1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫, ১০:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘায় পটকাবাজির বিস্ফোরণে হাসপাতালে যুবক ভোলাহাটে বিএনপির চেয়ারপার্সন  বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিএনপির উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল পত্নীতলায় এতিম শিশুদের ঈদ উপহার নতুন পোশাক দিল আবাম ফাউন্ডেশন সিংড়ায় বিএনপি নেতার ঈদ সামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ জনগন যা চায় বিএনপিও তাই চায়: না,গঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ  সিদ্ধিরগঞ্জে ইন্তিফাদা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ শিবগঞ্জে তারেক রহমানের পক্ষে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে ঈদ সামগ্রীর বিতরণ   রানীশংকৈলে ভূমিহীনদেন মানববন্ধন নারায়ণগঞ্জে মুক্তিনগর ফ্রেন্ডস ফাউন্ডেশন  ফোরামের ইফতার মাহফিল রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঠাকুরগাও থানার চার পুলিশ কর্মকর্তার নামে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫
  • ৪৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ স্টাফ রিপোর্টার ঃ ঠাকুরগাও সদর থানায় কর্মরত মিথুন সরকার, মামুনুর রশীদ (এস আই),জিয়াউর রহমান (এস আই),ও জাবেদ আলী (এস আই) এর নামে ঘুস বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। এব্যাপারে, ঠাকুরগাঁও সদর থানার কহরপাড়া গ্রামের সাইদের পুত্র নীল আলম একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ঠাকুরগাঁও সদর থানার একজন পুলিশি হেফাজতে নির্যাতিত ভিকটিমের ৪ জন পুলিশের নামে মামলা।ভুক্তভোগী নীল আলম, পিতা- সাঈদ,সাং-কহরপাড়া,থানা- ঠাকুরগাঁও সদর,জেলা- ঠাকুরগাঁও,আসামীগন ঠাকুরগাঁও সদর থানার আধিপত্য বিস্তারকারী এাসের নাম,১নং আসামী-মিথুন সরকার।২নং আসামী-মোঃ মামুনুর রশীদ এস আই। ৩নং আসামী মো: জিয়াউর রহমান এস আই ৪ নং আসামী- মো: জাবেদ আলী এসআই।সাধারণ জনগন এদের নাম শুনলে এখনো স্তব্ধ হয়ে থাকে। আসামিগন খেয়াল খুশীমতো যা মন চাই তাই করতো,একাধিক নিরপরাধ মানুষকে থানায় তুলে উৎকোচ দাবী করতো দাবী আদায় না হলে চলতো অমানবিক মানসিক নির্যাতন,রাজনৈতিক মামলা অথবা চুরি বা ছিনতাইকারী হিসেবে বেধড়ক মারপিট।

ভুক্তভোগী আরো জানাই উপরোক্ত আসামী গনের মধ্যে ১ নং আসামী ঠাকুরগাঁও এ এাসের রাজত্ব কায়েম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে এবং কি ১ নং আসামীর সহযোগী হিসেবে ২-৪ নং আসামীএয় নিরীহ মানুষজনকে অপ্রয়োজনে থানায় এনে বেধড়ক মারপিট করে মোটা অংকের টাকা আদায় করার ওস্তাদ।ভয়ংকরী বিষয় হলো ৩ নং আসামী এতটাই বেপরোয়া যে যদি কোনো মহিলা আসামী কে আনা হয় তাহলে তাকে ধর্ষণ করে যৌন চাহিদা মিটাতো।

এভাবেই ১নং আসামীর মদদে ভুক্তভোগী নীল আলমকে বিনা কারনে শুধুমাত্র এাসের রাজত্ব কায়েম করার জন্য রুমে আটক করে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করা হয় দিতে অসম্মতি জানালে ভুক্তভোগী কে হাড়- হাড্ডি একটাও থাকবে না সব গুড়া করে টাঙন নদীতে ফেলে দেওয়া হবে বলে হত্যার হুমকি দেয়। তবে দুঃখের বিষয় ৫ ই আগস্ট স্বৈরাচারী সরকার বিদায় হলে ভুক্তভোগী আসামীগনের নামে মামলা প্রদান করেও কোনো সুফল পাইনি, কারণ তারা এখনো স্বৈরাচারী মনোভাবে আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে অনত্র  বসে ৪/৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে আসামী ছাড়িয়ে দেওয়া নেওয়ার মতো জঘন্য অসৎ কাজে লিপ্ত যা আসলেই মর্মান্তিক রূপে ঠাকুরগাঁও বাসী প্রতক্ষ্য করছে। তবে উপরোক্ত আসামিরা কিভাবে এখনো পুলিশের দায়িত্ব পালন করছে তা আদৌ অজানা। আ.লীগ পুলিশ চিহ্নিত করে তাদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা জরুরী। এদের বিরুদ্ধে স্ব স্ব এলাকায় তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলা প্রয়োজন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট