1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
শ্যামনগরে  কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির আলোচনা সভা  রাজশাহীতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মতবিনিময় সভা  বাগমারায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ২ ফার্মেসিতে জরিমানা রাজশাহীর তানোরে হাটের জায়গা জবরদখল রাজশাহীতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে রাসিকের ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা অব্যহত দুর্গাপুরে সাঁড়াশি অভিযানে ছাএলীগ নেতা সহ গ্রেফতার ১০জন খুলনায় সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের সাথে নবনিযুক্ত উপপরিচালক এর সৌজন্য সাক্ষাৎ ৩ ডিসেম্বর মহাসমাবেশ উপলক্ষে বটিয়াঘাটা বিএনপির প্রস্তুতি সভা  পোরশায় বুদ্ধিজীবি দিবস ও মহান বিজয় দিবস /২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্ততি মূলক সভা রূপসায় ঝুলন্ত শিশুর লাশ উদ্ধার, হত্যা না আত্মহত্যা!

বেতন স্কেল রাজস্বখাতে স্থানান্তরের দাবিতে রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখার মানববন্ধন

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১০০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# জুবায়ের, রাজশাহী…………………………..

পরিপত্র সংশোধন এবং চুক্তিপত্র বাতিল করে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে ১৯৭২ সালের পর থেকে সরকারি প্রকল্পের নিয়ম অনুসারে বেতন স্কেল রাজস্বখাতে স্থানান্তরের নীতিমালার দাবিতে রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখা মানববন্ধন করেছে।

 

শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১ টা থেকে বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখার উদ্দ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার রাজশাহী বিভাগীয় শাখার সভাপতি যোবায়ের হোসাইনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলামের সঞ্চালনায় বঙ্গবন্ধু পরিষদ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের আহব্বায়ক শেখ আব্দুল্লাহ আল-আমিন, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য সচিব এমদাদুল হক, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম সহ রাজশাহী বিভাগে কর্মরত শতাধিক সদস্যরা এ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।

 

উল্লেখ্য,  প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালে ১১ নভেম্বর একযোগে সারা দেশে (৪৫০০) চার হাজার পাঁচশত ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। মূলত এই প্রতিষ্ঠানগুলি নিজের আয়ের উপর নির্ভরশীল ইউনিয়ন পরিষদের দাপ্তরিক কাজগুলি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করতো। ২০১৬ সালে ইউনিয়ন গুলিতে হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান থাকায় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের কর্মরতরা বেকার হয়ে পড়ছে। বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ দ্বারা অনেকেই বিতাড়িত হয়েছেন। চেয়ারম্যানরা নিজেদের লোক বসিয়ে অনেক জায়গায় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার কর্মকর্তাদের কাজ করার সুযোগ দিচ্ছেন না। এই প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কোন নীতিমালা না থাকায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে (৮০-৯০%) ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার গুলোতে।

 

ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার একটি উচ্চ প্রকল্প হিসেবে যাত্র আরম্ভ করলেও যথাযথ নিয়ম অনুসরন না করে অদ্যবধি পর্যন্ত শুধু একটি চুক্তি নামা জারি করে প্রতি ৫ বছর পর পর মনোনীত করা কতটা সমীচীন হয়েছে বলে তাদের প্রশ্ন। ১৯৭২ সালের সরকারী প্রকল্পের নিয়ম অনুসারে প্রত্যকটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় বেতন স্কেল/ প্যাকেজ বেতন এবং রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হয়। তাই ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে কর্মরতরা সে নিয়মেই ফেরত যেতে চায়। পরিপত্র সংশোধন এবং চুক্তিপত্র বাতিল করে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে বেতন স্কেল ও রাজস্বখাতে স্থানান্তরের নীতিমালা গ্রহণে প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট