1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৫০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
কচুয়ায় সাংবাদিকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন সাতক্ষীরার শ্যামনগর পৌরসভা বাতিলের দাবীতে গণসমাবেশ তানোরে কৃষি জমির মাটি কেটে বাড়ি নির্মাণ, প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই চলছে খনন কাজ গোমস্তাপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযান, চোলাইমদসহ একজন গ্রেপ্তার জামায়াতে ইসলাম  ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি শুরু করেছেঃ রূপসায় আজিজুল বারী হেলাল রূপসায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ফুটবল টুর্নামেন্টর ১ম সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত  ঢাকায় শিক্ষক সমাবেশে হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে প্রতিবাদ কর্মবিরতি সমাবেশ চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ প্রায় ২০ জন আহত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা রূপরেখা বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে শিক্ষক সমিতির বিক্ষোভ সমাবেশ

বাংলাদেশ তায়কোয়ানডো ফেডারেশন থেকে অপমানজনকভাবে বিতাড়িত রানা

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৯১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ বিশেষ প্রতিবেদন, ঢাকা-
বাংলাদেশ তায়কোয়ানডো ফেডারেশনের ইতিহাসে আজকের দিনটি লেখা থাকবে ঘৃণার লাল কালি দিয়ে — ২৮ বছরের ভয়ঙ্কর এক দুঃস্বপ্ন শেষ হলো, এবং কলঙ্কিত ‘দখলদার’ মাহমুদুল ইসলাম রানা ওরফে রণজিৎ দাসকে লজ্জার চিহ্ন দিয়ে ফেডারেশন থেকে চিরতরে বিতাড়িত করা হলো।

দায়িত্বচ্যুত হয়েও ঘৃণিত এই ব্যক্তি ২৮ বছর ধরে নিজের জন্য তৈরি করে নিয়েছিল এক ভয়াবহ সাম্রাজ্য—যেখানে খেলোয়াড়েরা ছিল দাস, আর স্বৈরাচার ছিল নিয়ম।

এডহক কমিটি দায়িত্ব নেওয়ার পরও সে হঠাৎ ২৯ তারিখে অফিসে ঢুকে পড়ে, ‘আমি এখনো দায়িত্ব বুঝিয়ে দিইনি, তাই আমিই সাধারণ সম্পাদক’ সবাইকে জানিয়ে দাও।

আর অবাক করা বিষয় হলো—তার এই অসভ্য দাবিকে প্রকাশ্যে সমর্থন করেন এডহক কমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোঃ মোসলেম মিয়া, যিনি রানার সবচেয়ে বিশ্বস্ত ‘অপকর্ম-সঙ্গী’ হিসেবে পরিচিত।
তাকে অফিসে ঢুকিয়ে, সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসিয়ে দেন মোসলেম নিজে—এ যেন চোরের হাতে চাবি তুলে দেওয়ার চেয়েও লজ্জাজনক!
কিন্তু ইতিহাস এবার মুখ ফিরিয়ে নেয়নি। রানার ক্ষমতা দেখানোর ‘শেষ নাটক’ রূপ নেয় নিজের কবর খোঁড়ার দৃশ্যপটে।

সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসেই খেলোয়াড় ও কর্মচারীদের সঙ্গে পূর্বের মতো কুৎসিত ব্যবহার শুরু করেন তিনি। কিন্তু এবার খেলোয়াড় কর্মচারিরা মাথা নিচু করেনি। জানতে পারে এডহক কমিটি। সাথে সাথে সিদ্ধান্ত।
“এই পঁচা অধ্যায় এখানেই শেষ! তাৎক্ষণিক নির্দেশে তাকে অফিস থেকে বের করে দেওয়া হয় এবং ফেডারেশন ভবনে ঝুলে যায় ‘লজ্জার তালা’।

এছাড়াও তার বিরুদ্ধে রয়েছে অভিযোগের পাহাড় অর্থ আত্মসাৎ, অর্থ দিয়ে ভুয়া সদস্য নিয়োগ, আন্তর্জাতিক সংস্থাকে মিথ্যা তথ্য দেওয়া, খেলোয়াড়দের অধিকার হরণ, স্বাক্ষর জালিয়াতি সহ বিভিন্ন ক্লাব ও কোচদের হয়রানি।

একজন সিনিয়র খেলোয়াড় বলেন, “আমরা এতদিন একজন ফ্যাসিস্টের ছায়ায় বেঁচেছি। রানা শুধু সাধারণ সম্পাদক ছিলেন না—তিনি ছিলেন তায়কোয়ানডোর ক্যান্সার। আজ সেই ক্যান্সার কেটে ফেলা হয়েছে।”
আরেকজন কিশোরী কাঁদতে কাঁদতে বলে, আজ আমি হাত জোড় করে বলি  ‘এই মানুষটিকে কেউ যেন আর কখনো ক্ষমতার ধারে কাছে না আসতে দেয়। এখন সময়  সত্যিকারের ক্রীড়ানেতৃত্ব গঠনের এই অপসারণ কেবল একজন রানার পতন নয় এটা এক বিষাক্ত শাসনের পরিসমাপ্তি।

খেলোয়াড়েরা এখন বলছে, “রানার যুগ শেষ, তায়কোয়ানডো এখন মুক্তির পথে। দুর্নীতির খেলা শেষ, শুরু হোক সৎ নেতৃত্বের অধ্যায়।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট