1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘায় মায়ের ঈদুল ফিতরে আর কোরবানির ঈদে কন্যার জন্ম রাজশাহী অঞ্চলবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র – কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ও রাজশাহী অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরান ইমন ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি’র নেতা মোঃ পারভেজ ভালোবাসলেই সবার সাথে ঘর বাঁধা যায়না, হাজার বছর পাশে থাকলেও কেউ কেউ আপন হয়না…… পঞ্চগড়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চেকপোষ্ট বসিয়ে তল্লাশি  ভূরুঙ্গামারীতে বিয়ের ৩ সপ্তাহের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে শিবগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহা আব্দুল বাতেন বাঘায় গরু কেনা প্রায় শেষ, এখন ছাগলে তোড়জোড়, সরকারি রেটে খাজনা আদায়ে স্বস্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতা বাঘায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বাপার বৃক্ষরোপণ

মুম্বইয়ের অভিনেত্রী হলেও বাংলাদেশের সঙ্গে রয়েছে চাঙ্কি-কন্যা অনন্যার নিবিড় যোগ

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১২৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

—ফাইল ছবি।

৥ সবুজনগর অনলাইন ডেস্ক….

বাবার লড়াই থেকে অনেক কিছু শিখেছেন অনন্যা পাণ্ডে। সেই শিক্ষা তাঁকে মাটিতে পা রাখতে শিখিয়েছে, জানান অনন্যা। জন্মের পর থেকেই দেখেছেন, বাবার কেরিয়ারের ওঠাপড়া। বিশেষত, জ্ঞান হওয়া্র পরে অনন্যা দেখেন, বাবা চাঙ্কির কেরিয়ার ডুবন্ত। আশির দশক থেকে চাঙ্কির কেরিয়ারের শুরু। তার পর নব্বইয়ের দশকে তারকার তকমা পান চাঙ্কির। অনন্যার জন্ম ১৯৯৮ সালে। সেই সময় থেকেই হাতে কাজ কমতে থাকে চাঙ্কির। বাবার জীবনে চড়াই-উতরাই দেখেও অভিনয়কেই পেশা হিসাবে বেছে নেন অনন্যা। দীর্ঘ পথ পেরিয়ে বলিউডে ধীরে ধীরে নিজের জমি শক্ত করছেন তিনি। চলতি বছরে পর পর তিনটি কাজ মুক্তি পেয়েছে তাঁর। তিনটিতেই মোটের উপর প্রশংসা কুড়িয়েছেন অনন্যা। তবে এই প্রজন্মের চর্চিত অভিনেত্রী অনন্যার কিন্তু রয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় যোগ।

এই মুহূর্তে ভারত-বাংলাদেশ দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে চলছে আলোচনা। এই পরিস্থতিতিতেই অনন্যার বাংলাদেশের সঙ্গে যোগসূত্রের কথা জানালেন বাবা চাঙ্কি। এক সময় অভিনেতা টানা পাঁচ বছর বাংলাদেশের সিনেমায় কাজ করেছেন। ভারতের থেকে তিনি বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন বাংলাদেশি দর্শকদের মধ্যে। এক সময় মুম্বই ছেড়ে বাংলাদেশে থাকতে শুরু করেন অভিনেতা। ১৯৯৮ সালে ভাবনা পাণ্ডেকে যখন বিয়ে করেন চাঙ্কি, সে সময় ও পার বাংলায় ছিলেন অভিনেতা। স্ত্রী ভাবনাকেও সঙ্গে নিয়ে যান সেখানে। চাঙ্কির কথায়, ‘‘আমি মধুচন্দ্রিমায় ভাবনাকে বাংলাদেশে নিয়ে যাই। একটা ছবি শেষ করার ছিল। সেই সময় অনন্যা ভাবনার গর্ভে আসে। যদিও মুম্বই ফিরে সেটা জানতে পারি।’’ বাংলাদেশে জনপ্রিয়তা পেয়েও একটা সময় সেখানেও কাজ কমতে থাকে চাঙ্কির। স্ত্রীর কথামতো মুম্বই ফিরে আসেন এবং সেখানেই কাজ খুঁজতে থাকেন। একন সময়ে নায়কের চরিত্রেই অভিনয় করতেন চাঙ্কি। কিন্তু পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার পরে অন্য ধরনের চরিত্রে কাজ করতে তাঁর কোনও আপত্তি ছিল না। নির্দ্বিধায় নতুন ধরনের চরিত্রে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলেন অভিনেতা। যে কোনও ভাষায়, চরিত্র যেমনই হোক, নিজে মন দিয়ে অভিনয় করতেন। বাবার এই গুণ প্রেরণা জুগিয়েছে অনন্যাকেও।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট