1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
পুঠিয়ায় জবাইকৃত গাভীর পেট থেকে বাছুর , এলাকায় চাঞ্চল্য পুঠিয়ায় সপ্তাহব্যাপী মশকনিধন কর্মসূচি শুরু পৌর প্রশাসক শিবু দাসের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিশেষ পদক্ষেপ রূপসায় পত্রিকার সাইনবোর্ড ভাংচুরের দ্বায়ে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ‎ রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আসনে বিএনপির যোগ্য প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) শরীফ উদ্দীন বাঘায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করে পাশে দাড়ালেন বিএনপি নেতা চাঁদ নওগাঁর রাণীনগরে ভ্যানের ধাক্কায় এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু ভোলাহাটে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিজেই রুগী, জনমানব শূণ্য, দেখার কেউই নেই!  ধোবাউড়ায় চোরাই মাদক সহ গ্রেফতার -৪ জব্দ প্রাইভেটকার সাতক্ষীরায় ৭ দফা দাবিতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র-শিক্ষক সংগ্রাম পরিষদের বিক্ষোভ নওগাঁর আত্রাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার মিঠাপুরের  আবুল কাসেম  মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন 

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪
  • ১১৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# বুলবুল আহমেদ ( বুলু), বদলগাছী,নওগাঁ প্রতিনিধি…………………………………………………….

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার মিঠাপুর ইউনিয়নের আবুল কাসেম (৭৭) নামে এক ব্যাক্তি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে তার স্বীকৃতি চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। চাহিদা মতো উৎকোচ দিতে না পারায় মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম ওঠেনি বলে অভিযোগ তুলেছেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা ও গেজেটে অন্তর্ভুক্তিসহ সনদপত্রের দাবিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি।

আবুল কাসেম পেশায় একজন চা বিক্রেতা। তিনি নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার মিঠাপুর ইউনিয়নের গন্ধবপুর গ্রামের মৃত কলিম উদ্দীনের ছেলে। বর্তমানে তিনি নিজে চায়ের দোকান করে জীবিকা নির্বাহ করেন। বিবাহিত জীবনে তার তিন ছেলে, পাঁচ মেয়ের জনক।

বক্তব্যে আবুল কাসেম বলেন, ‘আমি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম। যুদ্ধকালীন সময়ে আমি ১নং সেক্টর কমান্ডার মোজাম্মেল মাস্টার অধিনে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করি। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে অজ্ঞতার কারণে মুক্তিযোদ্ধা গেজেট ও মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করাতে পারিনি। পরবর্তীতে আমি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা ও গেজেটে অন্তর্ভুক্তিসহ সনদপত্র পাওয়ার জন্য বিভিন্ন যায়গায় ঘুরতেছি। কিন্তু আমার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী আমার এলাকার কয়েক জন মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম ও গেজেটে অন্তর্ভুক্তিসহ সনদপত্র পেলেও অজ্ঞাত কারণে আমি মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাইনি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, কাগজপত্র ও ‘আবেদনের জন্য একাধিক জনের সাথে যোগাযোগ করেছি কিন্তু সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম ওঠাতে নানা ধরনের কালক্ষেপন করে। দরিদ্র চা বিক্রেতার পক্ষে তাদের চাহিদা মিটানো সম্ভব না হওয়ায় তালিকায় তার নাম উঠাতে পারেনি।

আবুল কাসেম জানান, ‘আমি একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি না পাওয়ায় আজকে আপনাদের দ্বারস্থ হয়েছি। ভারতে ট্রেনিং শেষে দেশে এসে বেশ কিছু দিন পর আমার কাগজপত্র নষ্ট হয়ে যায়। ঢাকার অফিসে খাতায় আমার নাম আছে। আপনাদের মিডিয়ার মাধ্যমে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাকে মুক্তিযোদ্ধার যাবতীয় কাগজপত্র ও তালিকায় ও গেজেটে অন্তর্ভুক্তিসহ সনদপত্র প্রদানের জন্য সরকার ও মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সরকার অতি দ্রুত আমাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় এমনটাই প্রত্যাশা করি। মৃত্যুর আগে যেন দেখে যেতে পারি এটাই আমার চাওয়া।’ এসময় আবুল কাসেমের মেয়ে কহিনুর খানম, ভাগিনা মোঃ শফিকুল ইসলাম, নাতিসহ স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট