1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০২:১১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
কৈখালীতে বেঁড়িবাধে উপড়ে পড়ছে পাউবোর ব্লকগুলো,আতঙ্কে স্থানীয়রা তানোরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও পর্যালোচনা সভা  ধোবাউড়া নিতাই নদ থেকে উত্তোলনকৃত ৬ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ চাঁপাইনবাবগঞ্জে একাত্তর টিভির জন্মদিন পালন সিদ্ধিরগঞ্জ  পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে ৩ মাদককারবারি কে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে হত্যা মামলায় পলাতক দুই আসামী টাঙ্গাইলে গ্রেফতার তানোরে রাস্তা উন্নয়নের নামে লুটপাট: মেম্বারদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ যাকে ধানের শীষ প্রতিক দেওয়া হবে তার পক্ষেই কাজ করবো – জি.এম.সুমন মুন্সি আর্থিক সংকটে অনিশ্চয়তায় জাবি শিক্ষার্থী গরিব মেধাবী সুমাইয়ার লেখাপড়া  তানোরে সিগারেটের অতিরিক্ত দাম, বাজার মনিটরিংয়ের অভাবে ভোক্তারা ঠকছেন

পাবনায় TMSS ভাঙ্গুড়া শাখার এনজিও কর্মী সোহেলের দুর্নীতির কৌশল

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫
  • ১০৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ পাবনা জেলা প্রতিনিধিঃ এস এম মনিরুজ্জামান আকাশ: পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলায়,TMSS ভাঙ্গুড়া শাখার এনজিও কর্মী সোহেলের দুর্নীতি। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে উপজেলার পার্শ্ববর্তী চৌবাড়ীয়া গ্রামের উপজেলা পাড়ার বাসিন্দা মঞ্জুয়ারা খাতুন উপজেলার পার্শ্ববর্তী উপজেলা পাড়ার সমিতিতে ভর্তি হতে আসেন।

মঞ্জুয়ারার কাছ থেকে এনজিও কর্মী সোহেল সঞ্চয় বাবদ ৫ হাজার টাকা এবং ভর্তি ফি ১০০ টাকা আর একটা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি নিয়ে বলে আগামী সপ্তাহে অফিসে গেলে তাকে ৫০ হাজার টাকা ঋণ দেবে। পরের সপ্তাহে সমিতিতে সোহেলের পরিবর্তে অন্য একজন কর্মী আসে। তার কাছে জিজ্ঞেস করলে বলে সোহেল অসুস্থ আপনাকে আজ লোন দিতে পারবেনা। সঞ্চয়ের টাকা ফেরত নিতে পারেন। এবং সঞ্চয়ের টাকা ফেরত দেয়। ভর্তির ১০০ টাকা ফেরত চাইলে বলে সোহেল এসে দেবে। পরপর তিন সপ্তাহ সোহেলের আর পাত্তা নেই।

সোহেলের সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে বলে, ভর্তি বাতিল করে নতুন ওই কর্মের কাছ থেকে টাকা নেবেন। নতুন কর্মী বলে যার কাছে টাকা দিয়েছেন তার কাছ থেকে টাকা নিবেন।

এরকম ছোটখাটো দুর্নীতির আরো প্রমাণ পাওয়ায় এ ব্যাপারে ভিশন এস টিভির সংবাদকর্মী সোহেলের সাথে কথা বলতে চাইলে, সংবাদকর্মীকে উল্টো হুমকি ধামকি দিয়ে বলে যা পারেন তাই কইরেন।তার ছবি উঠাতে গেলে মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত চলে যায়।

দুর্নীতিটা অল্প পরিসরে হলেও সোহেলের এটা এক ধরনের স্বভাব হয়ে গেছে। তাই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যাতে সোহেলের মত এনজিও’র অন্যান্য কর্মীরা গরিব অসহায় মানুষের একটি টাকাও মেরে দিতে সাহস না পায়।এলাকার ক্ষুদ্র ঋন গ্রহীতারা সোহেলের এহেন ব্যবহারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট