1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
শিবু দাসের নেতৃত্বে পুঠিয়ায় মাদকবিরোধী টাস্কফোর্স অভিযান,  ৫ জন আটক ভোলাহাটে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত সারিয়াকান্দি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচন বিষয়  শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় শিবগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ বাংলাদেশ রেলওয়ের ঋণদান সমবায় সমিতির(সিসিএস)নির্বাচন সম্পন্ন, রাজশাহী জোনে পরিচালক পদে আবুল কাশেম বিজয়ী সারিয়াকান্দিতে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৪ জন ব্যবসায়ীকে জরিমানা শ্যামনগরে রোডস এন্ড হাইওয়ের উচ্ছেদ অভিযান, নিঃস্ব পরিবারের চরম দুর্ভোগ রূপসায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ফুটবল টুর্নামেন্টের ২য় সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত পত্নীতলায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত  পশ্চিমাঞ্চলের রেলওয়ে রাজশাহীর সাবেক দু’ জিএমসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকে মামলা

যশোরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২২ জুন, ২০২২
  • ৩৮৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# উৎপল ঘোষ,(ক্রাইম রিপোর্টার) যশোরে …………………………….

 

স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামীর যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। বুধবার স্পেশাল জজ(জেলা জজ) মোহাম্মদ সামছুল হক এ আদেশ দেন। আসামি মোফাজ্জেল হোসেন মন্টু শার্শা উপজেলার দূর্গাপুর গ্রামের গোলাম হোসেনের ছেলে। নিহত স্ত্রী সাফিয়া খাতুন দূর্গাপুর গ্রামের হযরত আলীর মেয়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন স্পেশাল পিপি সাজ্জাদ মোস্তফা রাজা।

 

আদালত সূত্র জানায়, ২০০০ সালে আসামি মোফাজ্জেল হোসেন মন্টু ফুসলিয়ে সাফিয়া খাতুনকে বিয়ে করে। যা সাফিয়ার পরিবারের লোকজন জানতেন না। প্রথমে মেনে না নিলেও এক পর্যায়ে সাফিয়ার পরিবার বিয়ের বিষয়টি মেনে নেয়। এদিকে, বিয়ের কয়েকদিনের মাথায় সাফিয়ার উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে মন্টু। পরে সাফিয়া তার পরিবারকে বিষয়টি জানায়।

 

এ বিষয়ে মেয়ের পরিবার নিষেধ করলেও মন্টু সাফিয়ার উপর নির্যাতন অব্যাহত রাখেন । এ বিষয় নিয়ে স্থানীয়ভাবে সালিশ বিচার করা হলেও মন্টু একই কাজ করতে থাকে। এরমাঝে ২০০২ সালের ৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে সাফিয়ার পরিবার জানতে পারে সাফিয়া মারা গেছে। তাৎক্ষনিক মন্টুর বাড়িতে গেলে তাদেরকে জানানো হয় সাফিয়া নিজে আত্মহত্যা করেছে। পরে তার লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। ময়না তদন্ত শেষে লাশ দাফন করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উঠে আসে সাফিয়া আত্মহত্যা করেনি। তাকে মারপিট করে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার পরই সাফিয়ার মা কদবানু বাদী হয়ে ২০০২ সালের ৫ ডিসেম্বর মন্টুর বিরুদ্ধে শার্শা থানায় হত্যা মামলা করেন।

 

এ মামলাটি তদন্ত করেন এসআই লিয়াকত হোসেন। তার তদন্তেও উঠে আসে সাফিয়াকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি ২০০২ সালের ২০ ডিসেম্বর আদালতে মন্টুকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট জমা দেন। সর্বশেষ বুধবার এ মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। আসামি মন্টু পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করে আদালত।#

সান/১৮

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট