1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
ভোলাহাটে নয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (এসি ল্যাণ্ড) যোগদান,দালালমুক্ত, স্বচ্ছ ও দূর্নীতিমুক্ত করার ঘোষণা ভোলাহাটে তারেক জিয়া ঘোষিত ৩১দফা বাস্তবায়ন ও রাষ্ট্র মেরামতের লক্ষ্যে এবং সাবেক এমপি আলহাজ্ব আমিনুল ইসলামের  লিফলেট বিতরণ ও পথসভা  পদ্মার চরে জোড়া খু/নে/র সাথে জড়িত কাকনসহ তার বাহিনীর ফাঁসির দাবিতে বাঘায় মানববন্ধন রাজশাহীর সারদা পুুুলিশ একাডেমি থেকে  ডিআইজি এহসানুল্লাহ পালিয়েছে রামপালে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কর্মরত সেনাসদস্য আরিফ দ্বারা ১ নারী জখম স্বাধীনতার পর থেকে হিন্দুদের ব্যবহার করে দেশ চালিয়েছে ক্ষমতাসীনরা: গোলাম পরওয়ার ‎ ধোবাউড়ায় যুবককে ডেকে নিয়ে ছু/রি/কা/ঘা/তে হ/ত্যা/, আটক -৬ তানোরে ঝড় বৃষ্টিতে ঘরে তোলার আগেই নুয়ে পড়েছে ধানগাছ: দিশেহারা কৃষক নাবিল গ্রুপের মুরগির বর্জ্যে তানোর গোদাগাড়ীতে ভয়াবহ পরিবেশ দূষণ তানোরে কথিত এনজিওর প্রতারণায় নিঃস্ব অসংখ্য মানুষ, কোটি টাকা হাতিয়ে উধাও উত্তরবঙ্গ সমাজ উন্নয়ন সংস্থা

তানোরে আওয়ামী লীগ নেতার মটরে শ্রমিকের মৃত্যু

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১২৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥মোঃ মমিনুল ইসলাম মুন বিশেষ প্রতিনিধি : রাজশাহীর তানোরের কলমা ইউনিয়নের (ইউপি) সাবেক ইউপি সদস্য (মেম্বার) ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বির্তকিত  নেতা আবু সাঈদের অবৈধ সেচ মটরের বোরিং করতে গিয়ে মাথায় লোহার পাইপ পড়ে এক শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহত শ্রমিকের নাম সাইদুর রহমান (৪৫) তিনি তিন সন্তানের জনক ও অমৃতপুর গ্রামের মৃত ছবের আলীর পুত্র। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।অন্যদিকে ঘটনার পর পরই আওয়ামী লীগ নেতা আবু সাঈদ ও তার পুত্র মুঠোফোন বন্ধ করে পালিয়েছে।

জানা গেছে,উপজেলার কলমা ইউপির মালবান্ধা বাঘপুকুর মাঠে আবু সাঈদের গরুর খামার ও সেচ মটর রয়েছে। কিন্তু সেই মটরের পাশে আরেকটা অবৈধ মটর স্থাপন শুরু করে। ১৯ জানুয়ারী রোববার সকালে কোনো ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াই বোরিংয়ের কাজ করছিলেন কয়েকজন শ্রমিক। শ্রমিকেরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা করতে চাইলেই সাঈদ করতে দেয়নি।একপর্যায়ে সাঈদের পুত্রের হাত ফসকে উপর থেকে লোহার বড় পাইপ পড়ে শ্রমিক সাইদুরের মাথায়। পাইপের আঘাতে সাইদুরের দুকান দিয়ে মগজ বেরিয়ে যায়। এ সময় সহযোগী শ্রমিকরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

সাইদুরের এই মৃত্যুর দায় আবু সাঈদ ও তার পুত্র এড়াতে পারে না। তার মৃত্যুর পর পরই সাঈদ ও তার পুত্র এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।

একাধিক গ্রামবাসী বলেন,তারা সাইদুর হত্যার বিচার চান এবং মামলা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সাঈদ টাকা-পয়সা দিয়ে সকলকে ম্যানেজ করেছেন। তারা বলেন, সাঈদের যদি দোষ না থাকে তবে তারা বাপ-বেটা এলাকা ছেড়ে পালালো কেনো। তারা সাঈদকে আটক ও ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট