1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:০৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবি’র অভিযান, বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার পত্নীতলা ব্যাটালিয়ন (১৪ বিজিবি)র তল্লাশি অভিযান পত্নীতলায় সাংবাদিকের ওপর হামলা: দুই ক্লিনিক মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন: বিএনপির রাজনীতি, ভূ-রাজনীতি ও রাষ্ট্র সংস্কারের সমীকরণ ​ আত্রাইয়ে কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় তীব্র শীত, খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আত্রাইয়ে উপজেলা বিএনপির আনন্দ মিছিল শিবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবি কর্তৃক ২৯টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার নওগাঁ-৩ আসনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ফজলে হুদা বাবুল বাঘায় অবৈধ বসতবাড়ি দখল, মামলা করে বাড়িতে ফিরলেন মালিক  রাজশাহীতে ১৬ দিন পর কবর থেকে শিশুর লাশ উত্তোলন

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকায় কিসের প্রভাবে আসামীরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৪ আগস্ট, ২০২৩
  • ৩৭২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক…………………………………………………………..

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এর ২১ নং ওয়ার্ড এনায়েত নগরের প্রবাসী মনির হোসেনের ছোট মেয়ে মাহমুদা আক্তার নিশা ( ২৮ ) এবং তারই বন্ধু ভোলার চরফ্যাশন এর তাইফ রায়হান ( ২৭ ) পূর্বপরিকল্পিত ভাবে নারায়ণগঞ্জ এর একজন স্থানীয় ব্যক্তির স্ত্রী এবং ইতালী প্রবাসীর স্ত্রীর সম্মানহানি করার উদ্দেশ্যে তাদের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় বিকৃতভাবে ছড়িয়ে দিয়েছে।

 

২০ জুন ( মঙ্গলবার ) মাহমুদা তার নিজের Mahmuda Nisha নামের ফেইসবুক আইডি থেকে এই চরম জঘন্য কাজটি করার পর সেই ইডিট করা ছবিগুলো ভুক্তভোগী ইতালী প্রবাসীর ইনবক্সে দিয়ে সরাসরি সম্মানহানি করার হুমকি দেয়।

 

এছাড়াও তাইফ রায়হান তার নিজের Taif Raihan নামের ফেইসবুক আইডি থেকে সেই ছবিগুলো বিভিন্ন ইনবক্সে ইনবক্সে ছড়িয়ে দেয়। ঘটনার প্রেক্ষিতে নারায়ণগঞ্জ এর স্থানীয় বাসিন্দা এবং ভুক্তভোগী একজনের স্বামী রাহাত খান বাদী হয়ে বন্দর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

 

অভিযোগে উল্লেখ করেছেন আসামী মাহমুদা আক্তার নিশা ছিলেন ভুক্তভোগীর ভাইয়ের স্ত্রী। প্রায় দীর্ঘদিন নিশা কোনো রকম কারণ ছাড়াই তার বাবার বাড়িতে চলে গিয়ে আর ফিরে আসেনি। আর সেই ক্ষোভ থেকেই বিবাদী মাহমুদা আক্তার নিশা তার শশুরবাড়ির লোকদের সম্মানহানি করার উদ্দেশ্যেই এই অপরাধ ঘটিয়েছে। এর আগেও বিবাদী মাহমুদা আক্তার নিশা ও তার বড় বোন খালেদা আক্তারের বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় চুরির অভিযোগ দায়ের করা আছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা সহ তার পরিবারের পক্ষ থেকে এই জঘন্যতম অপরাধের সুষ্ঠু এবং কঠিন বিচার কামনা করলেও অভিযোগ উঠে যে, বাদী রাহাত খান নিজের কোনো অজানা স্বার্থে বিষয়টি নিজে নিজে মিমাংসা করে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে আসছিলেন।

 

অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে ঘটনার প্রায় দেড় মাস পর বাদী রাহাত খানের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি সুস্পষ্ট কোনো তথ্য দিতে পারেননি । এই দেড় মাসে বাদী রাহাত খান বিভিন্নভাবে নিজ স্বার্থে ঘটনাটি অন্যদিকে মোর দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিলেন। এই বিষয়ে ঘটনার তদন্তে থাকা বন্দর থানার সাব ইন্সপেক্টর আঃ সামাদের সাথে ৩ই আগস্ট ( বৃহস্পতিবার) রাতে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বাদীপক্ষই তো মামলার বিষয়ে আগ্রহ না। বাদীপক্ষ আগ্রহ হলে আমরা মামলায় যাবো।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট