1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
“চিন্ময়ের গ্রেফতারে কুমিরের কান্না কাঁদছে শেখ হাসিনা”-রাজশাহীতে রিজভী বাঘায়  বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্বরণে স্বরণ সভা ইসকন নিষিদ্ধ ও আলিফ হত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ আইনজীবী আলিফ হত্যাকাণ্ড : চিন্ময়ের ডিভিশন বাতিলের দাবি আইনজীবী নেতার রাজশাহীতে থাযোগ্য মর্যাদায় আইডিইবি’র ৫৪ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন ঝালকাঠিতে রূপান্তরের আইন সহায়তা কমিটির ওরিয়েন্টেশন আত্রাইয়ে ছাত্র- জনতার গণঅভ্যুথ্যানে আহত ও শহীদদের স্মরণ সভা পাবনার চাটমোহরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে স্মরণসভা  বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়ায় একই নাম ব্যবহার করে অবৈধভাবে প্রেসক্লাব গঠন, তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ঝালকাঠির নলছিটি সরকারি ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষের অপসারণ দাবীতে বিক্ষোভ

নওগাঁর আত্রাইয়ে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে ‘চোখ ওঠা’ রোগ

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২২
  • ৮৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মোঃ ফিরোজ আহমেদ, আত্রাই, নওগাঁ…………………………………………

নওগাঁর আত্রাইয়ে দিন দিন ছড়িয়ে পড়ছে ‘চোখ ওঠা’ রোগ। শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবারই হচ্ছে এ রোগ। এক পরিবারে একজনের হলে পর্যায় ক্রমে অন্যদেরও হচ্ছে। যদিও যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি মানছে না কেউ। রোগটি ছোঁয়াচে ফলে প্রতিদিন কেউ না কেউ আক্রান্ত হচ্ছেন।

 

চিকিৎসকরা বলছেন, গরমে আর বর্ষায় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। রোগটি ছোঁয়াচে। ফলে দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। এ রোগে আক্রান্ত হওয়ায় অনেকে কালো চোশমা পরে আবার অনেকে খালি চোখেই ঘুরাফেরা করছেন। এতে ওই রোগের সংক্রমণ আরও বেড়ে যেতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। এ কারণে এখনই সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন বলছেন স্থানীয়রা।

 

সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, তারা এবং তাদের পরিবারের অনেকে রোগটিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। প্রথম অবস্থায় চোখ চুলকায় এবং পরবর্তীতে চোখ লাল হয়ে যাচ্ছে ও পানি ঝরছে। এছাড়াও বাইরের আলোতে চোখ দিয়ে দেখা যাচ্ছে না।

 

চোখ দিয়ে পেচুটি বের হচ্ছে বলেও তারা জানান। তবে চোখ ওঠার ৪-৫ দিনের মধ্যে ভাল হয়ে যাচ্ছে বললেন তারা। তবে এ রোগে আক্রান্তের ফলে বড় ধরনের কোনো সমস্যা না হলেও পূর্ব সতর্ক থাকা প্রয়োজন বলে মনে করছেন তারা।

 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আত্রাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রোখছানা হ্যাপি বলেন, এটি ভীষণ ছোঁয়াচে রোগ। পরিবারের এক জনের হলে, ওই পরিবারের অন্য সদস্যরা আক্রান্ত হতে পারেন। গরম কালে এরোগের প্রকোপ বাড়ে। কনজাংটিভাইটিস বৈজ্ঞানিক নামে রোগটি স্থানীয়ভাবে ‘চোখ ওঠা’ নামে পরিচিত। অপরিষ্কার ও নোংরা জীবন যাপন চোখ ওঠার অন্যতম কারণ।

 

তিনি আরও জানান, এই রোগের ক্ষেত্রে অগ্রিম পদক্ষেপ নেয়ার কিছু নেই। রোগীরা হাসপাতালে আসলে তারা চিকিৎসা প্রদান করছেন এবং করবেন বলেন। তবে রোগটি যেন অন্যদের মাঝে না ছড়ায়, আক্রান্ত ব্যক্তিকে সেদিকে সচেতন থাকতে হবে।

 

এ রোগে সাধারণত কোনো রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় না। অবস্থা ভেদে আক্রান্ত রোগীকে তিনি অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল ব্যবহার ও এন্টিহিস্টামিন সেবনের জন্য এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়ার কথা বলেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট