1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ধোবাউড়ায় চোরাই মাদক সহ গ্রেফতার -৪ জব্দ প্রাইভেটকার সাতক্ষীরায় ৭ দফা দাবিতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র-শিক্ষক সংগ্রাম পরিষদের বিক্ষোভ নওগাঁর আত্রাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাগমারায় বাংলাদেশ গার্লস গাইডের আয়োজনে দীক্ষা ও বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত ন্যায্য জ্বালানি রূপান্তরে ক্যাবের প্রস্তাবিত নীতি নিয়ে রাজশাহীতে আলোচনা সভা শিবগঞ্জে কৃষি ভর্তুকি বঞ্চিত কৃষকরা, কৃষি অফিসে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ বাগমারায় কৃষকদল নেতা লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অসুস্থ প্রবীণ সাংবাদিক পদ্মারবাণীর সম্পাদক মো. আসলাম আহম্মেদ এর পাশে রাজশাহীর দু’ সম্পাদক রোকনুজ্জামান ও আজিবার রহমান ৫ দফা দাবিতে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি শিক্ষক কর্মকর্তাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জে র‍্যাব-৫ এর অভিযানে একাধিক মাদক মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

পদ্মা নদীভাঙনের কবলে দূলর্ভপুরের মোনাহারপুর কূপপাড়ার এলাকাবাসি

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২
  • ১৯০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# আরাফাত হোসেন, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে……………

জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার দূলর্ভপুর ইউনিয়নের মোনাহারপুরের কূপপাড়া পদ্মা নদীর ভাঙনের কবলে এলাকাবাসী। গত একমাস থেকে নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত ছিল।হটাৎ করে কয়েকদিন ধরে পানি কমে যাওয়ায় স্রোতের প্রবল বেগে নদীর তীর ভাঙতে শুরু করেছে।অব্যাহত গতিতে নদী ভাঙন চলছে। এতে করে বহু জনবসতি এলাকা, নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

 

এলাকার ঘর, বাড়ি, হাট বাজার, রাস্তা, আবাদি জমি, পথঘাট গুলো। বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান দুর্যোগ যার কারণ নদীর গতিপ্রকৃতির দ্রুত পরিবর্তন। প্রতিবছর প্রায় ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার হেক্টর জমি নদীভাঙনে হারিয়ে যায়। এই ভাঙনের ফলে প্রতি বছর প্রায় এক লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদীভাঙনের ফলে প্রতিবছর এলাকার ২৫ কোটি ডলার ক্ষতি হচ্ছে।

 

মোনাহারপুর নদী পাড়ের বাসিন্দাদের কাছে এক আতঙ্কের নাম ভাঙন। দেশে প্রতিবছরই বিস্তীর্ণ এলাকা নদীভাঙনের শিকার হয়। এতে বসতভিটা জায়গা-জমি সব হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে হাজার হাজার পরিবার। রাস্তা-ঘাট, হাট-বাজার, স্কুল-কলেজ, মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের এক জরিপে বলা হয়, ভাঙনে প্রতিবছর প্রায় ছয় হাজার হেক্টর জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে।

 

বিশেষজ্ঞদের মতে, নদীর গতি রোখার বদলানোর কারণে নদীভাঙন ঘটে। নদীতে বাঁধ দেওয়া, অপরিকল্পিতভাবে নদীর গতিপথ পরিবর্তনের চেষ্টা নদী ভাঙনের এক অন্যতম কারণ। নদীর পাড়ের ঘাস, কাশবনসহ অন্যান্য বন উজাড় করে ফেললে মাটি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং পানির তোড়ে ভাঙন সৃষ্টি হয়। এছাড়া অপরিকল্পিতভাবে নদী খনন বা ড্রেজিংয়ের কারণে ক্ষতির শিকার হয় নদী।

 

সরকারিভাবে ভাঙন ঠেকানোর চেস্টা চলছে কিন্তু কোনভাবে ভঙনরোধ করা যাচ্ছে না।বালির বস্তা দিয়ে ভাঙন ঠেকানোর পাশাপাশি পযার্প্ত পরিমাণ বোল্ডার ফেলতে না পারলে স্বল্প সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা বিলীন হয়ে যাবে নদীগর্ভে বলে আশংকা করা হচ্ছে।।

 

নদীভাঙন এলাকার ভুমি সম্পদ এবং এএলাকার গুরুত্বপূর্ প্রতিষ্ঠান বাঁচাতে জরুরী ভিত্তিতে বাঁধ দিয়ে ভাঙন ঠেকাতে না পারলে অতি শীগগিরই ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হবে এলাকাবাসি। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে তাদের দাবি যে কোন উপায়ে নদী ভাঙনরোধ করতে জরুরী ব্যবস্থা নিন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট