1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোর একতা যুব সংঘের উদ্যোগে বিলকুমারী বিলে মাছের পোনা অবমুক্ত করণ শিবগঞ্জ পৌরসভায় বিএনপির গণসংযোগ বাঘায় বন্যায় আক্রান্ত মানুষকে মানবিক সহায়তা:  বিএনপি আগেও মানুষের পাশে ছিল আগামীতেও থাকবে-উজ্জল  আত্রাইয়ে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডে টিসিবির পণ্য বিক্রয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ল্যাবরেটরি ম্যানেজমেন্ট এন্ড সেফটি শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত  বাগমারায় বিএনপির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শিবগঞ্জে কৃষকদলের লিফলেট বিতরণ ধোবাউড়ায় ১৪ দিনের শিশুকে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি; উদ্ধার করলেন ইউএনও চাঁপাইনবাবগঞ্জে বন্যার্তদের পাশে স্বাস্থ্য বিভাগ‌, ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ তানোরে সাবেক স্ত্রীর বাড়ি থেকে সাবেক স্বামীর লাশ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

ঠাকুরগাও থানার চার পুলিশ কর্মকর্তার নামে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫
  • ৮৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ স্টাফ রিপোর্টার ঃ ঠাকুরগাও সদর থানায় কর্মরত মিথুন সরকার, মামুনুর রশীদ (এস আই),জিয়াউর রহমান (এস আই),ও জাবেদ আলী (এস আই) এর নামে ঘুস বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। এব্যাপারে, ঠাকুরগাঁও সদর থানার কহরপাড়া গ্রামের সাইদের পুত্র নীল আলম একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ঠাকুরগাঁও সদর থানার একজন পুলিশি হেফাজতে নির্যাতিত ভিকটিমের ৪ জন পুলিশের নামে মামলা।ভুক্তভোগী নীল আলম, পিতা- সাঈদ,সাং-কহরপাড়া,থানা- ঠাকুরগাঁও সদর,জেলা- ঠাকুরগাঁও,আসামীগন ঠাকুরগাঁও সদর থানার আধিপত্য বিস্তারকারী এাসের নাম,১নং আসামী-মিথুন সরকার।২নং আসামী-মোঃ মামুনুর রশীদ এস আই। ৩নং আসামী মো: জিয়াউর রহমান এস আই ৪ নং আসামী- মো: জাবেদ আলী এসআই।সাধারণ জনগন এদের নাম শুনলে এখনো স্তব্ধ হয়ে থাকে। আসামিগন খেয়াল খুশীমতো যা মন চাই তাই করতো,একাধিক নিরপরাধ মানুষকে থানায় তুলে উৎকোচ দাবী করতো দাবী আদায় না হলে চলতো অমানবিক মানসিক নির্যাতন,রাজনৈতিক মামলা অথবা চুরি বা ছিনতাইকারী হিসেবে বেধড়ক মারপিট।

ভুক্তভোগী আরো জানাই উপরোক্ত আসামী গনের মধ্যে ১ নং আসামী ঠাকুরগাঁও এ এাসের রাজত্ব কায়েম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে এবং কি ১ নং আসামীর সহযোগী হিসেবে ২-৪ নং আসামীএয় নিরীহ মানুষজনকে অপ্রয়োজনে থানায় এনে বেধড়ক মারপিট করে মোটা অংকের টাকা আদায় করার ওস্তাদ।ভয়ংকরী বিষয় হলো ৩ নং আসামী এতটাই বেপরোয়া যে যদি কোনো মহিলা আসামী কে আনা হয় তাহলে তাকে ধর্ষণ করে যৌন চাহিদা মিটাতো।

এভাবেই ১নং আসামীর মদদে ভুক্তভোগী নীল আলমকে বিনা কারনে শুধুমাত্র এাসের রাজত্ব কায়েম করার জন্য রুমে আটক করে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করা হয় দিতে অসম্মতি জানালে ভুক্তভোগী কে হাড়- হাড্ডি একটাও থাকবে না সব গুড়া করে টাঙন নদীতে ফেলে দেওয়া হবে বলে হত্যার হুমকি দেয়। তবে দুঃখের বিষয় ৫ ই আগস্ট স্বৈরাচারী সরকার বিদায় হলে ভুক্তভোগী আসামীগনের নামে মামলা প্রদান করেও কোনো সুফল পাইনি, কারণ তারা এখনো স্বৈরাচারী মনোভাবে আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে অনত্র  বসে ৪/৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে আসামী ছাড়িয়ে দেওয়া নেওয়ার মতো জঘন্য অসৎ কাজে লিপ্ত যা আসলেই মর্মান্তিক রূপে ঠাকুরগাঁও বাসী প্রতক্ষ্য করছে। তবে উপরোক্ত আসামিরা কিভাবে এখনো পুলিশের দায়িত্ব পালন করছে তা আদৌ অজানা। আ.লীগ পুলিশ চিহ্নিত করে তাদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা জরুরী। এদের বিরুদ্ধে স্ব স্ব এলাকায় তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলা প্রয়োজন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট