জেলা প্রতিনিধি, গাইবান্ধা: দৈনিক সবুজনগর পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. শাহাদত হোসেন খোকন ও জেলা প্রতিনিধি মোছাঃ শাহরিন সুলতানা সুমা কে নিয়ে আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকার প্রতিনিধি মোঃ মিজানুর রহমান চাঁদাবাজ আখ্যায়িত করে তার ফেসবুক পেইজে যে অসম্মানজনক পোষ্ট দিয়েছেন তা অত্যান্ত আপত্তিকর, নিন্দনীয় এবং মানিহানিকর।
তিনি এধরণের পোষ্ট একজন সাংবাদিক হয়ে আরেকজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে কোন রকম প্রমাণ ছাড়াই করতে পারেন কি না তা ভাবিয়ে তুলেছে গোটা সাংবাদিক সমাজ ও সচেতন বিবেকবান মানুষকে।
সাংবাদিক মিজানুর রহমান তার পেইজে বলেন, ওদেরকে নাকি কেউ সাংবাদিক হিসেবে চেনেন না এবং তারা কোন প্রেসক্লাবের সদস্য আগেও ছিলেন না এখনও নেই। প্রেসক্লাবের সদস্য হওয়া সাংবাদিকতার পূর্ব শর্ত নয়। প্রেসক্লাবের সদস্য হবে কি না, হলে কোন ক্লাবের সাথে যুক্ত হবেন সেটা তাদের একান্ত ব্যাক্তিগত ব্যাপার। এ ধরণের কুরুচিপূর্ণ পোষ্ট সাংবাদিক মহলসহ গোটা সমাজকে ভাবিয়ে তুলেছে। মো. শাহাদত হোসেন খোকন ও মোছাঃ শাহরিন সুলতানা সুমা কোন প্রেসক্লাবের সদস্য নয় এটা ঠিক, তবে যে তাঁরা সাংবাদিক নয়, এ কথা ঠিক নয়। তারা একাধিক দৈনিকের চলমান সাংবাদিক।একটি চক্র সাংবাদিক পেশাকে কলুসিত করার হীন চক্রান্তে মেতে উঠেছে। ওদের চিহ্নিত করার সময় এসেছে।
মিজানুর রহমান ফেসবুক পেইজে ভুল ব্যাখ্যা করে ঐ দু‘ সাংবাদিককে চাঁদাবাজ বলে আখ্যায়িত করে মান- সম্মান, সুনাম ক্ষুন্ন করেছেন। একজন প্রকৃত সুস্থ সাংবাদিক আরেক একজন সাংবাদিককে এভাবে কোনরুপ সঠিক তথ্য ছাড়াই সম্পূর্ণ মিথ্যা তথ্য দিয়ে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারেন না বলে অনেকেই মনে করছেন। তিনি এধরণের ভুল মিথ্যা তথ্য দিয়ে গোটা সাংবাদিক সমাজকে কলুষিত করেছেন। এধরণের মিথ্যা তথ্য প্রচারের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন মো. শাহাদত হোসেন খোকন ও মোছাঃ শাহরিন সুলতানা সুমা । তারা এধরণের অপপ্রচার, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন পোষ্ট এর ঘোর বিরোধীতা করে বলেন, প্রয়োজনে তারা আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হবেন।#