ঠাকুরগাঁওয়ের কিশোর সাংবাদিক গ্যাং এর সীমাহীন দুর্নীতির খবর এখন ঠাকুরগাঁও বাসীর মুখে মুখে। প্রাইভেটে পড়ানোর অজুহাতে ছাত্রী ধর্ষণের চাঞ্চল্যকর সংবাদ ও এখন সবার জানা। তেমনি একজন সাংবাদিক ছাত্রী ধর্ষণ মামলার আসামী ও ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষকলীগের সদস্য সাংবাদিক আরিফ হাসান।
এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, কয়েক বছর আগে ঠাকুরগাঁও গোয়াল পাড়ায় ৮ম থেকে ১০ম শ্রেনির কয়েকজন ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়ান সাংবাদিক আরিফ হাসান। এই সুযোগে একটি ছাত্রীর সাথে তার প্রেম হয়। প্রেমের ফাঁকে বিয়ের নামে ছাত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণও করেন। কিন্তু তাকে বিয়ে না করে অন্য আরেকটা মেয়ে করায় ওই ছাত্রী সাংবাদিক আরিফের নামে ঠাকুরগাঁও আদালতে একটি ধর্ষণ মামলা করে।
ধর্ষণ মামলায় সাংবাদিক আরিফ হাসান ৩ মাস জেলও খাটেন। পরে জেল থেকে বের হয়ে ধর্ষণ মামলা থেকে বাঁচতে জামায়াত শিবির থেকে কৃষকলীগে যোগ দেন। আওয়ামীলীগ পতনের পর আরিফ আবারো জামায়াতে চলে যান। এরপর চলে সাংবাদিকের নামে সরকারি অফিসগুলোতে চাঁদাবাজি। ভুলভাল নিউজ করে ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করে বেড়ায়। তার সাথে আরো ৩ জন সহযোগী রয়েছে। এদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসি।#