1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
সিংড়ায় মাদরাসা দারুস সুন্নাহ বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ সি ইউ সি সংগঠনের সামাজিক কর্মকান্ডে অবদান রাখায়  রোটারিয়ান ইফতেখার আলী বাবুকে সংবর্ধনা ডুমুরিয়ায় শওকত মোল্যা স্মৃতি উন্মুক্ত পাঠাগারের আয়োজনে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতি  অনুষ্ঠান  উপ-সম্পাদকীয়ঃ সীমান্ত হত্যা আর কত ! মোহনপুরে বাজার বণিক সমিতির সাথে জামায়াতে ইসলামীর আলোচনা সভা ও সূধী সমাবেশ রূপসায় খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত অনিয়মঃ তানোরে সার বিতরণে অনিয়ম ও পাচার রোধে হট্টগোল মারপিট গাইবান্ধা সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা মামলায় ,  গ্রেপ্তারী ওয়ারেন্ট বাঘায় নারী ফুটবল দলের প্রীতি ম্যাচে হাজারো দর্শক পরমাণু বোমা ইরানের হাতের নাগালে

আত্রাইয়ে লাগামহীন সবজির বাজার দিশেহার নিম্ন আয়ের মানুষ

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# কামাল উদ্দিন টগর,নওগাঁ প্রতিনিধিঃ— নওগাঁর আত্রাইয়ে সবজির লাগামহীন দামে দিশেহারা হয়ে পড়েছে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের সাধারন মানুষরা। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত মানুষরা চরম বিপাকে পড়েছে। ৫০-৬০ টাকা কেজি দরের নীচে উপজেলার গ্রামীন বাজার গুলোতে কোন সবজি পাওয়া যাচ্ছে না। মাঠ পর্যায় প্রশাসনের নজরদারির অভাবে পাইকারি এবং খুচরা পর্যায়ে বিক্রেতারা সরকারের বেঁধে দেওয়া মূল্য অমান্য করে চড়া দামে সবজি বিক্রি করায় এই লাগামহীনতা আরো চরমে পৌঁছেছে।

স্থানীয় পাইকাররা বলছেন, প্রতি বছর এই সময়ে প্রচুর পরিমান শাকসবজি কৃষকরা গ্রাম থেকে বাজারে আনলেও বন্যা আর দফায় দফায় অতিবৃষ্টির কারণে আগাম জাতের সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তাই বাজারে সবজির আমদানী কমে যাওয়ায় চড়া দামে বাধ্য হয়ে কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।

উপজেলার সদরে অবস্থিত সাহেবগহ্জ বাজারের সবজি ব্যবসায়ী মোঃ মিজানুর রহমান জানান, চলতি মৌসুমে সবজি চাষীরা বৃষ্টির কারণে আশানুরুপ সবজি চাষ করতে পারে নাই। তাই বাজারে আমদানি কম হওয়ায় পাইকারী কেনা দরের চেয়ে সামান্য কিছু লাভ হাতে রেখে আমি সবজি বেঁচা- কেনা করছি। লাগামহীন ভাবে প্রতিদিনই সবজির দর বৃদ্ধি পাওয়ায় খুচরা পর্যায়ে বেচা-কেনা করতে গিয়ে ক্রেতাদের সাথে মনোমালিন্য সহ বাকবিতন্ডার মতো ঘটনা ঘটছে। তার পরও গত সপ্তাহে চেয়ে এ সপ্তাহে সবজির বাজার কিছুটা কমছে।

আজ সোমবার(১৪ অক্টোবর) সবজি ব্যবসায়ী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সরকারি বেঁধে দেওয়া আলুর প্রতি কেজির দর ৩৫ টাকা হলেও আমরা খুচরা বিক্রি করছি ৬০ টাকা। পটল ,করলা ও বেগুন ৬০ টাকা দরে পেঁয়াজ একশত কুড়িটাকা, কপি ১২০ টাকা, ছিম ১২০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। কারণ আমরা কিনছি বেশি দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছি।তবে স্বাভাবিক পর্যায়ে আসতে আরো দেরি হবে। হাসান, এনামূল,শিহাব, মরিয়ম, রওশন আরা শিলা জানান, অতিবৃষ্টির কারনে এমনিতে আমাদের হাতে কাজ নেই।

তারপর বাজারে নিত্যপন্য দ্রব্যের মূল্য উর্দ্ধগতি হওয়ায় আমরা পরিবার চালাতে হিমশিম খাচ্ছি। সরকারি ভাবে যদি খোলা বাজারে আলুসহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পন্যগুলো বিক্রিয় করা হতো তাহলে আমরা উপকৃত হতাম। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঞ্জিতা বিশ্বাস জানান, বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রনে বিভিন্ন হাট ও বাজারে অভিযান চলমান আছে। সরকারি বেঁধে দেওয়া মূল্যের চেয়ে অধিকদামে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট