মোহনপুর প্রতিনিধি………………………………………………………..
রাজশাহীর মোহনপুর গালর্স ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মালেকের বিরুদ্ধে ঘুষ ও দূর্ণীতির দায়ে কারণ দর্শালো কলেজের গর্ভনিং বডির সভাপতি দীলিপ কুমার সরকার তপন।
কারণ দশাও সূত্রে জানা যায়,,গার্লস ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মালেক নিয়মিত ভাবে কখনও কলেজে আসতেন না।আবার কোনো দিন কর্মস্হলে আসলেও চলে যেতেন।কলেজ অধ্যক্ষ কে গর্ভণিং বডির সভাপতি গত ১১ই মার্চ সোমবার সরকারী ডাকযোগে কারণ দশানো নোটিশ প্রেরণ করলে,সেটাও তিনি গ্রহণ করে নাই। কলেজের ৩য় শিক্ষকদের বেতন ভাতা করে দিবে বলে ১০ জনের মধ্যে ৯ জনেরই কাগজে ত্রুটি আছে বলে জন প্রতি ৪৫,০০০০/(চার লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা) মোট ৪০,৫০০০০/ (চল্লিশ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার)টাকা গ্রহণ করেন।
রোকসানা খাতুন নামে একজনকে ৩য় শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ না দেওয়া সত্তেও মহা-পরিচালক মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তার নাম বেতন ভাতা প্রাপ্ত হবেন বলে তালিকায় ছিল।পরে বেতন ভাতার কাগজ কেন মহাপরিচালক বরাবর পাঠানো হয় নাই এই মর্মে মাধ্যমিক শিক্ষার উপ-পরিচালক অধ্যক্ষকে কারণ দশালে ছাত্রী কম আছে বলে বেতন ভাতার কাগজ পাঠানো হয়নি বলে কৌশলে উত্তর দেন।
এছাড়াও ১৫ জন শিক্ষকের বেতন স্কেল পরিবর্তন করে দিবে বলে ৫০,০০০/ জন প্রতি (পঞ্চাশ হাজার) করে মোট ৭,৫০০০০/ (সাত লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা ঘুষ নেন।এছাড়াও মোহনপুর গার্লস ডিগ্রি কলেজ সরকারী করবে বলে শিক্ষকদের কাছ থেকে ৫৭,০০০০০/(সাতান্ন লক্ষ)টাকা ঘুষ নেন।
বিগত ১০ বৎসর আয়-ব্যয় এর নিরিক্ষা কমিটি গঠন না করে কোনও হিসাব না দেখিয়ে অধ্যক্ষ নিজেই প্রায় ২০০০০০০০/(দুই কোটি) টাকার কলেজের কাজ করেন।
আবার গর্ভনিং বডির সভাপতি অধ্যক্ষ কে কোন কিছু নির্দেশ করলে তিনি বলেন এমপি সাহেব নিষেধ করেছে এটা করা যাবে না,এই কথাগুলো বলে কৌশল করে এড়িয়ে যান।মোহনপুর গার্লস ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল মালেক তার গ্রামের বাড়ি বিলাস বহুল ও আলোচিত বাড়ি তৈরি করেছেন।এবং শহরে মেথোর পাড়াতে ৩৭,০০০০০/(সাঁইত্রিশ লক্ষ) টাকা দিয়ে জমিও কিনেছেন বলে জানা যায়।#