1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০১:০৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জলাবদ্ধতা: হাঁটুপানিতে চিকিৎসা নিতে ভোগান্তিতে রোগীরা বাঘায় চরাঞ্চলের বাজারে পাঁচ দোকানের তালা ভেঙে চুরি, অজ্ঞাত চোর চক্রের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ  চাঁপাইনবাবগঞ্জ নাচোলে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি বর্ষাকালীন পাগোলি ফুটবল টুর্নামেন্টের  উদ্বোধন চাঁপাইনবাবগঞ্জ নাচোলে ভুটভুটি উল্টে নিহত ১, আহত ৬ ভোলাহাটে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস ২০২৫ পালিত বাঘায় বিক্ষোভ মিছিল,মোটরসাইকেল শোডাউন দিয়ে প্রতিবাদ জানালো বিএনপি আত্রাইয়ে আহসানগঞ্জ ইউনিয়নের উদ্যোগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ব্যাগ বিতরণ নাচোলে  বিএনপির রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা দাবীতে লিফলেট বিতরণ আত্রাইয়ে বান্দাইখাড়া ডিগ্রি কলেজের সকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে গাছ বিতরণ  ভোলাহাটে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

অবশেষে তানোর একে সরকার সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষের পদত্যাগ 

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪
  • ৯৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মোঃ মমিনুল ইসলাম মুন বিশেষ প্রতিনিধি: অবশেষে রাজশাহীর তানোর একে সরকার সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষ সাইদুর রহমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের তোপের মুখে পদত্যাগ করেছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। সোমবার দুপুরের আগে পদত্যাগ করেন অধ্যাক্ষ।

পদত্যাগের পর  বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিল টি একে সরকার সরকারি কলেজ থেকে বের হয়ে উপজেলা পরিষদে এসে শেষ হয়। তবে পদত্যাগ করলেও অনিয়ম দূর্নীতির কোন সমাধান হয়নি। শুধু পদত্যাগ না নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থার জোর দাবি জানিয়েছেন ছাত্র সমাজ। তানাহলে আন্দোলনের হুমকি দেন ছাত্র সমাজ। দুর্নীতি বাজ অধ্যাক্ষের পদত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়লে কলেজের শিক্ষক  ও ছাত্রদের মাঝে এক প্রকার সন্তোষ বিরাজ করছে।

জানা গেছে, বিগত ২০২১ সালের জুন মাসের দিকে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষের দায়িত্ব পান ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক সাইদুর রহমান। গত জুলাই মাসে শুরু হওয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়। ছাত্র জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যায়। সারাদেশের ন্যায় তানোরেও আ”লীগ নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা গা ঢাকা দেয়।

এদিকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষের দায়িত্ব পাওয়ার পর সাইদুর রহমান কলেজে আ”লীগের রাজনৈতিক বলায় তৈরি করে। এমনকি শহরে থাকা শিক্ষক ও স্থানীয় শিক্ষক দের মাঝে দলাদলি শুরু হয়। শহরে থাকা শিক্ষকরা ঠিকমতো ক্লাস ও কলেজে আসেন না। যার কারনে পাঠদান মুখ থুবড়ে পড়েছে।  এছাড়াও কলেজে ভর্তি ও ফরম পুরুনে ব্যবস্থাপনা ফি ৫০ টাকা থাকলেও ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, ঊর্ধ্বে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা করে আদায় করা হয়। এসব অনিয়ম দূর্নীতি ঘটনা প্রকাশ পেলে ছাত্ররা চরমভাবে ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন। সেই ক্ষুব্ধ থেকেই পদত্যাগ করতে হয় ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষকে। এখানেই শেষ না একাডেমিক কাউন্সিল ফি ২০০ টাকা হলেও আদায় করা হয় ৩০০ টাকা করে। কলেজে কোন শিক্ষক পরিষদ না থাকলেও অধ্যাক্ষ তার মনগড়া ভাবে নেকছার আলী নামের এক শিক্ষককে সেক্রেটারির দায়িত্ব দিয়ে তার মাধ্যমে যাবতীয় কাজ করে থাকেন।

পদত্যাগের বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষ সাইদুর রহমানের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ছাত্ররা সাদা কাগজে লিখে এনে আমাকে জোর করে পদত্যাগ করাতে বাধ্য করেন। সব শিক্ষক অফিসে বসেছি। ইউএনও স্যারের কাছে সবাই মিলে যাব। অনিয়ম দূর্নীতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পদত্যাগ পত্র পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করার পর যে নির্দেশনা দিবেন সে অনুযায়ী কাজ করা হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট