1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ০৬:২১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
গাঁজা পাচারকালে রাজশাহীর বেলপুকুর বাইপাস মোড়ে  ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব গোদাগাড়ীতে ওয়ার্ডভিত্তিক স্পোর্টিং ক্লাবে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করলেন ইউএনও রাজশাহীতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন আত্রাইয়ে ছাত্রদল ও যুবদলের উদ্যোগে মশাল মিছিল  আত্রাইয়ে বিএনপির ওঠান বৈঠক  চাঁপাইনবাবগঞ্জে জিয়াউর রহমানের পরকিয়ায় লিপ্ত ও অনৈতিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে মানববন্ধন খুলনায় র‍্যাব এর হাতে চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার প্রধান দুই আসামী গ্রেফতার গোদাগাড়ীর কাঁকনহাটে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনে ৫ প্রতিষ্ঠানসহ এক ব্যক্তিকে জরিমানা নওগাঁর পোরশাতে জাতীয় পার্টির সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাংলা টিভি ‘র শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি মোতাব্বির হোসেন কাজলের নি:শর্ত মুক্তি চাই 

নাচোলে বিষ মিশিয়ে মুরগিসহ পাখি মেরে ফেলার অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৬৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
 ৥ আঃ রহমান মানিক,সিনিয়র ষ্টাফ রিপোর্টার…
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে শত্রুতা করে গমের সাথে বিষ মিশিয়ে ৬টি বাড়ির মুরগি, কবুতর এবং বোনের ঘুঘ ও কাঠবিড়ালী মেরে ফেলার অভিযোগ উঠেছে নাচোল ইউনিয়নের দরবেশপুর গ্রামের ফজলু হকের ছেলে মোবারক হোসেনের নামে।
ভুক্তভোগীরা হলেন, উপজেলার নাচোল ইউনিয়নের পশ্চিম লক্ষনপুর গ্রামের আব্দুল গাফফারের ছেলে আব্দুর রশিদ, অসিম আলী, তরিকুল ইসলাম, মোঃ আমিন আলীর স্ত্রী ফাতেমা বেগম, আব্দুল আলিমের স্ত্রী আয়েশা বেগম ও শফিকুল ইসলামের ছেলে আনিসুর রহমান।
ভুক্তভোগীরা জানান মোবারক হোসেন শত্রুতা করে, শুক্রবার রাতে অথবা শনিবার ভোররাতে গমের সাথে বিষ মিশিয়ে আমাদের বাড়িগুলোর আশপাশে ছিটিয়ে গেছে।
গতকাল শনিবার সকাল আনুমানিক ৯টার দিক থেকে মুরগি ও কবুতর গুলো মাটিতে ঢুলে পরতে থাকে। আমরা কোন রোগে আক্রান্ত হয়েছে ভেবে জীবিত গুলোকে জবাই করে ফ্রিজে রাখি। শনিবার রাতে জীবিত থাকা মুরগি, কবুতর গুলো ঝাঁকা ওয়ালাদের কাছে বিক্রি করে দেয়। বিক্রি মুরগি গুলো রাতে মারা গেলে রবিবার সকালে আমাদের ফেরত দিয়ে যায়। আমাদের ৬টি বাড়ির প্রায় ৬০টি মুরগি মারা গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২৫হাজার টাকা। আমরা মোবারক হোসেনের সঠিক বিচার ও শাস্তির দাবিতে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলামকে বিচার দিয়েছি।
এবিষয়ে অভিযুক্ত মোবারক হোসেনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান আমি কোন ধরনের বিষ প্রয়োগ করিনি। আমার সাথে ভুক্তভোগীদের একটা বিবাদ তৈরি করার জন্য কেবাকাহারা এটা করেছে হয়তোবা।
এবিষয়ে নাচোল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সফিকুল ইসলাম জানান আমি মৌখিক ভাবে ঘটনার খবর পেয়েছি। উভয় পক্ষ চাইলে সমাধান করে দিব। আর অভিযুক্ত মোবারক না আসলে সঠিক তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নিব।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট