1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পাবনা-৪ ঈশ্বরদী আসনে ৪জন প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র দাখিল ঈশ্বরদীর অরনকোলা হারুখালী ধানক্ষেত থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার গাজীপুর-৫ আসনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিল ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়ন জমা দিলেন মির্জা ফখরুল ও জামায়াত নেতা দেলোয়ার হোসাইন ​ধর্মীয় বৈচিত্র্য ও গণতান্ত্রিক চেতনা: এক শাশ্বত ইসলামী ও মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ খুলনা ৪ আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ লালপুরে প্রাক্তন স্ত্রীকে ঘুরতে নিয়ে গিয়ে গলা কেটে হত্যা ১৭ তম খতমে খাজেগান ইছালে সওয়াব ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত আত্রাইয়ে তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য আনন্দ র‍্যালি ভাঙ্গুড়া পাবনায় মেধা বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণ 

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রিজাইডিং অফিসার হত্যা মামলায় বিএনপির ১২৩ জন খালাস

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫
  • ২০৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি : ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ছেপড়িকুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার জবায়দুর রহমান হত্যার মামলায় বিএনপির ১২৩ জন নেতাকর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সমরেশ শীল আসামীদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন ওই ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করছিলেন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার জবায়দুর রহমান। ভোট চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মারা যান। ঘটনার পর পুলিশ কনস্টেবল জাহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে বিএনপির স্থানীয় ১২৩ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও প্রায় ২শ’ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই বছরের আগস্টে সদর থানার এসআই আব্দুল মান্নান আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। মামলায় ১৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।

জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আব্দুল হালিম বলেন, “এটি ছিল সম্পূর্ণ রাজনৈতিক মামলা। সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপির নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলায় জড়ায়। কোন সাক্ষীই অভিযোগের পক্ষে কথা বলেননি, এমনকি বাদীও নয়।” তিনি আরও বলেন, “১১ বছর ধরে আসামিরা হয়রানি ও ঘরছাড়া জীবন কাটিয়েছেন। আজকের রায়ে সত্যের জয় হয়েছে।”

সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ অভিযোগ বলেন “মূলত পুলিশের গুলিতেই ওই কর্মকর্তা নিহত হন। পরে তৎকালীন সরকার আমাদের নেতাকর্মীদের ফাঁসিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা নিতে চেয়েছিল। এই মামলায় প্রায় সবাই জেল খেটেছেন। অবশেষে সত্যের বিজয় হয়েছে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট