1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৫২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোরের ২নং বাঁধাইড় ইউনিয়ন বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত: ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক মিজানের ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়ন বিএনপির নেতা হাক্কে মন্ডল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে আরামবাড়িয়ায় সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত সকলকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে- জোতরাঘব গোরস্থান কমিটির আয়োজনে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে চাঁদ খুলনায় দৈনিক ফুলতলা প্রতিদিন পত্রিকার তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন এসএসসি, দাখিল ও সমমান পরীক্ষা’২৫ এ এ+ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল বাঘা উপজেলা শাখার বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির পুঠিয়ায় অবৈধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্ট জাল ধ্বংস করলেন সহকারী কমিশনার  শিবগঞ্জে দূর্গাপূজা উপলক্ষে বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জের গর্ব ইদ্রিস আহমদ মিয়ার ১৩১তম জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নওগাঁর আত্রাইয়ে হাজিদের হজ্জ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তেতুলিয়ার হারাদিঘী মাদ্রাসার শিক্ষক-ছাত্রদের উপর হামলার অভিযোগ

নওগাঁয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইজারা বহিরর্ভূত স্থান থেকে বালু উত্তোলন, কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত সরকার

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩
  • ১৬৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# কামাল উদ্দিন টগর, নওগাঁ……………………………………………………………

নওগাঁয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে আত্রাই নদীর ইজারা বহিরর্ভূত স্থান থেকে তোলা হচ্ছে বালু। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নদী ড্রেজিংয়ের বালু হচ্ছে হরিলুট। এতে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সরকার। বাংলা ১৪২৮ সালে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড নওগাঁর আত্রাই নদীর ধারইরহাট উপলোর শিমুলতলী হতে মহাদেবপুর উপজেলার কালনা পর্যন্ত ২৭ কি.মি. ড্রেজিং কাজ বাস্তবায়ন করেন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হন বালুমহাল ইজারাদারা। তাদের এমন আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৪২৯ সালে নতুন করে ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে নাম মাত্র অর্থে তাদেরকেই বালু উত্তোলনের অনুমতি দেন নওগাঁ জেলা প্রশাসন।

 

তবে সে রেজুলেশনে উল্লেখ ছিলো ১৪৩০ সালে উত্তোলিত ড্রেজিংকৃত বালু বিক্রয় বা অপসারণের ক্ষেত্রে ১৪২৮ সালের ইজারাদারগণের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি বিবেচনাযোগ্য হবে না। কিন্তু ১৪৩০ সালে মহাদেবপুর উপজেলা ইজারাদারকে ড্রেজিংকৃত বালু উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা দিলেও পত্নীতলা উপজেলায় মাহমুদ পুরে পুরোদমে চলছে এ বালু উত্তোলন। ইজারা বহিরর্ভূত স্থান থেকে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করায় কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সরকার।

 

অভিযোগ অর্থের বিনিময়ে এ অবৈধ বালু উত্তোলনের সুযোগ দিচ্ছেন খোদ প্রশাসন। বালু উত্তোলন কারী মফিজ উদ্দীন জানান, বালু উত্তোলনের বিষয়ে উচ্চ আদালত থেকে সময় বৃদ্ধি করে আনা হয়েছে। তবে সে বিষয়ে কোন প্রমাণ দেখাতে পারেননি।

 

এ বিষয়ে অতিরিক্ত নওগাঁ জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মিল্টন চন্দ্র রায় জানান, ১৪২৮ সালে ক্ষতিগ্রস্ত ইজারাদারদের ১৪২৯ সালে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা দেয়ার সাপেক্ষে বালু উত্তলের অনুমতি দেয়া হয়েছিল। সে মেয়াদও শেষ হয়েছে এরপরও কেউ ইজারা বহির্ভূত স্থান থেকে ভালো উত্তোলন করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট