1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ডুমুরিয়ায় হুফ্ফজুল কুরআন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত তানোরে আলুর বীজ নিয়ে মহা সিন্ডিকেট দিশেহারা চাষীরা! খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়  বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া মডেল প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাংলাদেশ জার্নালিস্ট প্রটেক্ট কমিটির সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য অ্যাডভোকেসি কর্মশালা  সিংড়ায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত বটিয়াঘাটা প্রেস ক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন কম্পিউটার কী বোর্ডের মাধ্যমে রাজশাহীতে পাহাড়িয়াদের মাতৃভাষার লিখন পঠন কার্যক্রম উদ্বোধন সিংড়ায় মাদরাসা দারুস সুন্নাহ বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ সি ইউ সি সংগঠনের সামাজিক কর্মকান্ডে অবদান রাখায়  রোটারিয়ান ইফতেখার আলী বাবুকে সংবর্ধনা

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে হাইকোটের আদেশে নাম ঢুকিয়ে সেটেলমেন্টে আপীল কেস তৈরী করে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৪২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মোঃ সাইফুল ইসলাম, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা…………………………………………….

শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর মৌজায় আপীল কেসে ব্যাপক জালিয়াতির খবর পাওয়া গেছে। সাতক্ষীর সদর সেটেলেন্ট অফিসে এসসব কেসের শুনানী অনুষ্ঠিত হচ্ছে। স্বয়ং বিচারক আপীল কেসের বিচার করতে যেয়ে জাল জালিয়াতি ধরে ফেলছেন কিন্তু কোন ব্যাবস্থা নিচ্ছেন না।

রমজাননগর মৌজায় আজ ৪ অক্টোবর সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার রফিকুল ইসলাম ৬৪১৮৭/২২ নং আপীল কেসের বিচার করার সময় দেখেন আপীল মামলাটি হাইকোটের রিট পিটিশনের আদেশে দায়ের হয়েছে। রিট পিটিশনের আদেশ মোতাবেক বাংলাদেশ সরকারের ডিপি ১/১ খতিয়ানে আপীল কেস করার অনুমতি পান। এই সরোজিত কুমার ৩০ ধারার আপত্তি কেসের বাদী আপত্তি কেস খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল কেস দায়ের করার অনুমতি লাভ করেন। অথচ আপত্তি কেস না করেও ৬৪১৮৭/২২ নং কেসের আপীলকারীদের নামের জায়গায় রাধাপদ সহ আরও ৪ টি নাম বসিয়ে দিয়ে কেস শুনানী করা শুরু হলে আপীল অফিসার জালিয়াতি ধরে ফেলেন। একই দিনে ৬৪১৯৮/২২ নং কেসেও আপীলকারী হিসাবে মাহমুদ হোসেন দিং এর নাম বসিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে আপীল অফিসার সনাক্ত করেন।

আজ ৪ অক্টোবর আপীল অফিসার রফিকুল ইসলাম জালিয়াতি হাতে নাতে ধরে ফেললেও কোন ব্যাবস্থা না নিয়ে কেস গুলো শুনানী করেন। আপত্তি কেসের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল কেস হবে অথচ যিনি আপত্তি কেস করেননি তিনি কিভাবে আপীলকারী হলেন? এমন প্রশ্ন সেটেলমেন্ট অফিসারের। অফিসে যারা ফাইল এর রক্ষক তারাই আপীল কেসের নিচের ফাকা জায়গায় একটা নাম বসিয়ে দিয়েই আপীলকারী তৈরী করে দিচ্ছেন। আবার ঐ আপীলকারীর পক্ষে রায় ও দেওয়া হচ্ছে এমন নজির কয়েকটি আপীল কেসে পাওয়া গেছে। এভাবে চলতে থাকলে মৌজায় বিচার শেষ হওয়ার কোন সম্ভবনা নেই।

আপীল কেসে একটা নাম ঢুকালে ১০/১২ হাজার টাকা আবার হাইকোটের আদেশের সাথে নাম সংযুক্ত করে একটা আপীল কেস তৈরী করে দিলে ২৫/৩০ হাজার টাকা নিচ্ছে প্রতারক চক্র। সেটেলমেন্ট অফিসে কারা এধরনের জালিয়াতির সাথে জড়িত তা অনুসন্ধান করে ব্যাবস্থা গ্রহন করার জন্য ভুক্তভোগীরা জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার খুলনা, দুদকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট