1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:

নওগাঁর আত্রাইয়ে অধিক লাভের আশায় আলুচাষে এখন ব্যস্ত, দম ফেলার সময় নেই কৃষক

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ২৩৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# মোঃ ফিরোজ আহমেদ, আত্রাই প্রতিনিধি………………………………………..

নওগাঁর আত্রাইয়ে আগাম জাতের আমন ধান কাটা-মাড়াই শেষে আলুচাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। মাঠজুড়ে কেউ জমিতে সেচ দিচ্ছেন, কেউ টপ ড্রেসিং (আলু গাছের সারিতে মাটি তুলে দেয়া ও সরিয়ে দেয়ার কাজ) করছেন। আবার কেউ কেউ নিড়ানি দেয়াসহ সার-কীটনাশক প্রয়োগ করছেন। যেন দম ফেলার সময় নেই চাষিদের। এবারে নেই পোকা-মাকড়, ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলনের আশা করছেন কৃষকরা।

আগামী ২০-২২ দিনের মধ্যে আগাম জাতের আলু বাজারে উঠবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, আগাম লাগানো আমন ধান কাটার পর কৃষকরা জমি ফেলে রাখে না। বছরের পর বছর যেসব জমি পড়ে থাকতো কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় কয়েক বছর থেকে সেসব জমিতে আলুচাষ করে বিপ্লব ঘটিয়েছেন কৃষকরা।

উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে চলছে আলু রোপণ, ভালো হলে বিঘাপ্রতি ৬০-৭০ মণ আলু পাওয়া যায়। একবিঘা জমি থেকে আলু চাষে খরচ হয় প্রায় ১৩-১৫ হাজার টাকা। উপজেলার বান্দাইখাড়া গ্রামের আলুচাষি মোঃ মনজুর রহমান জানান, এ বছর আড়াই বিঘা জমিতে আলুচাষ করেছেন তিনি। এবার তিনি বাম্পার ফলনের আশা করছেন।

সুটকিগাছা গ্রামের মোঃআঃ রাজ্জাক জানান, গত বছর তিনি দুই বিঘা জমিতে আলুচাষ করেছিলেন।এতে ২৮ হাজার টাকা লাভ করেছিলেন, এবারে তিনি চার বিঘা জমি চাষ করেছেন বেশি লাভের আশায়। তিনি আরও জানান, হিমাগারে আলুর বীজ রেখে ভালো মানের বীজ পেয়েছেন। মাঠজুড়ে কেউ খেতে সেচ দিচ্ছেন, কেউ টপ ড্রেসিং (আলু গাছের সারিতে মাটি তুলে দেয়া ও সরিয়ে দেয়ার কাজ) করছেন। আবার কেউ কেউ নিড়ানি দেয়াসহ সার-কীটনাশক প্রয়োগ করছেন। যেন দম ফেলার মতো সময় নেই চাষিদের নেই। আগামী ২০-২২ দিনের মধ্যে আগাম জাতের আলু বাজারে উঠবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, আগাম লাগানো আমন ধান কাটার পর কৃষকরা জমি ফেলে রাখছেন না। বছরের পর বছর যেসব জমি পড়ে থাকতো কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় কয়েক বছর থেকে সেসব জমিতে আলুচাষ করে বিপ্লব ঘটিয়েছেন কৃষকরা। জমিতে উচ্চ ফলনশীল (উফশী), ষাটাল ও স্থানীয় জাতের আলুচাষ হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মাঠে আলু রোপণ চলছে, লক্ষ্যমাত্রার অধিক জমিতে আলুচাষ হবে বলে প্রত্যাশা করছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।

কৃষকদের মতে, ফলন ভালো হলে বিঘাপ্রতি ৬০-৭০ মণ আলু পাওয়া যায়। একবিঘা জমিতে আলু চাষে খরচ হয় প্রায় ১৩-১৫ হাজার টাকা৷ চলতি মৌসুমে আলুচাষের অনুকূলে রয়েছে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট