# বিশেষ প্রতিনিধি………………………………………………………………….
দলিলমূলে ক্রয়কৃত সম্পত্তির খাজনা-খারিজ করে ভোগ দখল করছেন, রাজশাহীর বাঘা উপজেলার উত্তর মিলিক বাঘা গ্রামের হারান উদ্দীন মন্ডলের ছেলে গোলাম মোস্তফা। হঠাৎ করেই সেই জমি নিয়ে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি করেছেন গোলাম মোস্তফা ।
তিনি বলেন,বাঘা উপজেলার চকনারায়নপুর গ্রামের মৃত ওয়াছিম উদ্দিন মিয়ার সম্পত্তি তাহার ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে গত ১২/১১/১৯৯১ইং তারিখে বাঘা সাব রেজিষ্ট্রি অফিসে ৪৩৭৬ নং বন্টননামা দলিল মূলে মোঃ লুৎফর রহমান মিয়া, পিতা- মৃত ওয়াছিম উদ্দিন মিয়া, সাং- চকনারায়নপুর, উপজেলা-বাঘা, রাজশাহীর প্রাপ্ত সম্পত্তির মধ্যে চকনারায়নপুর ১৪২নং মৌজার খতিয়ান এসএ ৩১৭, ২৭৫, আর এস ১৯৬নং খতিয়ান এর দাগ নং এসএ ২১১, আরএস ৩৪৬, জমির পরিমাণ- ১.৭৫ শতাংশ, এসএস ২১১-৪৬৭ আরএস ৩৫১, পরিমান ৩৯ শতাংশ, মোট ২.১৪ শতাংশ এর কাতে সোয়া ৩৭ শতাংশ জমি মোঃ লুৎফর রহমান মিয়া প্রাপ্তহন। এর মধ্যে গত ১৭/০৯/২০১৪ইং তারিখে বাঘা সাব রেজিষ্ট্রে অফিসে ২৬৭১নং বিক্রয় কবলা দলিল মুলে ০৮ শতাংশ জমি মোঃ গোলাম মোস্তফা স্বত্ত্ববান হয়ে গত ২৭/১১/২০১৪ইং তারিখে ৬৮০/৯-১/২০১৪-২০১৫নং খারিজ নাম জারি করে বর্তমানে গোলাম মোস্তফার নিজ নামে খাজনাদী হালসন পর্যন্ত পরিশোধ রয়েছে।
তিনি বলেন, তা আমি ভোগ দখল করে আসছি এবং নিম্ন তফসীল বর্ণিত সম্পত্তিতে দোকান ঘর করে ব্যবসা করে আসছি।
খারিজকৃত সম্পত্তির বিবরণঃ মৌজা- ১৪২নং চকনারায়নপুর, খতিয়ান- এসএস ও আরএস- ৩১৭, ২৭৫ ও ১৯৬ প্রস্তাবিত খতিয়ান ১২৪৯ হো: নং ১২৬৭ দাগ নং- এসএ ও আরএস- ২১১ ও ৩৪৬ আম বাগান পরিমাণ ১.৭৫ শতাংশ- ০৬৫৪, ২১১/৪৬৭ – ৩৫১ ভিটা, পরিমাণ-.৩৯ শতাংশ- ০১৪৬, মোট- ০৮০০ শতাংশ জমি খরিদমুলে ভোগ দখল করছি।
অন্য কোন জমি জবর দখল করিনি। আমার দ্বারা কারো ও ক্ষতি হয়নি বা করিনি। কেহ ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে মিথ্যা অপপ্রচার করলে তা ভিত্তিহীন বলে বিবেচিত হবে বলেও দাবি করেন গোলাম মোস্তফা।#