1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
কম্পিউটার কী বোর্ডের মাধ্যমে রাজশাহীতে পাহাড়িয়াদের মাতৃভাষার লিখন পঠন কার্যক্রম উদ্বোধন সিংড়ায় মাদরাসা দারুস সুন্নাহ বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ সি ইউ সি সংগঠনের সামাজিক কর্মকান্ডে অবদান রাখায়  রোটারিয়ান ইফতেখার আলী বাবুকে সংবর্ধনা ডুমুরিয়ায় শওকত মোল্যা স্মৃতি উন্মুক্ত পাঠাগারের আয়োজনে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতি  অনুষ্ঠান  উপ-সম্পাদকীয়ঃ সীমান্ত হত্যা আর কত ! মোহনপুরে বাজার বণিক সমিতির সাথে জামায়াতে ইসলামীর আলোচনা সভা ও সূধী সমাবেশ রূপসায় খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত অনিয়মঃ তানোরে সার বিতরণে অনিয়ম ও পাচার রোধে হট্টগোল মারপিট গাইবান্ধা সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা মামলায় ,  গ্রেপ্তারী ওয়ারেন্ট বাঘায় নারী ফুটবল দলের প্রীতি ম্যাচে হাজারো দর্শক

নাটোরের লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আল্ট্রা মেশিন ১০ বছর ধরে অকেজো

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২২
  • ৯৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মেহেরুল ইসলাম মোহন, লালপুর………………………………………………

প্রায় ১০বছর ধরে নাটোরের লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের আল্ট্রাসোনোগ্রাফী মেশিন অকেজো হয়ে পড়ে আছে। যার ফলে উচ্চ মূল্যে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার বা ক্লিনিক থেকে আল্ট্রাসোনোগ্রাফী করতে হচ্ছে রোগীদের।এতে ঔষুধ,পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ চিকিৎসার ব্যয় বাড়ছে। আর এই খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন রোগীরা।

 

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সাল থেকে লোকবল সংকট জনিত কারণে দীর্ঘ দিন ব্যবহার করা হয়নি আল্ট্রাসোনোগ্রাফী মেশিন। এতে সফটওয়্যার জনিত সমস্যায় দিনে দিনে অকেজো হয়ে পড়ে মেশিনটি। এরপর বিভিন্ন সময় ইঞ্জিনিয়ার ডেকেও আল্ট্রাসোনোগ্রাফী মেশিনটি সচল করা যায়নি।

 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে প্রতিদিন প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ রোগী চিকিৎসা সেবা নেয়। সে হিসেবে বছরে অন্তত ১ লক্ষাধিক রোগী চিকিৎসা নেয়। এর মধ্যে প্রতিদিন গড়ে ১০/১২ জন রোগীকে আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু ১০ বছর ধরে আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন বিকল। এসব কারণে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে পরীক্ষা করাতে পারেননি অনন্ত ৫০ হাজার রোগী।

 

অন্যদিকে,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আল্ট্রা করতে সরকারি ফি ২০০ টাকা। কিন্ত একই পরীক্ষা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে করতে খরচ হয় ৫০০/৭০০ টাকা। গত ১০ বছরে ৫০ হাজারের বেশি রোগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসব পরীক্ষা করালে সরকার রাজস্ব পেত অন্তত ১ কোটি টাকা। কিন্তু বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এসব পরীক্ষা করাতে রোগীদের খরচ হয়েছে তার দুই-তিন গুন বেশি ।

 

এ বিষয়ে লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডাঃ সুরুজ্জামান শামীম বলেন, আল্ট্রাসোনোগ্রাফী মেশিন সফটওয়্যার জনিত সমস্যার কারণে অকেজো হয়ে আছে। এতে ভুল রিপোর্ট দেয়। টেকনিশিয়ান এনে দেখানো হয়েছে তারা মেরামত করতে পারেনি। বিষয়টি উর্ধ্বতন কতৃৃর্পক্ষকে জানানো হয়েছে।

 

নাটোর জেলার সিভিল সার্জন ডাঃ রোজি আরা বেগম বলেন, আল্ট্রাসোনোগ্রাফী মেশিন সচল করতে সংশ্রিষ্টদের ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া উর্ধ্বতন কর্ৃপক্ষের কাছে আল্ট্রাসোনোগ্রাফী মেশিনের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। আশা করি দ্রুতই সমস্যা সমাধান হবে। জনবল সংকটের বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আল্ট্রার জন্য আপতত কোন চিকিৎসক লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নেই। আমাদের চিকিৎসকদের মধ্যেই যারা আল্ট্রা করতে পারে তাদেরকে দিয়েই আল্ট্রা করানো হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট