1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০৩:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সন্ত্রাসী হামলা, সভাপতিসহ ৩০ সাংবাদিক আহত মব ভায়োলেন্স’ থামবে কবে? আত্রাইয়ে নুরুল ইসলামের মৃত্যু ঘিরে ধুম্রজাল সৃষ্টি  বাঘায় মাদকসহ চুরির টাকা ও সরঞ্জাম উদ্ধার, ৫ জন গ্রেফতার  মাসিক সভায় বাঘার আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নকারি অপরাধ বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা রূপসা উপজেলা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফুটবল বিতরণ ট্রাম্পের বিতর্কিত ব্যয় বিলের ওপর মার্কিন সিনেটে বিতর্ক শুরু কাস্টমস সদস্যদের কর্মবিরতির কারণে বাংলাবান্ধা স্থল বন্দরে ১৫১ টি ট্রাক আটকা পড়েছে রাজশাহীর তানোরে পল্লী বিদ্যুৎ কার্যালয় ঘেরাও তোপের মুখে ডিজিএমের পলায়ন পেশাদারিত্ব ও মানবিকতার সমন্বয়ে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান আরএমপি’র পুলিশ কমিশনারের

রাজশাহী নগরীতে বৃদ্ধার লিজকৃত জমিসহ বাড়ি জবরদখল, প্রশাসন সহযোগিতা করছে না

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২২
  • ২২২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ………………………………………………………….

রাজশাহী নগরীতে এক বৃদ্ধার লিজকৃত জমিসহ বাড়ি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এ  ঘটনায় ২৪ নভেম্বর  বৃহস্পতিবার ভুক্তভোগী বৃদ্ধা নারী রাজশাহী সংবাদিক ইউনিয়নে সংবাদ সম্মেলন এ অভিযোগ করেন।

 

এসময় তিনি বলেন, মানবিক কারণে আগে থেকে পরিচিত এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারিকে থাকতে দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বাড়িটি দখল করে নিয়েছেন। এখন সে বাড়িতে ঢুকতেও দিচ্ছেনা আমাকে।

 

অভিযোগকারি বৃদ্ধার নাম সুরাইয়া আখতার (৭৪)। তিনি নগরীর ফুদকিপাড়া এলাকার মৃত আবদুল জাব্বারের স্ত্রী। বর্তমানে নগরীর রাণীনগর এলাকার এক ভাড়া বাড়িতে তিনি থাকছেন।

 

সংবাদ সম্মেলনে বৃদ্ধা সুরাইয়া আখতার বলেন, আমার প্রয়াত স্বামী আবদুল জাব্বার ভূমি অফিসে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯৮ সালে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ফুদকিপাড়া এলাকায় আড়াই কাঠার একটি জমি ইজারা নেন। সেখানে তিনি টিনশেড একটি বাড়ি তৈরি করেন। ১৯৯৯ সালে তার স্বামী  মারা যান। এরপর  থেকে আমি সেখানে আমার মেয়েকে নিয়ে বসবাস করছিলাম।

 

২০২০ সালে আমি অসুস্থ হলে আমার দেখাশোনা করার জন্য কেউ না থাকার কারণে আমি বড় মেয়ের কাছে চলে যায়। যাওয়ার আগে  বাড়িটি দেখভালের জন্য, আমার পূর্ব পরিচিত মাইনুল হক মিনুকে থাকতে দেয়। তিন মাস পর আমি ফিরে আসলে তিনি আর আমাকে বাড়িতে উঠতে দেয়নি।

 

তিনি আরো বলেন, মিনুকে বাড়িটি ছেড়ে দেয়ার কথা বললেও তিনি ছাড়তে চাচ্ছেন না। বাড়ি দখলে নেয়ার বিষয়টি স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর, বোয়ালিয়া থানা ও জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়া হলেও এখন পর্যন্ত কেউ ব্যবস্থা গ্রহণ করিনি।আমি বাড়ির ২০২০ সাল পর্যন্ত ইজারা অর্থ পরিশোধ করেছি।  তাস্বত্বেও বাড়িতে বসবাস করতে পারছি না।

 

আমার বাড়ীটি দখলের জন্য, এখন মাইনুল হক মিনু স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্য  ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করেছে।

 

এবিষয়ে কথা বলার জন্য মাইনুল হক মিনু বলেন, আমি এখানে বসবাস করছি। জায়গাটি আমার। আমি জায়গাটি বরাদ্দ পেতে আবেদন করেছি জেলা প্রশাসকের দপ্তরে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট