1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
আত্রাইয়ে কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় তীব্র শীত, খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আত্রাইয়ে উপজেলা বিএনপির আনন্দ মিছিল শিবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবি কর্তৃক ২৯টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার নওগাঁ-৩ আসনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ফজলে হুদা বাবুল বাঘায় অবৈধ বসতবাড়ি দখল, মামলা করে বাড়িতে ফিরলেন মালিক  রাজশাহীতে ১৬ দিন পর কবর থেকে শিশুর লাশ উত্তোলন নওগাঁ-৬ আসনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির কালীগঞ্জে তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্টিত খুলনা লায়ন্স স্কুলে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীদের পক্ষ থেকে অধ্যক্ষ আজিজী স্যারক সংবর্ধনা শিবগঞ্জে  ভ্রাম্যমান  আদালত মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ রাখার দায়ে  ৪ জনের জরিমানা  

রাজশাহীতে ফলের দাম কমলেও বাড়েনি বিক্রি, বিভিন্ন ফলের সমারোহ

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৯১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# আবুল কালাম আজাদ, বিশেষ প্রতিনিধি…………………………………………….

শীতকাল আসায় রাজশাহীর বাজারে কমতে শুরু করেছে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ফলের দাম। মৌসুমি ফলের দাম রয়েছে ক্রেতার নাগালের মধ্যে। তবে ফলের দাম কমলেও বিক্রি বাড়েনি বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।

মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাজশাহী সাহেববাজার,কোটবাজার,লক্ষেপুর,রেল গেট,শালবাগান এলাকার ফলের দোকান ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

এলাকার ফলের বাজার ঘুরে দেখা যায়, বর্তমানে মানভেদে প্রতিকেজি অস্ট্রেলিয়ান আপেল বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা, ফুজি আপেল ২০০ থেকে ৩০০ টাকা, গোল্ডেন আপেল ২৮০ থেকে ৩২০ টাকা, গালা আপেল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, প্রিমিয়াম আপেল ২৬০ টাকা, চায়না গালা আপেল ২৫০ টাকা, কমলা ১৮০ টাকা, মাল্টা ২৭০ থেকে ২৮০ টাকা, কমলা ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা, ড্রাগন ২০০ টাকা, আনার ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, নাশপাতি ২৩০ থেকে ২৮০ টাকা, চাইনিজ কমলা ১৫০ থেকে ২০০ টাকা, সুইট কমলা ৩০০ টাকা, পাতা কমলা ৩০০ টাকা, লাল আঙুর ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, সাদা আঙুর ৩২০ টাকা।

বিক্রেতারা জানান, এক মাস আগেও প্রতিকেজি মাল্টা ৪০০ টাকা, কমলা ৩০০ টাকা, ফুজি আপেল ৩৮০ টাকা, অস্ট্রেলিয়ান আপেল ২৮০ টাকা, গোল্ডেন আপেল ৩৫০ টাকা, চাইনিজ কমলা ২০০ টাকা, সুইট কমলা ৪০০ টাকা, লাল আঙুর ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, আনার ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা, নাশপাতি ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি করেছেন তারা।

কয়েক ধরনের আপেল নতুন এসেছে, যেগুলো এক মাস আগে বাজারে ছিল না। কানের তুলনায় ভ্যানে করে ফল আরও কিছুটা কম দামে বিক্রি করতে দেখা যায়।

গত কয়েক মাস ধরে আকাশছোঁয়া বিদেশি ফলের দাম কমার কারণ হিসেবে তারা জানান, শীতকালে আপেল, কমলা, আঙুরের মতো ফলের সিজন। তা ছাড়া গত কয়েক মাস ধরে ফলের দাম বাড়তি থাকায় বিক্রি প্রায় তলানিতে এসে ঠেকেছে। তাই বিদেশি ফলের দাম কমেছে। সামনে দাম আরও কমবে।

তবে এতেও বিক্রি বাড়েনি বলে দাবি করেছেন প্রায় সব বিক্রেতা। সাহেব বাজার এলাকার ফল ব্যবসায়ী আমিনুল ইসলাম বলেন, বাড়তি দামের কারণে বিদেশি ফলের চাহিদা কমে গিয়েছিল। ক্রেতারা কিনছিল না। এদিকে বিভিন্ন বিদেশি ফলের সিজনও শুরু হয়েছে। শীতকালে কমলা, আপেলের মতো ফলের দাম কম থাকে। তাই প্রায় সবধরনের বিদেশি ফলের দাম কমেছে।

দাম কমলেও বিক্রি বাড়েনি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আগে শীতকালে প্রতিকেজি আপেল বিক্রি করতাম ১৫০ টাকায়। কিন্তু এখন দাম কমেও ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা করে বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলের দাম কমলেও সেটি ক্রেতার নাগালের মধ্যে আসেনি। তাই বিক্রি বাড়েনি। গত কয়েক মাসে আমাদের বিক্রি তিন ভাগের দুই ভাগ কমে গেছে। আগে দৈনিক ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকার বিক্রি করতে পারতাম। আর এখন পাঁচ হাজার টাকার ফল বিক্রি করতেও কষ্ট হয়।

একই কথা বলেন ফল ব্যবসায়ী মিলন শেখ । তিনি বলেন, মানুষের কাছে টাকা নেই। অথচ দ্রব্যমূল্য হু হু করে বাড়ছে। মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার করার পর ফল কিনতে আসে। মানুষ তো ঠিকমতো বাজারই করতে পারে না। ফল কিনবে কী করে? আমাদের ব্যবসার অবস্থা একেবারেই খারাপ।

এদিকে দেশি ফলের দাম আগের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। বর্তমানে প্রতিকেজি পেঁপে ৯০ টাকা, পেয়ারা ৬০ থেকে ৯০ টাকা, চাপা কলা (ডজন) ৯০ টাকা, সাগর কলা (ডজন) ৯০ টাকা, বরই (প্রতিকেজি) ২৪০ টাকা, জলপাই ৮০ টাকা, আমলকি ৩০০ টাকা, সাম্মাম ১৮০ টাকা, সফেদা ১৫০ টাকা, আতা ৪০০ টাকা, কালো তরমুজ ৯০ টাকা, আমড়া ১২০ টাকা, আনারস (প্রতিপিস) ৪০ থেকে ৫০ টাকা, কদবেল ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট