1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০৩:৫১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
২৬ জুলাই খুলনায় চরমোনাই পীরের গনসমাবেশ ইসালামী আন্দোলনের যৌথসভা  তানোরের মুন্ডুমালা ভূমি অফিসের কম্পিউটার অপারেটরের বিরুদ্ধে দুর্ব্যবহার ও হয়রানির অভিযোগ আমার নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ যদি এক টাকাও চাঁদা চায় তাহলে ভাববেন সে আমার লোক নয়ঃ পঞ্চগড়ের আটোয়ারীতে সারজিস আলম তানোরে মোটরসাইকেল চুরির সময় হাতেনাতে ধরা মেম্বারের পুত্র, গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ তানোর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে দালাল সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য, অতিষ্ঠ গ্রাহকরা তানোরে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ করলেন ইউএনও লিয়াকত সালমান ২০ কোটি টাকার প্রকল্পে অনিয়মঃ নওহাটা পৌরসভা এলাকায় নির্মাণকাজ শেষ হতে না হতেই পুকুরে ধসে পড়লো সড়ক গোদাগাড়ীতে মোবাইল কোর্টে দুই মাদকসেবীর বিনাশ্রম কারাদণ্ড  রাজশাহীতে সেনা অভিযানে কথিত সাংবাদিক জুলুসহ গ্রেপ্তার ৩, রাজশাহী প্রেসক্লাবে তালা রাজশাহীতে গোলাগুলির পর  ২২ মামলার আসামী সাংবাদিক জুলুসহ গ্রেপ্তার ৩

আজ কাজী আরেফ আহমেদ হত্যার ২৬তম বার্ষিকী 

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
৥ শাহীন আলম লিটন, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি…
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও জাসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কাজী আরেফ আহমেদ হত্যার ২৬তম বার্ষিকী আজ। ১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি বিকেলে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের কালিদাসপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সন্ত্রাস বিরোধী এক জনসভায় তিনি গুলিতে নিহত হন।
এইদিন তার সঙ্গে জেলা জাসদের সভাপতি লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. ইয়াকুব আলী, স্থানীয় জাসদ নেতা ইসরাইল হোসেন ও সমসের মন্ডলও ঘটনাস্থলে নিহত হন।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সেসময় দেশজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় ও আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ঘটনার দিনই পুলিশ বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি পরদিন সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়। দীর্ঘ তদন্ত শেষে চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের সাড়ে পাঁচ বছর পর ২০০৪ সালের ৩০ আগস্ট কুষ্টিয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালত ১০ আসামির ফাঁসি ও ১২ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। রায়ের বিরুদ্ধে আসামিপক্ষ আপিল করলে ২০০৮ সালের ৫ আগস্ট হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ ১০ আসামির মধ্যে ৯ জনের ফাঁসির আদেশ বহাল রাখেন। একই সাথে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ১২ আসামির সাজা মওকুফ করেন।
এরপর হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে ফাঁসির তিন আসামি রাশেদুল ইসলাম ঝন্টু, আনোয়ার হোসেন ও সাফায়েত হোসেন হাবিব ওরফে হাবি সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে। ২০১১ সালের ৭ আগস্ট প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে শুনানি শেষে ফাঁসির ৯ জনের সাজা বহাল রাখেন। পরে ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিরা সুপ্রিমকোর্টে রিভিউ করলে তাও ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর খারিজ করে দেন আদালত। এরপর ২০১৬ সালের ৭ জানুয়ারি গভীর রাতে যশোর কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি আনোয়ার হোসেন, রাশেদুল ইসলাম ঝন্টু ও সাফায়েত হোসেন হাবিব ওরফে হাবির ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তবে গ্রেপ্তার হওয়া ফাঁসির অপর আসামি রওশন আলী যশোর কারাগারে রয়েছেন।  এদিকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আরও ৪ জন আসামি এখনও গ্রেপ্তার হয়নি বলে নিহতদের পরিবার জানিয়েছেন।
দিবসটি উপলক্ষে কাজী আরেফ পরিষদ ও ইয়াকুব আলী স্মৃতি সংসদ পৃথক কর্মসূচী গ্রহণ করেছে। কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে শহীদদের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ ও স্মরণ সভা।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট