1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জলাবদ্ধতা: হাঁটুপানিতে চিকিৎসা নিতে ভোগান্তিতে রোগীরা বাঘায় চরাঞ্চলের বাজারে পাঁচ দোকানের তালা ভেঙে চুরি, অজ্ঞাত চোর চক্রের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ  চাঁপাইনবাবগঞ্জ নাচোলে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি বর্ষাকালীন পাগোলি ফুটবল টুর্নামেন্টের  উদ্বোধন চাঁপাইনবাবগঞ্জ নাচোলে ভুটভুটি উল্টে নিহত ১, আহত ৬ ভোলাহাটে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস ২০২৫ পালিত বাঘায় বিক্ষোভ মিছিল,মোটরসাইকেল শোডাউন দিয়ে প্রতিবাদ জানালো বিএনপি আত্রাইয়ে আহসানগঞ্জ ইউনিয়নের উদ্যোগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ব্যাগ বিতরণ নাচোলে  বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা দাবীতে লিফলেট বিতরণ আত্রাইয়ে বান্দাইখাড়া ডিগ্রি কলেজের সকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে গাছ বিতরণ  ভোলাহাটে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

রাজশাহী ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী ডন গ্রেফতার

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৫৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥নিজস্ব প্রতিবেদক…

রাজশাহী ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) সোহেল রানা ডনকে (৪০) আটক করেছে ডিবি পুলিশের একটি টিম। রবিবার সন্ধ্যায় নগরীর বর্ণালী মোড়ে অবস্থিত একটি কোচিং সেন্টার থেকে তাকে গ্রেফতার করে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে করা একটি মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি সোহেল রানা ডন।

মামলায় তার স্ত্রীকেও আসামি করা হয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে অর্থ লগ্নি করার অভিযোগ করা হয় এই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে। আরএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন ডনকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ডন একটি মামলার এজাহারভুক্ত ৪ নম্বর আসামি। তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।’ সোহেল রানা ডনের গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর তানোর উপজেলায়। একসময় তিনি রাজশাহীর সাবেক সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের বড় মেয়ে আনিকা ফারিহা জামান অর্নাকে প্রাইভেট পড়াতেন। পরবর্তীতে তিনি রাজশাহী ওয়াসায় চাকরি পান।

সোহেল রানা ডন চাকরিতে ঢোকার আগে থেকেই কোচিং ব্যবসায় জড়িত। সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর তিনি কাগজে-কলমে কোচিং সেন্টার দিয়ে দেন তার বাবার নামে। তবে প্রকৃতপক্ষে তিনি নিজেই পরিচালনা করেন কোচিং সেন্টার। বর্তমানে অন্তত চারটি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করেন তিনি। তার বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসে জড়িত থাকারও অভিযোগ আছে।

এ অভিযোগে ২০১৬ সালের অক্টোবরে সোহেল রানা ডনসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করেছিল ডিবি পুলিশ। তাদের কাছ থেকে জব্দ করা মোবাইল ও ল্যাপটপে সে সময় বিভিন্ন জায়গায় প্রশ্ন পাঠানোর আলামত মেলে। তারপর কিছুদিন জেল খেটে বের হন সোহেল রানা ডন। প্রভাবশালী মহলের আর্শীর্বাদ থাকায় পার পেয়ে যান তিনি। প্রশ্নফাঁসে গ্রেফতার হলেও তার চাকরিও যায়নি।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট