1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে চান , জনগণের পাশে থাকাই তার প্রতিজ্ঞা রূপসায় প্রিমিয়ার ফুটবল লীগের ৪র্থ খেলা অনুষ্ঠিত নওগাঁর আত্রাইয়ে উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত তানোরে ঘাস পোড়ানো বিষ দিয়ে ধান পোড়ানোর অভিযোগ, থানায় মামলা  ঈশ্বরদীতে যুবদলের গোলটেবিল বৈঠক: বিএনপিকে দ্বিধামুক্ত করার অঙ্গিকার ব্যক্ত যুবদল নেতাদের নওগাঁর আত্রাইয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে চান , জনগণের পাশে থাকাই তার প্রতিজ্ঞা বাঘা উপজেলা আনসার-ভিডিপি কার্যালয়ে বিদায়ী ও নবাগত অফিসারকে সংবর্ধনা রূপপুর নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টে কর্মরত দোভাষীর মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ের বুড়ির বাঁধে চলছে মাছ ধরার উৎসব 

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে হাইকোটের আদেশে নাম ঢুকিয়ে সেটেলমেন্টে আপীল কেস তৈরী করে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৪ অক্টোবর, ২০২৩
  • ২১৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মোঃ সাইফুল ইসলাম, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা…………………………………………….

শ্যামনগর উপজেলার রমজাননগর মৌজায় আপীল কেসে ব্যাপক জালিয়াতির খবর পাওয়া গেছে। সাতক্ষীর সদর সেটেলেন্ট অফিসে এসসব কেসের শুনানী অনুষ্ঠিত হচ্ছে। স্বয়ং বিচারক আপীল কেসের বিচার করতে যেয়ে জাল জালিয়াতি ধরে ফেলছেন কিন্তু কোন ব্যাবস্থা নিচ্ছেন না।

রমজাননগর মৌজায় আজ ৪ অক্টোবর সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার রফিকুল ইসলাম ৬৪১৮৭/২২ নং আপীল কেসের বিচার করার সময় দেখেন আপীল মামলাটি হাইকোটের রিট পিটিশনের আদেশে দায়ের হয়েছে। রিট পিটিশনের আদেশ মোতাবেক বাংলাদেশ সরকারের ডিপি ১/১ খতিয়ানে আপীল কেস করার অনুমতি পান। এই সরোজিত কুমার ৩০ ধারার আপত্তি কেসের বাদী আপত্তি কেস খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল কেস দায়ের করার অনুমতি লাভ করেন। অথচ আপত্তি কেস না করেও ৬৪১৮৭/২২ নং কেসের আপীলকারীদের নামের জায়গায় রাধাপদ সহ আরও ৪ টি নাম বসিয়ে দিয়ে কেস শুনানী করা শুরু হলে আপীল অফিসার জালিয়াতি ধরে ফেলেন। একই দিনে ৬৪১৯৮/২২ নং কেসেও আপীলকারী হিসাবে মাহমুদ হোসেন দিং এর নাম বসিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে আপীল অফিসার সনাক্ত করেন।

আজ ৪ অক্টোবর আপীল অফিসার রফিকুল ইসলাম জালিয়াতি হাতে নাতে ধরে ফেললেও কোন ব্যাবস্থা না নিয়ে কেস গুলো শুনানী করেন। আপত্তি কেসের আদেশের বিরুদ্ধে আপীল কেস হবে অথচ যিনি আপত্তি কেস করেননি তিনি কিভাবে আপীলকারী হলেন? এমন প্রশ্ন সেটেলমেন্ট অফিসারের। অফিসে যারা ফাইল এর রক্ষক তারাই আপীল কেসের নিচের ফাকা জায়গায় একটা নাম বসিয়ে দিয়েই আপীলকারী তৈরী করে দিচ্ছেন। আবার ঐ আপীলকারীর পক্ষে রায় ও দেওয়া হচ্ছে এমন নজির কয়েকটি আপীল কেসে পাওয়া গেছে। এভাবে চলতে থাকলে মৌজায় বিচার শেষ হওয়ার কোন সম্ভবনা নেই।

আপীল কেসে একটা নাম ঢুকালে ১০/১২ হাজার টাকা আবার হাইকোটের আদেশের সাথে নাম সংযুক্ত করে একটা আপীল কেস তৈরী করে দিলে ২৫/৩০ হাজার টাকা নিচ্ছে প্রতারক চক্র। সেটেলমেন্ট অফিসে কারা এধরনের জালিয়াতির সাথে জড়িত তা অনুসন্ধান করে ব্যাবস্থা গ্রহন করার জন্য ভুক্তভোগীরা জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার খুলনা, দুদকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট