতে ওই বছরেরই ২০ সেপ্টেম্বর রাত্রি ৯ টার দিকে আসামিরা কাবিল হোসেনের অনুপস্থিতিতে আবারো রিতা খাতুনের ঘরে ঢুকে তাকে মুখ চেপে ধরে বাড়ির পাশে আখ ক্ষেতে নিয়ে যায়। সেখানে তার শ্লীলতা হানির চেষ্টা করে তারা। সে সময় রিতা খাতুনের চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে আসলে আবারো তাকে ছেড়ে আসামীরা পালিয়ে যায়। পরে আসামীর রিতা খাতুনের নামে নানা অপবাদ দিতে থাবে। এমন অপবাদ এবং শ্লীলতা হানির এমন ঘটনা সহ্য করতে না পেরে ঐদিন রাত্রিবেলা রিতা খাতুন বিষ পানে আত্মহত্যা করে। এই ঘটনায় রিতার স্বামী বাদী হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখ করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালে মামলা দায়ের করেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট