1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
নওগাঁর মামুনাবাদে বাৎসরিক ওয়াজ মাহফিল ও মকতুবাদ শরীফ অনুষ্ঠিত সাপাহারে ভেকু দিয়ে ফসলি জমির মাটি কাটায় পরিবেশ ও কৃষি হুমকিতে নক্ষত্রের পতন ও একটি অসমাপ্ত বিপ্লবের আর্তনাদ: ওসমান হাদী ও নতুন ধারার রাজনীতি চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই তরুণের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ ও পুলিশের স্থাপনা ভাঙচুর শিবগঞ্জে  হাদির মৃত্যুর ঘটনায় বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি শিবগঞ্জে হাদির মৃত্যুর ঘটনায় বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিক্ষোভ  ছাব্বিশ দিনেও ক্ষতের চিহৃ স্পস্ট দেখা গেলেও মেলেনি আইনি সহায়তা বাঘায় হাদি হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিতে শিবিরের বিক্ষোভ  ঈশ্বরদীতে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এ্যাসোসিয়েশনের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

পাবনায় TMSS ভাঙ্গুড়া শাখার এনজিও কর্মী সোহেলের দুর্নীতির কৌশল

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫
  • ১৭৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ পাবনা জেলা প্রতিনিধিঃ এস এম মনিরুজ্জামান আকাশ: পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলায়,TMSS ভাঙ্গুড়া শাখার এনজিও কর্মী সোহেলের দুর্নীতি। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে উপজেলার পার্শ্ববর্তী চৌবাড়ীয়া গ্রামের উপজেলা পাড়ার বাসিন্দা মঞ্জুয়ারা খাতুন উপজেলার পার্শ্ববর্তী উপজেলা পাড়ার সমিতিতে ভর্তি হতে আসেন।

মঞ্জুয়ারার কাছ থেকে এনজিও কর্মী সোহেল সঞ্চয় বাবদ ৫ হাজার টাকা এবং ভর্তি ফি ১০০ টাকা আর একটা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি নিয়ে বলে আগামী সপ্তাহে অফিসে গেলে তাকে ৫০ হাজার টাকা ঋণ দেবে। পরের সপ্তাহে সমিতিতে সোহেলের পরিবর্তে অন্য একজন কর্মী আসে। তার কাছে জিজ্ঞেস করলে বলে সোহেল অসুস্থ আপনাকে আজ লোন দিতে পারবেনা। সঞ্চয়ের টাকা ফেরত নিতে পারেন। এবং সঞ্চয়ের টাকা ফেরত দেয়। ভর্তির ১০০ টাকা ফেরত চাইলে বলে সোহেল এসে দেবে। পরপর তিন সপ্তাহ সোহেলের আর পাত্তা নেই।

সোহেলের সাথে ফোনে যোগাযোগ করলে বলে, ভর্তি বাতিল করে নতুন ওই কর্মের কাছ থেকে টাকা নেবেন। নতুন কর্মী বলে যার কাছে টাকা দিয়েছেন তার কাছ থেকে টাকা নিবেন।

এরকম ছোটখাটো দুর্নীতির আরো প্রমাণ পাওয়ায় এ ব্যাপারে ভিশন এস টিভির সংবাদকর্মী সোহেলের সাথে কথা বলতে চাইলে, সংবাদকর্মীকে উল্টো হুমকি ধামকি দিয়ে বলে যা পারেন তাই কইরেন।তার ছবি উঠাতে গেলে মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত চলে যায়।

দুর্নীতিটা অল্প পরিসরে হলেও সোহেলের এটা এক ধরনের স্বভাব হয়ে গেছে। তাই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। যাতে সোহেলের মত এনজিও’র অন্যান্য কর্মীরা গরিব অসহায় মানুষের একটি টাকাও মেরে দিতে সাহস না পায়।এলাকার ক্ষুদ্র ঋন গ্রহীতারা সোহেলের এহেন ব্যবহারে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট