1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বুধবার, ১১ জুন ২০২৫, ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
ভোলাহাটে ঐতিহ্যবাহী পোল্লাডাঙ্গা স্বর্ণকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা পরিষদের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় মিলল এমপি আনারের কোটি টাকা মূল্যের গাড়ি ধোবাউড়ায় দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার ছাত্রদলের আহবায়ক জালাল নাচোলে মরহুম রেজাউল মাস্টার স্মরণে ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত চারঘাটে মৎস্য চাষীর পুকুরে বিষ প্রয়োগ, প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষতির অভিযোগ গরমে অতিষ্ঠ রাজশাহীর জনজীবন বাঘায় হত্যা মামলার পলাতক আসামী কামালসহ ৪জন গ্রেপ্তার বাগমারায় বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নিয়ে আলোচনা ও মতবিনিময় সভা সভাপতি জাহাঙ্গীর সম্পাদক সায়েম পত্নীতলায় বাবেশিকফো’র ত্রি বার্ষিক সম্মেলন দৈনিক সবুজনগর পত্রিকার সম্পাদক এর শাশুড়ী না ফেরার দেশে, দাফন সম্পন্ন

সম্পদকের কথা : সারাদেশে কিশোর গ্যাং’র উৎপাত বৃদ্ধি

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২
  • ১৬১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

বেশ কিছুদিন থেকে দেশের বড় বড় শহরের কিশোর গ্যাং এর উৎপাত দারুনভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এরা শহরের গুরুত্বপূর্ জায়গায় বসে আড্ডা দেয় এবং বিভিন্ন অপরাধ সংঘটিত করে। ছোট খাটো ঘটনার পাশিপাশি এরা এখন খুন, ছিনতাই অপহরণ এবং এর চেয়ে বেশি বড় কমর্কান্ডে জড়িয়ে পড়েছে।কেউ এদের প্রতিবাদ করার ছিল না এমনকি অভিভাবকগণ ও জানতেন না তার ছেলে মারাত্মক অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়েছে।স্থানীয় প্রশান বলেন আর পুলিশ প্রশাসন বলেন এব্যাপারে কেউ তেমন একটা নজর দেয়নি। কিশোর গ্যাং’র সাথে কিশোর-কিশোরী জড়িত তা সত্য।অনেক অপরাধের মধ্যে তারা কোন টাকা-পয়সা ওয়ালা লোককে ধরে এনে মেয়েলী ঘটনায় ফাঁসিয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে হাজার হাজারকেখনও লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, দিতে না চাইলে শারীরিক নির্াতন কখনও খুন-হত্যা করতে তাদের হাত কাঁপছে না। প্রায়ই সকল নগরীতে কিশোর গ্যাং এখন রীতিমত ত্রাস, আতংক। ‍কিশোর গ্যাং’র কথা শুনলে অনেকে আঁতকে উঠে।কিশোর গ্যাং’র সদস্যরা মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে। আর এমাদকের টাকা যোগাতে তারা এসব অপকর্ম করছে বলে মনে করা হচ্ছে। এখন প্রশ্নজাগা স্বাভাবিক তাদের বাবা-মা বা অন্যান্য অভিভাবকরা তাদের এতটুকু খোঁজ-খবর রাখে না কেন? নিশ্চিই রাখেন বা রাখেন না, নইলে ছেলেরা কি করে দিনদিন বিপদগামী হচ্ছে, এর জবাব কে দিবে। তাদের সোনামণিরা এতরাত অবধি কোথায় থাকে, কেন থাকে, তাদের আড্ডা স্থল কোথায়, লেখাপড়া করে নাকি নেশা করে এর খোঁজ খবর নেয়ার কথা একবারও কি তারা ভাবেননি, যদি ভেবে থাকেন তবে সাদের সংশোধনের জন্য কি করেছেন। তার মানে, ছেলে বড় হয়েছে বন্ধুদের সঙ্গে একটু আধটু সময়তো দিবেই। অভিভাবকদের দুর্লতার সুযোগে ঐসব সন্তানেরা পযায়র্ক্রমে সন্ত্রাসের মত খারাপ কাজ বেছে নিয়েছে। নিজেকে বড় সন্ত্রাসী ভেবে হয়তো আনন্দ পাচ্ছে কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছে তারা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এজন্য দায়ী বাবা- মা ছাড়া কেউ নয়। স্কুল কলেজের ছেলে-মেয়েদের কাছ থেকে সমাজ যা আশা করেনি তাই পাচ্ছে। এখনও সময় আছে সচেতন হউন, সন্তান বাঁচান, এবং আপনার সন্তানকে ঐসব অপর্ম কাজ থেকে দূরে রাখুন। তাহলে কারো বুক খালি হবে না, কেউ সন্তানহারা হবে না, কেউবা অভিভাবক হরাবে না।

 

কিশোর অপরাধ বন্ধ করতে না পারলে নগরীতে বসবাস করা মুশকিল হয়ে পড়বে।এদের দৌরাত্ম্য দিন দিন বেড়েই চলেছে। আমাদেরকে সজাগ হতে হবে। প্রত্যেক বাবা-মাকে আরো বেশি সচেতন হতে হবে। তার সন্তানের গতিবিধি লক্ষ্য উপর রাখতে হবে তানা হলে আপনার আদরের ছেলেটি আপনার সুনাম ক্ষুন্ন করবে এবং তার ভবিষ্যত ধ্বংস করবে।এজন্য এখনই আমাদের সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। সে সাথে স্থানীয় প্রাশসন ও পুলিশ প্রশাসনকে আরো কঠোর হতে হবে।এজন্য যা যা গ্রহনীয় তা করতে হবে। কিশোর গ্যাং এর অপরাধকে ছোট ভেবে কোনরকম ছাড় দেয়া যাবে না। আমরা আশা করবো অভিভাবকদের আরো সচেতন হয়ে নিজের প্রিয় সন্তানকে আরো কাছেকাছে চোখেচোখে রাখতে ভুলবেন না। কোন রকম ঝামেলাই যাতে জড়িয়ে না পড়ে সেদিকে নজর রাখতে হবে সবসময়। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস বাবা-মা বা অভিভাবকের সদিচ্ছায় কিশোরগণ নতুন নিভের্জাল জীবন পেতে পারে আর আমরাও এমনটি আশা করবো।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট