1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১২:২৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোর কৃষি কর্মকর্তা স্টেশনে থাকেন না, বদলি আদেশ রোহিত হয়ে ফের আলোচনায় পবায় নিজ উদ্যোগে রাস্তা সংস্কারে উদ্যোক্তা একেএম শামসুল ইসলাম উজ্জ্বল চন্দ্রিমা এলাকা থেকে র‍্যাব-৫ কর্তৃক ৬ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার রাকসু নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে রাবির আইন-শৃঙ্খলা সভায় পুলিশ কমিশনার রূপসায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত ‎ ‎ শ্যামনগরে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা চারঘাটে মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলছাত্রের আত্মহত্যা, পরিবারে শোক রাজশাহীতে সওজের অস্থায়ী কর্মচারীদের ১ ঘন্টার কর্মবিরতি পালন রাণীশংকৈলে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা শিবগঞ্জে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের কর্মবিরতি চলছে

গাইবান্ধায় সাংবাদিক নির্যাতনের চার আসামী আজও গ্রেফতার হয়নি

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩২১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মো. শাহাদৎ হোসেন খোকন/শাহরিন সুলতানা সুমা, গাইবান্ধা থেকে: গাইবান্ধা সদর থানা অধীন লক্ষীপুর তেঁতুল তলা রুহুল আমিনের বাড়িতে নিউজ করার কথা বলে  ডেকে নিয়ে শাকিব মিয়া   লাঞ্চিত ও বেদম মারপিট করে সাংবাদিক শাহরিন সুলতানা সুমা কে । শাকিব মিয়া লোহার রড দিয়ে মাথায় আঘাত করে গুরুতর জখম করে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছোলাফেলা জখম করে ২ নং বিবাদী শাহিন মিয়া অসৎ উদ্দেশ্যে ওড়না টেনে  শ্লীলতাহানি করে।  যুবরাজের হুকুমে,৪ নং৩ বিবাদী শাহিনুর বেগম বাদী গলা থেকে ১ ভরি স্বর্ণ চেন কেড়ে নেয়  সাংবাদিকের। এসময়  বাদী রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। অথচ আসামীরা আজও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না, কিন্তু কেন?

আসামী ১ নং শাকিব মিয়া পিতা যুবরাজ মিয়া, ২নং শাহিন মিয়া পিতা যুবরাজ, ৩নং যুবরাজ পিতা মৃত জরমাল ও ৪ নং মোছাঃ শাহিনুর বেগম স্বামী যুবরাজ উভয়ের সাং মধ্য শান্তিরাম ওয়ার্ড নং ৩, থানা সুন্দরগন্জ, জেলা গাইবান্ধা এরা সবাই দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী। এদের কে এলাকার অনেকে ভয় পায়। এদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক সন্ত্রাসী ও মারামারি মামলা রয়েছে। পুলিশের সাথে এদের বেশ সখ্যতা রয়েছে। অনেকে এক সাথে বসে আড্ডা দেয় অবসর সময়ে।

একজন নারী সাংবাদিক বিচারের আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরবে এটা কেমন সমাজ কেমন দেশ। এটা তো কোন বিবেকবান সমাজ মেনে নিতে পারে না। তাহলে কি সুন্দরগঞ্জ পুলিশের এ ধরণের কর্মকান্ড মুখ বুজে সইবে নারী সমাজ। পুলিশ এবং সাংবাদিকের পেশা মহৎ এবং পাশাপাশি। পুলিশের যেমন প্রয়োজন রয়েছে সাংবাদিকের, সাংবাদিকেরও দরকার রয়েছে পুলিশের। এরা অপরের বন্ধু, তার পর কেন পুলিশ নিয়ে এত প্রশ্ন। এখনই সময় নারী সমাজ জাগ্রত হওয়ার।

দেশের পুলিশ বাহিনীর প্রতি অনুরোধ,  নারীদের সম্মান দিন, মর্যাদা দিন। দেশ উন্নয়নে নারী সমাজের মূল্যায়ন অপরিসীম। ঐ নির্যাতিত নারী যাতে বিচার পেতে পারে সেজন্য সকল পেশা থেকে সকল মহলের সহযোগিতা করা। এজর‌্য কালবিলম্ব না করে আদালতের প্রতি সম্মান জানিয়ে অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এতে বিচারের পথ সুগম করুন। কাল নয় আজই অপরাধীদের আইনের কাছে সোপর্দ  করুন, এটা সবার দাবি।#

 

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট