1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:১৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘায় পোস্টার-ফেস্টুন সরাতে মাঠে স্থানীয় প্রশাসন নিজের পোস্টার সরিয়ে নিতে নামেন বিএনপির নেতা কাশিমাড়ীতে ইউনিয়ন পর্যায়ে অংশগ্রহণমূলক জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপন্নতা বিশ্লেষণ অনুষ্ঠিত যদি কাউকে প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকার করি তিনি হবেন বেগম খালেদা জিয়া: সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম শিবগঞ্জে বিজিবির অভিযানে বিদেশি অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার স্মৃতিচ্চারণঃ মুরগীর মাংস না খেয়েই পার করলেন ৫৪ বছর  শহীদ জসীমউদ্দীনের স্ত্রী  জোহরুন নেশা শিবগঞ্জ সীমান্তে পৃথক দুটি অভিযানে বিপুল নেশাজাতীয় ট্যাবলেট, অস্ত্র, গুলি ও ম্যাগাজিন উদ্ধার হাদীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বাঘায় “জাতীয় নাগরিক পার্টি”র বিক্ষোভ মিছিল রূপসায় অধ্যক্ষ খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের প্রথম কোয়াটার ফাইনাল অনুষ্ঠিত ধর্ম মূলতঃ সঠিক পথের দিশারী: ইসলামী দৃষ্টিকোণ সারিয়াকান্দিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

রাজশাহীতে অবৈধ প্লাস্টিক কারখানা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ দূষণে ভুগছে স্থানীয়রা

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫
  • ১৩৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মমিনুল ইসলাম মুন বিশেষ প্রতিনিধি : রাজশাহীর পবা উপজেলার হড়গ্রাম ইউনিয়নের বড়বাড়িয়া এলাকায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই গড়ে উঠেছে প্লাস্টিক ও পলিথিন রিসাইক্লিং কারখানা। দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত এ কারখানার কারণে কয়েক হাজার মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন। স্থানীয়রা অভিযোগ করছেন, কারখানার বিষাক্ত ধোঁয়া, বর্জ্য ও দুর্গন্ধে তারা নাজেহাল।

জানা যায় , মেসার্স ইমন প্লাস্টিক’ নামের এই কারখানায় শ্রমিকরা কোনোরকম সুরক্ষা ছাড়াই পলিথিন ও প্লাস্টিক বাছাই করছেন। খোলা আকাশে শুকানো হচ্ছে প্লাস্টিকের আবর্জনা, যা বাতাসে উড়ে আশপাশের বাড়িঘরে গিয়ে পড়ছে। শ্রমিকরা মাস্ক বা গ্লাভস ছাড়াই কাজ করছেন। এছাড়া কারখানায় অগ্নিনির্বাপণের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই, ফলে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।

এলাকাবাসীরা জানান, “কারখানার বর্জ্য রাস্তায় ফেলা হয়। দুর্গন্ধে চলাচল কষ্টকর হয়ে পড়েছে। পরিবেশ দূষণের কারণে আমরা নানা রোগ-জীবাণুর আক্রমণের শিকার হচ্ছি।” কারখানার মালিক মো. শরিফ আলী দাবি করেন, ফ্যাক্টরি পরিচালনার জন্য সার্টিফিকেট রয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার স্বীকার করেছেন, তাদের কাছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। শুধু ফায়ার সার্ভিসের পুরোনো কাগজপত্র দিয়েই ব্যবসা চালানো হচ্ছে।

স্থানীয় সচেতন মহল জানান প্লাস্টিকের বিষাক্ত বর্জ্য রাস্তায় ফেলায় এই সড়কে যাতায়াত করা হাজার সাধারণ মানুষ সহ আমাদেরকে রোগ-জীবাণু আক্রমণ করছে। এছাড়া এ এলাকার প্রাকৃতিক পরিবেশ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। আমরা অতিদ্রুত এই কারখানা বন্ধের জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট