গাইবান্ধা প্রতিনিধি…………………………………………..
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থানাধীন মধ্য শান্তিরাম (কালিতলা) গ্রামের মহসিনের কন্যা মুন্নি আক্তারের সাথে সাকিব মিয়ার বিবাহ হওয়ার পর বশে কিছুদিন ভালোভাবে সংসার করে আসছলি কন্তিু হঠাৎ করে আবারো শুরু হয় অমানবকি মারপিট ও চরম নির্যাতন। স্বামী মোঃ সাকিব মিয়া, দেবর: মোঃ শাহিন মিয়া, শাশুরি: মোছাঃ শাহিনুর বেগম, শশুর: যুবরাজসহ এরা সবাই ৫০ হাজার টাকা যৌতুকের জন্য চাপ দেয়। মেয়ের বাবার আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় যৌতুক এর টাকা দিতে না পারায় বাদী মোছাঃ মুন্নি আক্তার গাইবান্ধা জেলার নারী শিশু কোর্টে মামলা দায়ের করেন।
এস আই আরিফ ও মেম্বার মিঠু মিয়া বিবাদী পক্ষের মোটা অংকের টাকা উৎকোচ নিয়ে মুন্নি আক্তার কে মামলা তুলে নেয়ার জন্য চাপ দনে এবং জীবন নাশের হুমকি প্রদান করেন। তারা মামলা তোলার এক মাসের সময় বেধে দেয়। মুন্নি আক্তার জানান আমি এত অত্যাচার ও নির্যাতন সহ্য করে সংসার করবো না বলে জানান। অপরপক্ষে- বিবাদী সাকিব সহ তার পরিবার বর্গ সাংবাদিক মোছাঃ শাহরিন সুলতানাকে পিটিশন মামলা তুলে নেয়ার জন্য মোবাইলে কল করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও লাঞ্চিতসহ জীবন নাশের হুমকি প্রদান সহ ঐ সাংবাদিককে দেখে নেয়ার হুমকি প্রদান করে।
মুন্নি আক্তার জানায়, আমার জীবনের নিরাপত্তা দিতে নইে । মেম্বার মিঠু মিয়া গ্রাম আদালতের মাধ্যমে লিখিত অনুমতি ছাড়াই জীবনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হন। এবং জানান আমি নিরাপত্তা দিতে পারছি না। তোমাকে মারুক কাটুক তবুও ওখানেই সংসার করতে হবে। কিন্তু মুন্নি আক্তার জানায় বিবাদীগণ আমাকে যেকোনো মুহুর্তে অপহরণ করে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলে দেয়ার হুমকি প্রদান করে। মোছাঃ মুন্নি আক্তার এতো অত্যাচার সহ্য করে সংসার করবে না বলে জানায়। এ ব্যপারে মুঠোফোনে সহকারী পুলিশ সুপার বিসার্কেল গাইবান্ধা এস আই আরিফের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে বলে জানান। ভিকটিম মোছাঃ মুন্নি আক্তার আসামিদের গ্রেফতারের জন্য প্রশাসে